ফের নোবেলের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ
‘সা রে গা মা পা’ অনুষ্ঠানে প্রিন্স মাহমুদের কথা ও সুরে জেমসের গাওয়া ‘বাবা’ গানটি গেয়ে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছিলেন নোবেল। কিন্তু সে সময় একবারও তিনি গানটির শ্রষ্ঠা প্রিন্স মাহমুদের নাম বলেননি! এ কারণে সে সময় নোবেল বেশ সমালোচিত হয়েছিলেন। পরে অবশ্য ক্ষমা চেয়ে নেন।
কিন্তু তারপরও নিজেকে শুধরে নেননি নোবেল! একই ভুল তিনি তিনবার করেছেন। ‘বাবা’ গানটির পরে একই অনুষ্ঠানে তিনি প্রিন্স মাহমুদের কথা ও সুরের ‘মা’ এবং ‘এত ক*ষ্ট কেন ভালবাসায়’ গান দুটিও গেয়েছেন। তবে এবারও তিনি গীতিকার বা সুরকার হিসেবে প্রিন্স মাহমুদের নাম বলেননি! বরং তিনি হাসানের আর্ক ব্যান্ডের কথা বলেন।
নোবেলের এমন আচরণে ক্ষেপেছেন গীতকার ও সুরকার প্রিন্স মাহমুদ। নোবেলের ওপর ক্ষোভ উগরে সম্প্রতি ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি। সেখানে লিখেছেন, ‘সরি, ‘এত ক*ষ্ট কেন ভালোবাসায়’ গানটি আর্ক ব্যান্ডের না। এটা ১৯৯৮ সালে রিলিজ হওয়া আমার কথা ও সুরের মিক্সড অ্যালবাম ‘শেষ দেখা’-তে হাসান গেয়েছিল।’
‘সা রে গা মা পা’র অনুষ্ঠানে তার শ্রষ্ঠ গান গেয়ে নাম উল্লেখ না করায় প্রিন্স মাহমুদ বলেন, ‘নোবেল একই ভুল বারবার করেছে। একই ভুল একাধিকবার করলে সেটা আর ভুল থাকে না, অপরাধের পর্যায়ে চলে যায়। এটা একজন মানুষের সৃষ্টিকে অপমান করা। যেটা নোবেলের মতো নবীন অবুঝেরা বুঝতে পারবে না।’
বাংলা ব্যান্ড সংগীতের প্রখ্যাত এ গীতিকার ও সুরকার বলেন, ‘জি বাংলায় নোবেল যা যা বলেছে, সেটাই প্রচার করেছে কর্তৃপক্ষ। কিছুই বাদ দেয়া হয়নি। তার মানে নোবেল ইচ্ছা করেই এমনটা করেছে। আমার করা গান যেকেউ গাইতে পারে, কোনো সমস্যা নেই। তবে বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য অনুমতি নিতে হবে। যথাযথ নিয়ম মানতে হবে।’
এদিকে একই ভুল বারবার করায় সোশ্যাল মিডিয়ায় নোবেলের সমালোচনা করেছেন তার অনেক ভক্তরাও। কেউ কেউ আবার নোবেলকে ধূর্ত বলেও অভিহিত করেছেন। অন্যদিকে আগামী ২৮ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে নোবেলের ‘সা রে গা মা পা’ রিয়েলিটি শোয়ের গ্র্যান্ড ফিনালে। ওইদিন আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে প্রতিযোগিতার ফলাফল।
যদিও গত ২৯ জুন কলকাতার বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণা হয়ে গেছে। সেখানে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ভারতের প্রতিযোগী অঙ্কিতা। যৌথভাবে প্রথম রানারআপ হয়েছেন গৌরব সরকার ও স্নিগ্ধজিৎ। শোয়ের অন্যতম আরেক প্রতিযোগী প্রীতমের সঙ্গে যৌথভাবে তৃতীয় রানারআপ হয়েছেন নোবেল। এই ফলাফলই আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে ২৮ জুলাই।
জি বাংলায় ‘সা রে গা মা পা ২০১৮-১৯’ শুরু হয়েছিল গত বছরের সেপ্টেম্বরে। সেখানে ভারত থেকে নির্বাচিত ৪৮ জন প্রতিযোগী অংশ নেন। বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণ করেন অবন্তি সিঁথি, তানজীম শরীফ, রোমানা ইতি, মেজবা বাপ্পী, আতিয়া আনিসা, মন্টি সিনহা ও মাঈনুল আহসান নোবেল। বাকিরা নানা ধাপে ছিটকে গেলেও নোবেল জায়গা করে নেন চূড়ান্ত পর্বে।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ