কারচুপি রোধে নতুন নিয়মে ভোটগণনা

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে আজ শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ, চলে বিকেল ৫টা ১০ মিনিট পর্যন্ত। ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণের কথা থাকলেও পরে সময় বাড়ানো হয়। সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হয় ভোটগণনা।
কে জিতবে, তা নিয়ে চলছে নানা জল্পনা। এফডিসির প্রধান ফটকের সামনে সাধারণ জনতারও উপচেপড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছেন চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন।
এর আগে ১৯ অক্টোবর ইলিয়াস কাঞ্চন এনটিভি অনলাইনকে বলেছিলেন, ‘আমি জানি, অনেকেই ভয় পাচ্ছে শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট কারচুপি হতে পারে। স্বচ্ছতা বজায় রাখতে শতভাগ চেষ্টা করছি। এ কারণে আমি চেষ্টা করছি, একটা ক্যামেরা যেন ভেতরে থাকে। ভোটগণনার সময় প্রার্থীরা বাইরে থেকে দেখতে পারবে ভেতরে কী হচ্ছে।’ কথা রাখলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এফডিসি প্রাঙ্গণে মনিটর বসানো হয়েছে। ভেতরের গণনা দেখা যাচ্ছে বাইরেও।
আজ সন্ধ্যায় ইলিয়াস কাঞ্চন এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘এফডিসির বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যদের গেটে প্রবেশ নিয়ে নানা অভিযোগ আছে। তবে আমি চেষ্টা করেছি, নির্বাচন যেন সুশৃঙ্খলভাবে হয়। যদি আমার কোনো ভুল হয়ে থাকে তবে তা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই ভোটগ্রহণ হয়েছে। ইনশাআল্লাহ ভোটগণনাও সুশৃঙ্খল পরিবেশে হবে। ভোটগণনার স্বচ্ছতা বজায় রাখতে আমরা বাইরে মনিটরের ব্যবস্থা করেছি। এতে করে আসলে ভেতরে কী হচ্ছে, কে প্রবেশ করছে বা বের হচ্ছে তা সবাই সচক্ষে দেখতে পারছে। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত স্বচ্ছতা বজায় রাখতে চেষ্টা করব।’
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মোট ভোট পড়েছে ৮৬ শতাংশ। নির্বাচনে মোট ভোটার ৪৪৯ জন। নির্বাচন কমিশনের সূত্রমতে, ভোট দিয়েছেন ৩৮৬ জন।
এর আগে প্রার্থীরা যথারীতি নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করেছেন। এবার ফলের অপেক্ষা।
গত ৫ অক্টোবর ২০১৯-২১ মেয়াদের শিল্পী সমিতির আসন্ন নির্বাচনের খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হয়। তালিকা থেকে জানা যায়, সভাপতি পদে লড়াই করছেন মৌসুমী ও মিশা সওদাগর। সহসভাপতির দুটি পদে রুবেল ছাড়াও প্রার্থী হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও নানা শাহ। সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রতিদ্বন্দ্বী ইলিয়াস কোবরা। সহসাধারণ সম্পাদক পদে লড়ছেন আরমান ও সাংকো পাঞ্জা। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে অভিনেতা সুব্রতর বিপরীতে কোনো প্রার্থী নেই। আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক পদে লড়ছেন নূর মোহাম্মদ খালেদ আহমেদ ও চিত্রনায়ক ইমন। দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক পদে একাই রয়েছেন জ্যাকি আলমগীর। সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে লড়বেন জাকির হোসেন ও ডন। কোষাধ্যক্ষ পদে অভিনেতা ফরহাদের কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। অর্থাৎ সুব্রত, জ্যাকি, আলমগীর ও ফরহাদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
এবারের নির্বাচনে কার্যকরী পরিষদ সদস্যের ১১টি পদের জন্য প্রার্থী হয়েছেন ১৪ জন। তাঁরা হলেন অঞ্জনা সুলতানা, রোজিনা, অরুণা বিশ্বাস, আলীরাজ, আফজাল শরীফ, বাপ্পারাজ, রঞ্জিতা, আসিফ ইকবাল, আলেকজান্ডার বো, জেসমিন, জয় চৌধুরী, নাসরিন, মারুফ আকিব ও শামীম খান (চিকন আলী)।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ