শেষ হলো পিএসজি ও সাঁ এতিয়েনের মধ্যকার ম্যাচ, দেখেনিন ফলাফল
রোববার প্রতিপক্ষের মাঠে লিগ ওয়ানের ম্যাচটি ৩-১ গোলে জিতেছে পিএসজি। দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই ম্যাচ দিয়ে পিএসজির জার্সিতে অভিষেক হয়েছে সার্জিও রামোসের। উপলক্ষটা জয়ের রঙেই রাঙালেন এই স্প্যানিশ তারকা।
ম্যাচের শুরুতে পিছিয়ে পড়ার পর সমতা টানেন মার্কুইনহোস। শেষ দিকে আনহেল ডি মারিয়া দলকে এগিয়ে নেওয়ার পর ব্যবধান বাড়ান মার্কুইনহোস। তিনটি গোলেই সরাসরি অবদান রাখেন লিওনেল মেসি।
জয় পেলেও পচেত্তিনোর কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলতে পারে নেইমারের চোট। শেষ দিকে পায়ে চোট পেয়ে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন ব্রাজিলিয়ান তারকা।
ম্যাচের শুরু থেকেই বল দখলে রেখে শুরু থেকে সাঁ এতিয়েনকে চেপে ধরে পিএসজি। চতুর্থ মিনিটে মেসির পাসে কাছ থেকে ফাঁকা জালে বল পাঠান অরক্ষিত নেইমার, কিন্তু গোল মেলেনি। ভিএআরের সাহায্যে অফসাইডের বাঁশি বাজান রেফারি।
ত্রয়োদশ মিনিটে ভালো একটি সুযোগ আসে কিলিয়ান এমবাপের সামনে। মার্কুইনহোসের থ্রু বল ধরে ওয়ান-অন-ওয়ানে ফরাসি তারকার শট পা দিয়ে ঠেকিয়ে দেন স্বাগতিক গোলরক্ষক গ্রিন।
খেলার ধারার বিপরীতে ২৩তম মিনিটে প্রথম ভালো সুযোগে এগিয়ে যায় এতিয়েন। পিএসজির রক্ষণের ওপর দিয়ে সতীর্থের বাড়ানো ক্রসে তিমোথির শট ফিরিয়ে দেন জিয়ানলুইজি ডোন্নারুম্মা। এরপর আর পারেননি তিনি। ফিরতি বলে ডান পায়ের জোরালো শটে জাল খুঁজে নেন দেনিস বুয়াঙ্গা। যদিও শুরুতে অবশ্য অফসাইডের পতাকা তোলেন লাইন্সম্যান। ভিএআরে বদলায় সিদ্ধান্ত।
৩৮তম মিনিটে এমবাপের উদ্দেশে ডি মারিয়ার বাড়ানো বল এগিয়ে এসে বিপদমুক্ত করেন গ্রিন। পরক্ষণে দুরূহ কোণ থেকে নেইমারের শট কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করেন তিনি।
দুই মিনিট পর সুবর্ণ সুযোগ হারান এমবাপে। ডি মারিয়ার বাড়ানো বলে তার সামনে একমাত্র বাধা গোলরক্ষক, বিশ্বকাপ জয়ী ফরোয়ার্ডের শট বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে ঠেকান গ্রিন।
বিরতির আগে বড় ধাক্কা খায় স্বাগতিকরা। এমবাপেকে ফাউল করে সরাসরি লাল কার্ড দেখেন ফরাসি ডিফেন্ডার তিমোথি। মেসির নেওয়া সেই ফ্রি-কিকে ডি-বক্সে লাফিয়ে হেডে দলকে সমতায় ফেরান মার্কিনিয়োস।
৬১তম মিনিটে সুযোগ পান মেসি। তবে ডি-বক্সে প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারদের চ্যালেঞ্জে ঠিকমতো শট নিতে পারেননি আর্জেন্টাইন তারকা।
৬৯তম মিনিটে দলকে এগিয়ে নেওয়ার আরেকটি সুযোগ হারান মেসি। নেইমারের শট গ্রিন পা দিয়ে ঠেকানোর পর ফিরতি বল বাইরে মারেন সাবেক বার্সেলোনা ফরোয়ার্ড।
অবশেষে ম্যাচের ৭৯তম মিনিটে দলকে এগিয়ে নেন ডি মারিয়া। মেসির বাড়ানো বল ডি-বক্সে পেয়ে বাঁ পায়ের শটে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন তিনি।
তিন মিনিট পরই নেইমারের ওই ঘটনা। বল দখলের লড়াইয়ের প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়ের পায়ের ওপরে পড়ে তার পা। মাঠে লুটিয়ে পড়ে কাতরাতে দেখা যায় তাকে। একটু পর মাঠ ছাড়েন স্ট্রেচারে করে।
যোগ করা সময়ে মেসির ক্রসে ছয় গজ বক্সের মুখে হেডে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন মার্কুইনহোস। মেসি পূরণ করেন হ্যাটট্রিক, অ্যাসিস্টের!
- বিপিএলের ফাইনাল সেরা ও টুর্নামেন্ট সেরা ক্রিকেটারের নাম ঘোষণা
- বিপিএল ২০২৫ : এক নজরে দেখেনিন কে কত টাকা পুরস্কার পেলেন
- ধানমন্ডির ৩২ নম্বর ও দেশজুড়ে ভাঙচুর হওয়ার পর ফেসবুকে পোস্ট দিলেন আজহারী
- হাসপাতালে সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহ
- বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াডে আসছে দুই পরিবর্তন
- বিপিএলে ‘৬’ জন প্লেয়ারকে রিটেইনের চাইলেন তামিম
- ফার্মগেটের ঘটনাস্থলে দ্রুত পুলিশ এসে ঘিরে রেখেছে
- চ্যাম্পিয়ন হয়ে সাকিব-মাশরাফিকে নিয়ে কথা বললেন তামিম
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিলো ১১-২০ গ্রেডের সরকারি চাকরিজীবীরা
- বিপিএলের ফ্লপ একাদশ ঘোষণা
- ‘সাকিব ভাই’কে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের হাতে সোপর্দ
- ফাইনালে মাঠে নামার আগে নতুন বিপদে চিটাগাং
- দিল্লিতে ডাকা হলো বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে
- বিমান বিধ্বস্ত, নিহত সকল যাত্রী
- গাজীপুরে উত্তেজনা : জড়ো হচ্ছেন জনতা ও শিক্ষার্থীরা