অপেক্ষা ঘোষণার

নায়ক মান্না ডিজিটাল কমপ্লেক্সের সামনে মনিটরের দিকে চোখ সভাপতি প্রার্থী চিত্রনায়িকা মৌসুমীর। তাঁর পাশে বসে আছেন আরেক নায়িকা পপি। তাঁদের সঙ্গে রয়েছেন সমর্থকেরা। সবার চোখ মনিটরে।
অন্যদিকে, এফডিসির তিন নম্বর শুটিং হাউসের সামনে অবস্থান নিয়েছেন মিশা-জায়েদ প্যানেলের প্রার্থী-সমর্থকেরা। তাঁরাও খোশগল্প করছেন। অবশ্য উৎকণ্ঠাও রয়েছে সবার মনে।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ, চলে বিকেল ৫টা ১০ মিনিট পর্যন্ত। সারাদিন এফডিসিতে বসে তারকার হাট।
ভোটগণনা শুরু হয় সন্ধ্যা ৬টায়। কিন্তু গণনা শুরুর পর অনেক সময় পেরিয়ে গেলেও ফলাফল প্রকাশ পেতে এত দেরি হচ্ছে কেন, এমন প্রশ্ন করেছেন অনেকেই। শোনা যাচ্ছে, আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে গভীর রাত হতে পারে।
এবার সমিতির ২১টি পদের মধ্যে নির্বাচন হচ্ছে ১৮টি পদের। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় বাকি তিন পদের প্রার্থীকে সংগঠনটির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচিত ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তাঁরা হলেন—সুব্রত (সাংগঠনিক সম্পাদক), জ্যাকি আলমগীর (দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক) ও ফরহাদ (কোষাধ্যক্ষ)।
এবারের নির্বাচনে মিশা-জায়েদ প্যানেল করে নির্বাচন করছেন। অন্যদিকে জনপ্রিয় নায়িকা মৌসুমী স্বতন্ত্র হিসেবে সভাপতি পদে লড়ছেন, তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী খলনায়ক মিশা সওদাগর। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইলিয়াস কোবরা, তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী চিত্রনায়ক জায়েদ খান। নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে মিশা-মৌসুমীর।
এদিকে, এখনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও বিভিন্ন সূত্রের খবর, কার্যকরী পরিষদ সদস্যের ১১টি পদেই এগিয়ে আছেন মিশা-জায়েদ প্যানেলের সদস্যরা। ১১টি পদের জন্য প্রার্থী ১৪ জন। এঁদের মধ্যে মিশা-জায়েদ প্যানেলের প্রার্থী অঞ্জনা সুলতানা, রোজিনা, অরুণা বিশ্বাস, আলীরাজ, আফজাল শরীফ, বাপ্পারাজ, আসিফ ইকবাল, আলেকজান্ডার বো, জেসমিন, জয় চৌধুরী ও মারুফ আকিব। বাকি তিনজন রঞ্জিতা, নাসরিন ও শামীম খান (চিকন আলী) স্বতন্ত্র দাঁড়িয়েছেন।
গত ৫ অক্টোবর ২০১৯-২১ মেয়াদের শিল্পী সমিতির আসন্ন নির্বাচনের খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হয়। সভাপতি পদে লড়াই করছেন মৌসুমী ও মিশা সওদাগর। সহসভাপতির দুটি পদে চিত্রনায়ক রুবেল ছাড়াও প্রার্থী হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও নানা শাহ। সহসাধারণ সম্পাদক পদে লড়ছেন আরমান ও সাংকো পাঞ্জা। আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক পদে লড়ছেন নূর মোহাম্মদ খালেদ আহমেদ ও চিত্রনায়ক ইমন। সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে লড়ছেন জাকির হোসেন ও ডন।
তবে সভাপতি পদে মিশা ও মৌসুমীর মধ্যে কে জয়ী হবেন, সেটি নিয়ে অধীর অপেক্ষা ভক্তকুলে। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে চলছে নানা জল্পনা। অবশ্য মিশা ও মৌসুমী দুজনই গণমাধ্যমকর্মীদের বলেছেন, জয়ের ব্যাপারে তাঁরা শতভাগ আশাবাদী। এখন অপেক্ষা আনুষ্ঠানিক ঘোষণার।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ