করোনা নিয়ে এইমাত্র পাওয়া গেলো দারুন সুখবর

কো’ভিড-১৯-এর সমগোত্রীয় ভাইরাসের টিকা ইতিমধ্যে তৈরি করার দাবি করেছেন অক্সফোর্ডের গবেষকেরা। এটি তাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ভ্যাকসিনলজির অধ্যাপক সারাহ গিলবার্ট বলেন, ভ্যাকসিনটির বিষয়ে আমার দৃঢ় আত্মবিশ্বাস আছে। কারণ, এর প্রযুক্তি আমি আগেই ব্যবহার করেছি। সেখানে সফল হয়েছি।
নতুন ভ্যাকসিন তৈরিতে ক’রোনাভা’ইরাসের জেনেটিক উপাদান নেয়া হয়েছে। পরে তা সাধারণ ঠান্ডার ভা’ইরাসে ই’নজেকশন হিসেবে পুশ করে দেখা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছে। এটি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। মো’ডিফা’য়েড ভা’ইরাসটি ক’রোনার অনুকরণে হবে। সেটি প্রকৃত কো’ভিড-১৯ ভা’ইরাস প্র’তিরোধে কাজ করবে। এ ক্ষেত্রে সাফল্যের বিষয়ে আমরা আশাবাদী।
মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী দৈনিক নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষের ওপর পরীক্ষামূলক প্রয়োগের আগে অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীদের তৈরি করা টিকা বানরের দে’হে প্রয়োগ করে সফলতা মিলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের হ্যামিলটনের রকি মাউন্টেন ল্যাবরেটরিজের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ৬ টি বানরের ওপর প্রথমে টিকাটি প্রয়োগ করা হয়।
এরপর সেগুলোর দেহে ব্যাপক মাত্রায় কো’ভিড-১৯ ভা’ইরাস ঢোকানো হয়। ২৮ দিন পর দেখা গেছে বানরগুলো পুরোপুরি সুস্থ আছে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই টিকাটি উৎপাদনের দায়িত্ব পেয়েছে ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট। এই কোম্পানিটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। সিরাম ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের মধ্যেই এই টিকা বাজারে আনতে পারবে তারা। সবকিছু ঠিক থাকলে ভারতের পুনে শহরের দু’টি কারখানায় টিকা তৈরির কাজ শুরু হবে। আগামী বছরের মধ্যে ৪০ কোটি ডোজ টিকা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। উৎপাদিত টিকার বাজার মূল্য হবে এক হাজার রুপি।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক’রোনার টিকা বানরের দেহে সফল প্রয়োগের খবর পাওয়ার পরপরই সিরাম ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী আদর পুনাওয়ালা টিকা উৎপাদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যেহেতু বানরের ওপর টিকাটি কাজ করেছে, সেহেতু মানষের ওপরও তা কাজ করবে বলে আশাবাদী তিনি।
পুনাওয়ালা বলেন, অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীদের ওপর আমাদের পূর্ণ আস্থা ছিল বলেই তাদের সঙ্গে এ কাজে যুক্ত হয়েছি। আর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঝুঁকি তো নিতেই হয়। আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের তৈরি টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগের ফল পাওয়া যাবে। আর তা সফল হবে বলে মনে করেন পুনাওয়ালা। অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন, টিকাটি কাজ করছে কিনা শুধু এটুকু দেখাই যথেষ্ট নয়।
বরং তাতে কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে কিনা অথবা ভা’ইরাস প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ছে কিনা তাও দেখতে হবে।সেজন্য একটু সময় লেগে যাবে। পুনাওয়ালা জানান, প্রতি ডোজ টিকার বাজার মূল্য হবে এক হাজার রুপি। তবে ভারত সরকার চাইলে জনগণকে তা বিনামূল্যে দিতে পারে। আগামী চার-পাঁচ মাসের মধ্যে ৩০ থেকে ৫০ লাখ ডোজ টিকা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সিরাম ইনস্টিটিউট। এজন্য ৩০ থেকে ৪০ কোটি রুপি বিনিয়োগ করা হবে।
- কমলো জ্বালানি তেলের দাম, যা চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
- চার-ছক্কার ঝড় তুলেছে বাংলাদেশ,৩৬.৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ
- এক সেঞ্চুরীতে রানের পাহাড় গড়লো বাংলাদেশ, দিয়েছে বিশাল রানের টার্গেট
- ওবায়দুল কাদের-আসাদুজ্জামানসহ আরও ১০ জন
- টসে হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
- চরম উত্তেজনায় শেষ হলো বাংলাদেশের ক্রিকেট ম্যাচ,জেনেনিন ফলাফল
- শুরু থেকেই দুর্দান্ত ব্যাটিং করছে বাংলাদেশ,দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মারীদের জন্য দারুন সুখবর
- গুরুতর ইনজুরিতে তাসকিন, নেওয়া হচ্ছে বিদেশে,শেষ হয়ে যেতে পারে ক্যারিয়ার
- মেয়েদের মন গলানোর জন্য ৫টি কার্যকরী টিপস
- ১৩ দিনের ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়ছে বজ্রপাত ও কালবৈশাখীর ঝুঁকি
- কমে গেলো সিঙ্গাপুরের ডলার রেট,দেখেনিন আজকের রেট
- ৪-১ গোলে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ম্যাচ শেষ, শাস্তির মুখে আর্জেন্টিনা
- ফি/লি/স্তি/নে ১০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন সাকিব, জানুন আসল সত্য
- বাংলাদেশে স্বর্ণ কেনার সঠিক সময়