নির্বাচনে জিতার পর নিজের কাজ নিয়ে কথা বললেন : মৌসুমী

আগামীকাল শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০১৯-২১ মেয়াদের বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরগরম বিএফডিসি প্রাঙ্গণ। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রচারণা। চলছে টেবিল-বৈঠকও।
এ নির্বাচনে সভাপতি পদপ্রার্থী মৌসুমী। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী খলনায়ক মিশা সওদাগর। শুরুতে প্যানেল দেওয়ার কথা থাকলেও নানা অভিযোগে পরে একাই দাঁড়ান মৌসুমী। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আয়োজন করেন সংবাদ সম্মেলন। সেখানে মৌসুমী তাঁর নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। যদি জয়ী হন, তবে সেই প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়ন করবেন।
মৌসুমী বলেন, ‘শিল্পীকে তাঁর আত্মসম্মানের জায়গায় দেখতে চাই। শিল্পী সমিতিকে অফিশিয়ালি ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় আনব, যাতে শিল্পী সমিতির সব কার্যক্রম এবং সম্মানিত সদস্যদের ডাটাবেজ ওয়ান ক্লিকের মাধ্যমে সংগ্রহ করা সম্ভব হয়। শিল্পী সমিতির নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলা হবে।’
মৌসুমী বলেন, ‘শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে ওয়েব সিরিজ তৈরি করা হবে। তা থেকে লাভের সম্পূর্ণ অংশ শিল্পী সমিতির তহবিলে প্রদান করা হবে। এ ছাড়া, এতে অভিনয়ের জন্য পারিশ্রমিক পাবেন শিল্পীরা। পাশাপাশি চলচ্চিত্রের বর্তমান দুরবস্থা থেকে মুক্তি এবং চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয় এবং প্রযোজক ও পরিচালক সমিতি যেসব কার্যক্রম গ্রহণ করেছে, তাঁদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে কাজ করব।’
মৌসুমী আরো বলেন, ‘শিল্পীদের সহযোগিতা বাড়ানো হবে। প্রতি বছর একটি করে প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হবে। তারকাদের স্বাক্ষরসহ ছবি, মগ ও বিভিন্ন স্যুভেনির বিক্রি করে শিল্পী সমিতির তহবিল বাড়ানো হবে।’ এ ছাড়া তিনি নির্বাচিত হলে বয়স্ক ভাতা চালুরও প্রতিশ্রুতি দেন।
এবারের নির্বাচনে মিশা-জায়েদ প্যানেল করে নির্বাচন করছেন। অন্যদিকে জনপ্রিয় নায়িকা মৌসুমী স্বতন্ত্র হিসেবে সভাপতি পদে লড়ছেন, তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী খলনায়ক মিশা সওদাগর। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইলিয়াস কোবরা, তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী চিত্রনায়ক জায়েদ খান। তবে নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে মিশা-মৌসুমীর।
গত ৫ অক্টোবর ২০১৯-২১ মেয়াদের শিল্পী সমিতির আসন্ন নির্বাচনের খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হয়। তালিকা থেকে জানা যায়, সভাপতি পদে লড়াই করছেন মৌসুমী ও মিশা সওদাগর। সহসভাপতির দুটি পদে রুবেল ছাড়াও প্রার্থী হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও নানা শাহ। সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রতিদ্বন্দ্বী ইলিয়াস কোবরা। সহসাধারণ সম্পাদক পদে লড়ছেন আরমান ও সাংকো পাঞ্জা। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে অভিনেতা সুব্রতর বিপরীতে কোনো প্রার্থী নেই। আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক পদে লড়ছেন নূর মোহাম্মদ খালেদ আহমেদ ও চিত্রনায়ক ইমন। দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক পদে একাই রয়েছেন জ্যাকি আলমগীর। সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে লড়বেন জাকির হোসেন ও ডন। কোষাধ্যক্ষ পদে অভিনেতা ফরহাদের কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। অর্থাৎ সুব্রত, জ্যাকি, আলমগীর ও ফরহাদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
এবারের নির্বাচনে কার্যকরী পরিষদ সদস্যের ১১টি পদের জন্য প্রার্থী হয়েছেন ১৪ জন। তাঁরা হলেন—অঞ্জনা সুলতানা, রোজিনা, অরুণা বিশ্বাস, আলীরাজ, আফজাল শরীফ, বাপ্পারাজ, রঞ্জিতা, আসিফ ইকবাল, আলেকজান্ডার বো, জেসমিন, জয় চৌধুরী, নাসরিন, মারুফ আকিব ও শামীম খান (চিকন আলী)।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ