অন্যদের ব্যর্থতায় হারতে বসেছিলো বাংলাদেশ ইমার্জিং দল
২৭৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতেই মোহাম্মদ নাইম শেখের উইকেট হারায় বাংলাদেশ ইমার্জিং দল। ৮ বলে ১ চারে ৫ রান করে রানআউট হন নাইম। অপর ওপেনার মোহাম্মদ সাইফ হাসান ধীরে খেলছিলেন। ৪৯ বলে ৪ চারে ২৭ রান করে ফেরেন তিনিও।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে বাংলাদেশ ইমার্জিং দলের জয়ের ভিত গড়ে দেন তিনে নামা নাজমুল হোসেন শান্ত ও চারে নামা ইয়াসির আলি চৌধুরী রাব্বি। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ৮৮ বলে ৯ চার ও ১ ছয়ে ৭৭ রান করে থামলে ভাঙে ১২০ রানের জুটি। চতুর্থ উইকেটে আফিফ হোসেন ধ্রুবর সঙ্গে ৪৩ রানের কার্যকরী জুটি গড়েন ইয়াসির আলি চৌধুরী রাব্বি। ৯৩ বলে ৩ চার ও ৫ ছয়ে ৮৫ রান করে সাজঘরে ফেরেন রাব্বি। ১৫ রানের জন্য হাতছাড়া করেন সেঞ্চুরি।
রাব্বির বিদায়ের পর ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে স্বাগতিকরা। ২৩ বলে ২ চারে ১৮ রান করে আউট হন আফিফ হোসেন ধ্রুব। রানআউট হওয়া আমিনুল ইসলাম বিপ্লব করেন ৮ রান। সুমন খান আউট হন ৫ রান করে। ২২৭/৪ থেকে চোখের পলকে স্কোরবোর্ডের চেহারা হয় এমন- ২৬১/৮।
শেষ ওভারে বাংলাদেশ দলের দরকার ছিলো ১২ রান। বল হাতে ১০ ওভারে ৬১ রান দেওয়া ইয়াসিন আরাফাত মিশু টানা দুই ছক্কা হাকিয়ে জয় নিশ্চিত করেন। ৩ বলে ১২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ৩ বল ও ২ উইকেট হাতে রেখে জয় পায় স্বাগতিকরা।
এর আগে সাভারে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) ৩ নম্বর গ্রাউন্ডে ১ম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় ম্যাচেও টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন লঙ্কান ইমার্জিং দলের অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কা। ইনিংসের ৬ষ্ঠ ওভারে ওপেনার সুন্দুন বিরাক্কোডিকে বোল্ড করে ফেরান নাইম হাসান। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৬৬ রান তুলে সে ধাক্কা সামলান ওপেন করতে নামা পাধুন নিসাঙ্কা ও তিনে নামা চারিথ আসালাঙ্কা। ৫৭ বলে ৮ চারে ৫৫ রান করা পাধুন নিসাঙ্কাকে এলবিডব্লিউ করে ফেরান আমিনুল ইসলাম বিপ্লব।
চারে নেমে দ্রুত রান করতে শুরু করেছিলেন শাম্মু আসান। ১ চার, ২ ছয়ে ১৫ বলে ২১ করে নাইম হাসানের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন তিনি। ১৩ রানের ব্যবধানে সাজঘরে ফেরেন চারিথ আসালাঙ্কা (৪৫) ও ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাও (৫)। দুজনকেই ফেরান শফিকুল ইসলাম।
এরপর হাল ধরেন কামিন্দু মেন্ডিস। লেজের দিকের ব্যাটসম্যানদের সাথে নিয়ে লড়াকু সংগ্রহ দাড় করাতে উদ্যত হন তিনি। ৫ চারে ৮১ বলে ৬৫ রান করা কামিন্দু মেন্ডিস লঙ্কান ইমার্জিং দলের ইনিংসের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। কম যাননি আটে নামা জিহান ড্যানিয়েলও। সুমন খানের বলে বোল্ড হবার আগে করেন ৪ চারে ৪৩ রান (৪১ বলে) ৪৯.৪ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২৭৩ রান স্কোরবোর্ডে জমা করে শ্রীলঙ্কা ইমার্জিং দল। বাংলাদেশ ইমার্জিং দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন শফিকুল ইসলাম। ২ উইকেট নেন নাইম হাসান। ১ টি করে উইকেট নেন সুমন খান, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ও ইয়াসিন আরাফাত মিশু।
- কমলো সয়াবিন তেলের দাম, যা তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
- এক খবরেই পাল্টে গেলো পেঁয়াজের দাম
- ১০ মিনিটের শক্তিশালী বৈশাখী ঝড়ে লণ্ডভণ্ড যে উপজেলা
- স্বর্ণের ভরি আজ হঠাৎ কত হলো জানেন
- নাটকীয়ভাবে অবিশ্বাস্য সুখবর পেলো বাংলাদেশ
- বাংলাদেশে ১৮ ক্যারেট, ২১ ক্যারেট, ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার দাম
- নাসুমকে চড় মারার চাঞ্চল্যকর অভিযোগের জবাবে মুখ খুললেন হাথুরু-সাথীরা
- ইন্টারনেট সেবায় বিশাল মূল্যছাড়, কমলো ইন্টারনেটের দাম
- বিদেশি ফল নয়, ঘরেই লুকিয়ে আছে সমাধান এই ৫ দেশি খাবারেই পাবেন পর্যাপ্ত ভিটামিন সি
- সিলেটে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে: উত্তেজনা চলছেই
- শীর্ষে দিল্লি,২ নাম্বারে ঢাকা
- আজ বাড়লো মালয়েশিয়ান রিংগিত রেট, দেশে টাকা পাঠানোর উত্তম সময়
- সৌদিতে গিয়ে ৫ জনের করুণ পরিণতি