করোনা ভাইরাস শরীরে ঢোকার পর যা হয়
বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাস নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন কানাডার কমিউনিটির এক নার্স। তিনি জানিয়েছেন করোনা ভাইরাস শরীরে ঢোকার পর যা হয়! স্ট্যাটাসটি বাংলা অনুবাদ তুলে ধরা হলো-
যে-কোনো ভাইরাস, করোনাই শুধু নয়, কোনো জীবিত প্রাণীর শরীরের বাইরে বেশিক্ষণ বেঁচে থাকতে এবং বংশ বৃদ্ধি করতে পারে না।
করোনা ভাইরাস মানুষের ফুসফুসে গিয়ে বাসা বাঁধে ও খুব দ্রুত সংখ্যায় বাড়ে। আমাদের ফুসফুস ছোট ছোট বলের মতো আকৃতির বস্তু দিয়ে (অ্যালভিওলাই) তৈরি যেগুলো শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে বেলুনের মতো ফুলে ওঠে ও চুপসে যায়।
ফুসফুসের এই ছোট্ট বলগুলো আমাদের শরীরের অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ করে। প্রতিবার নিঃশ্বাসের সাথে অক্সিজেনে পূর্ণ হয় এবং বলগুলোর পাতলা পর্দা ভেদ করে সেই অক্সিজেন রক্তে প্রবেশ করে। আর রক্তে তৈরি হওয়া বিষাক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড একই পদ্ধতিতে বাইরে আসে। শরীরের প্রতিটি কোষ এই অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে থাকে।
ভাইরাসটি যদি আপনার শরীরে ঢোকে, তবে প্রথমে শ্বাসনালি ও পরে ফুসফুসে লটকে পরবে। ভাইরাসটি ফুসফুসের ছোট্ট ছোট্ট বলের মতো জায়গায় গিয়ে আরামসে বংশবৃদ্ধি করতে থাকে। এতে ফুসফুসের বলগুলো নষ্ট হয়ে যেতে থাকে।
ভাইরাসটি শরীরে ঢোকার পর গড়ে ৫ দিন পর্যন্ত সময় নেয় ও তারপর ব্যক্তির উপসর্গ অর্থাৎ, ক্লান্তি, জ্বর, কাশি, ডায়রিয়া ইত্যাদির লক্ষণ প্রকাশ পেতে থাকে।
অপরপক্ষে শরীর (ইমিউন সিস্টেম) এই ভাইরাসের হাত থেকে নিজেকে মুক্ত করতে প্রাণপনে চেষ্টা করে। আমাদের নিজস্ব ইমিউন সিস্টেম ক্রমাগত প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবডি বা যোদ্ধা সেল তৈরি করতে থাকে ভাইরাসকে পরাস্ত করতে।
ভাইরাসের বংশবৃদ্ধির গতি অপেক্ষা আপনার ইমিউন সেলের বংশবৃদ্ধির গতি বেশি হলে আপনি বেঁচে গেলেন। আর দুর্বল ইমিউন সিস্টেম হলে ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি বেড়ে যাবে ও আপনার ফুসফুস ক্রমান্বয়ে পরাস্ত হতে থাকবে ভাইরাসের হাতে।
ফুসফুস পরাস্ত হতে থাকলে আস্তে আস্তে শরীরে প্রয়োজনীয় অস্কিজেনের অভাব দেখা দেয় এবং রোগী অস্কিজেনের জন্য একসময় হাঁসফাঁস করতে থাকে। পরবর্তীতে শরীরের অন্যান্য অর্গানগুলো (কিডনি, হার্ট, যকৃত, প্যানক্রিয়াস ইত্যাদি) অক্সিজেনের অভাবে একে একে অকেজো হতে শুরু করে।
নানা অসুখের কারণে আগেভাগেই কারো অর্গানগুলো দুর্বল হয়ে থাকলে, তার জন্য ভাইরাসটির আক্রমণের চাপ বহন করা কঠিন হয়ে পরে। তখন ভাইরাসটি রক্তে ছড়িয়ে পরে। এইবেলা তার জন্য হাসপাতালের সাহায্য বা কৃত্রিমভাবে অক্সিজেন-এর বন্দোবস্ত করার জরুরি দরকার হয়ে পরে।
এখন পরযন্ত ভাইরাসটি দমন করার কোনো ওষুধ আবিষ্কৃত হয়নি। তাই নিজের ইমিউন সিস্টেমই ভরসা! সেটি শক্তিশালী হলে ভাইরাসগুলো যুদ্ধে হেরে গিয়ে মারা যাবে। জ্বর-কাশি কিছুদিন পর আপনা আপনি ভালো হয়ে যাবে, বাসায় বসেই। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে ৮০% আক্রান্ত মানুষ ঘরে বসেই ভালো হয়ে যায়, হাসপাতাল পর্যন্ত যেতে হয় না।
সূত্র : ব্রেকিংনিউজ
- সমন্বয়ক হাসনাত সেনাবাহিনীর হাতে গ্রে ফ তা র, বেরিয়ে এলো আসল তথ্য
- হঠাৎ করেই বেড়ে গেলো সিঙ্গাপুর ডলার রেট, দেখে নিন আজকের রেট
- এইমাত্র পাওয়া : সচিবালয় থেকে সেনাবাহিনীর.........
- ব্রেকিং নিউজ: ব্যাপক সং ঘ র্ষে, পরিস্থিতি নিয়েন্ত্রনের বাইরে, ৩ জন নিহত, সেনাবাহিনী মোতায়েন
- অল্পের জন্য ২ শত হলো না, বরিশালকে বিশাল রানের টার্গেট দিল রাজশাহী
- ব্রেকিং নিউজ : হাসনাত-সারজিসের বাড়িতে ৩০০ কোটি টাকা,বেরিয়ে এলো আসল তথ্য
- ব্রেকিং নিউজ : আরব আমিরাতে ভ য়া ব হ বিমান বি ধ্ব স্ত, নি হ তের সংখ্যা বেড়ে,,,,,,,,
- ছাত্রলীগের মিছিল, পরিস্থিতি থমথমে হওয়ার...........
- এইমাত্র ঘোষণা করা হলো এলপি গ্যাসের নতুন দাম, দেখেনিন মূল্য তালিকা
- ব্রেকিং নিউজ : দেশের ৫০টি আসনে নৌকার জয় প্রায় নিশ্চিত, দেখেনিন তালিকা
- এইমাত্র পাওয়া : মারা গেলেন তিশা
- মিরপুর স্টেডিয়ামের পরিস্থিতি থমথমে: ব্যাপক ভা ঙ চু র, ও অ গ্নি সং যো গ
- ব্রেকিং নিউজ : একলাফে কমে গেলো জ্বালানি তেলের দাম
- চরম দু:সংবাদ : বাংলাদেশের প্রস্তাব সরাসরি না করে দিয়েছে সৌদি আরব
- ব্রেকিং নিউজ: ব্যাপক সং ঘ র্ষ, র ণ ক্ষে ত্রে পরিণত, ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ গাড়িবহরে হামলা, ২০ জন আহত