মিরপুরে টাকার খনি,ভিডিওসহ
তারাই দ্রুততার সঙ্গে ‘মিটমাট’ করেন। এসব নেতার হয়ে মাঠ পর্যায়ে কাজ করে সচরাচর বখাটে যুবক এবং সংশ্লিষ্ট নেতার অনুসারী কর্মীরা। আদায়কৃত চাঁদার একটি অংশ যায় মিরপুর বিভাগের অসাধু কিছু পুলিশ, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ও বিদ্যুৎ বিভাগের কতিপয় কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং স্থানীয় কথিত সাংবাদিকদের পকেটেও। তবে এতসব লাইন-ঘাট মানিয়ে চলার পরও এসব ফুটপাতের দখল নিতে মরিয়া গ্রুপগুলোর মধ্যে কিছুদিন পরপরই বাধে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, এমনকি খুনোখুনির ঘটনাও ঘটে। বিরাট অঙ্কের টাকা বলে কথা!
গত বৃহস্পতিবার রাতেও চাঁদার টাকা না দেওয়ায় ফয়সাল নামে ফুটপাতের এক মাছ বিক্রেতাকে নৃশংসভাবে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা। পল্লবীর ২৭ নম্বর সড়কে প্রকাশ্যেই এ ঘটনা ঘটে। ফয়সালের অভিযোগ, দৈনিক ভিত্তিতে দাবিকৃত চাঁদার ৩শ টাকা না দেওয়ায় ঢাকা উত্তরের পল্লবী থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিলন ঢালী সদলবলে এ হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনার ১০ দিন আগেই মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বর সংলগ্ন ফুটপাতের চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হাতে খুন হন ডিএনসিসির ৬ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগ কর্মী রোমান। আহত হন ফুটপাতটির দেখভালের দায়িত্বে থাকা ওই ওয়ার্ডের যুবলীগকর্মী সাইফুলসহ কয়েকজন। সাইফুল এই ফুটপাতের নিয়ন্ত্রক পল্লবী থানা যুবলীগের সভাপতি তাইজুল চৌধুরী বাপ্পীর অনুসারী বলে জানা গেছে।
মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের নেতা মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে এই ফুটপাতের দখল নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে। এর জেরেই সেদিন ‘গরু সেলিম’ ও তার বাহিনীর হাতে রোমান খুন হন বলে অভিযোগ রয়েছে। প্রতিশোধপরায়ণ এ দুটি গ্রুপ এখন পরস্পরের ওপর হামলা চালাতে মুখিয়ে আছে। ফলে যে কোনো সময় আরও রক্তপাত ও প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মিরপুর মডেল, কাফরুল, পল্লবী, দারুস সালাম, ভাষানটেক, শাহ আলী ও রূপনগর থানা এলাকার সব সড়কের ফুটপাত হাজার হাজার হকার আর দোকানিদের দখলে। ক্ষমতাসীন দল, এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের প্রভাবশালী নেতা তো বটেই, ভারতে অবস্থান করা শীর্ষ সন্ত্রাসী মিরপুরের শাহাদাত ও পল্লবীর মামুন-জামিল, বিভিন্ন মামলায় কারাবন্দি কিলার আব্বাস ও সুইডেন আসলাম, এমনকি মৃত কালা জাহাঙ্গীরের নামেও এসব ফুটপাত থেকে চাঁদা ওঠানো হচ্ছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, গত দুমাসে ফুটপাত দখল নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও রোমান হত্যাকাণ্ড ছাড়া অন্য সব সহিংস ঘটনায় পুলিশ দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। উপরন্তু দখল-পাল্টা দখলে বেড়ে গেছে চাঁদার অঙ্ক। গত ৫ দিন মিরপুর বিভাগের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে হকার, রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
পুলিশের মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আহম্মেদ আমাদের সময়কে বলেন, মিরপুর বিভাগের ৭ থানা এলাকায় প্রায়ই হকার উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানের পর আবার এসব রাস্তা ও ফুটপাত চলে যায় হকারদের দখলে। তিনি বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশনা থাকায় হকারদের বিরুদ্ধে চরমপন্থা অবলম্বন করা যায় না। ফুটপাতে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড যেন না ঘটে, সে জন্য পুলিশ সচেষ্ট রয়েছে বলে জানান এ পুলিশকর্তা।
কোনো কোনো পুলিশ সদস্য ফুটপাতের চাঁদাবাজিতে পরোক্ষভাবে জড়িত থাকতে পারে স্বীকার করে ডিসি মাসুদ আহম্মেদ বলেন, এ বিষয়ে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। চাঁদাবাজির সঙ্গে কোনো পুলিশ সদস্যের সম্পৃক্ততার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা। রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বর গোলচত্বরে অনবরত হর্ন বাজিয়ে যাচ্ছিলেন সাদা রঙের একটি অ্যামবুলেন্সের (নম্বর-ঢাকা মেট্রো-ছ ৭১-০৪-৪৫) চালক। ভেতরে মুমূর্ষু এক রোগী। কিন্তু ১৪ মিনিট সময়ে ১০ হাত রাস্তাও এগোতে পারেননি চালক। কী করে পারবেন? প্রধান সড়কটির অর্ধেকই চলে গেছে হকারদের দখলে, অবশিষ্ট রাস্তাজুড়ে যানজট।
পরিচয় গোপন রেখে মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্সের সামনে বসা হকারদের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। দরিদ্র পরিবারের বেকার ভাগ্নে গ্রাম থেকে এসেছে, তার জন্য ফুটপাতে একটি দোকান ব্যবস্থা করে দেওয়ার অনুরোধে এ প্রতিবেদকের উদ্দেশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন বেশ কয়েকজন হকার। এদেরই একজন সাইফুল। রাস্তার ওপরই আড়াই হাত লম্বা আর তিন হাত চওড়া কাঠের টেবিলে জিন্সের প্যান্ট আর শীতের কাপড়ের পসরা সাজিয়ে বসেছেন।
সাইফুল বলেন, দোকানের পজেশন ও আয়তন বুঝে এখানকার ফুটপাতের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়। এককালীন ৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা অগ্রিম (অফেরতযোগ্য) নিয়ে হকারকে তার দোকান বুঝিয়ে দেন তার বড় ভাই (ফুটপাত নিয়ন্ত্রক) সমন্ধী মনসুর। সেই বড় ভাইয়ের মনোনীত লাইনম্যানকে দৈনিক ১শ থেকে ৪শ টাকা বিট ভাড়া (চাঁদা) দিতে হয়। দোকান বাঁচাতে আগে টহল পুলিশকে দৈনিক ৩০ টাকা দিলেই হতো; এখন দিতে হয় ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।
হকার নেতারা বলেন, শাহ আলী থানা এলাকায় কমপক্ষে দেড় হাজার হকার প্রতিদিনই মোটা অঙ্কের চাঁদা দিতে বাধ্য হচ্ছেন। মিরপুর-১ নম্বর গোলচত্বর, সনি সিনেমা হল থেকে ঈদগাহ মাঠ, নাছিম বাজার থেকে আল-নূরী মসিজদ, স্বাধীন বাংলা মার্কেট, চিড়িয়াখানা এলাকা, মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট, ফেয়ার প্লাজা, বাগদাদ, শাহ স্মৃতি শপিং মল, সিটি করপোরেশন মার্কেট, শাহ আলী গার্লস কলেজসহ আশপাশের গলির ফুটপাতে দৈনিক প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হকারের কাছ থেকে দোকানপ্রতি ১০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হচ্ছে। সেই হিসাবে প্রতিদিন এসব এলাকা থেকে গড়ে দশ লক্ষাধিক টাকা চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। মাসে যা দাঁড়ায় প্রায় সোয়া ৩ কোটি টাকার মতো। চাঁদা না দিলে দোকান উচ্ছেদের হুমকি, পুলিশি হয়রানি ছাড়াও হকারদের মারধর পর্যন্ত করা হয়। এসব ফুট নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ‘লাইনম্যান’ নামধারী ২ শতাধিক চাঁদাবাজ। এ ছাড়া রয়েছে বেশ কয়েকটি লাঠিয়াল বাহিনী। প্রতিপক্ষ গ্রুপের দখল ঠেকানো ছাড়াও তাদের কাজ হলো ফুট নিয়ে কেউ প্রতিবাদী হলে বা কোনো হকার চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাদের দমন করা। এ সব ফুটের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক হলেন টিটু।
ওই শপিং কমপ্লেক্সের সামনে হকারদের সঙ্গে কথা বলার সময় অদূরেই দাঁড়ানো ছিল শাহ আলী থানার একটি টহল গাড়ি (ঢাকা মেট্রো-ঠ ১১১৫৯৯)। গাড়ির সামনে কাউকে পাওয়া না গেলেও পেছনে বসা ছিলেন ৩ পুলিশ সদস্য। হকারদের কাছ থেকে পুলিশ টাকা নেয় হকারদের এমন ভাষ্যের বিষয়ে জানতে চাইলে তারা কেউই কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। উপরন্তু দ্রুত গাড়িসহ সেই স্থান ত্যাগ করেন। নীল রঙের ওই গাড়িতে শাহ আলী থানা লেখা দেখা গেলেও পুলিশ সদস্যরা বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরার কারণে তাদের নাম জানা যায়নি। শাহ আলীর মতো মিরপুর বিভাগের অন্যান্য থানা এলাকা ঘুরেও ফুটপাতের এমন অভিন্ন চিত্র নজরে পড়েছে।
জানা গেছে, মিরপুর মডেল থানা ও পল্লবী থানার আওতাধীন হোপের গলি (অরজিনাল-১০) ও অ্যাভিনিউ-৫ এলাকায় কাপড় ও ঝুটের প্রায় এক হাজার দোকানের প্রতিটি থেকে দৈনিক ৩শ থেকে ৮শ টাকা আদায় করা হচ্ছে। যা প্রতিমাসের হিসাবে দাঁড়ায় দেড় কোটি টাকারও বেশি। বিশাল এলাকার এই ফুটপাতের নিয়ন্ত্রক হলেন প্রভাবশালী মানিক।
পল্লবীর মিরপুর ইনডোর স্টেডিয়ামের পাশে জিংজিয়ান রেস্টুরেন্টের গলিতে ভোর ৫টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত একটি কাঁচাবাজার বসে। এই বাজারের প্রায় ৩শ দোকানপ্রতি দৈনিক আদায় করা হচ্ছে ২শ থেকে ৩শ টাকা। সেই হিসাবে মাসে এখান থেকে উঠছে গড়ে ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বাজারটির নিয়ন্ত্রক হলেন পল্লবী থানা যুবলীগের সভাপতি তাইজুল চৌধুরী বাপ্পী। তবে এই ফুটের দখল নিতে মরিয়া স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা হাইউল খান ও খাদা খোকন। বাজার দখল কেন্দ্র করে কয়েকদিন পরপরই এ দুগ্রুপের মধ্যে হামলা পাল্টাহামলার ঘটনা ঘটছে। যদিও ফুটপাত চাঁদাবাজির সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন যুবলীগ নেতা বাপ্পী।
এদিকে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের এক নেতার নাম ভাঙিয়ে মিরপুর মডেল থানাধীন ১০ নম্বর ফলপট্টির দেড়শতাধিক দোকান নিয়ন্ত্রণ করছেন যুবলীগ নেতা পরিচয় দানকারী গাজী সুমন। দোকানভেদে দৈনিক ২শ থেকে ৬শ টাকা পর্যন্ত আদায় করে তার নিয়োগকৃত লাইনম্যানরা, যা মাসের হিসাবে দাঁড়ায় প্রায় ১৮ লাখ টাকা। গ্যালাক্সি হসপিটাল থেকে ১০ নম্বর গোলচত্বর পর্যন্ত শতাধিক দোকানপ্রতি দৈনিক ২শ থেকে ৫শ টাকা তোলা হয়, মাসের হিসাবে প্রায় ৯ লাখ টাকা। এই ফুটের নিয়ন্ত্রক যুবলীগ নেতা পরিচয় দানকারী গাজী সুমন ও আখের। কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, পিরেরবাগ মসজিদ গলি পর্যন্ত প্রায় ৫০০ দোকানের নিয়ন্ত্রকও সুমন। হকারদের কাছ থেকে টাকা তোলেন তাদের অনুসারী সাইফুল্লাহ সাইফুল, মিজান, সেন্টু ও মোরসালিন। মিরপুর-১০ নম্বর ফায়ার সার্ভিস অফিসের সামনে থেকে স্টেডিয়ামের আশপাশ ঘিরে আড়াই শতাধিক দোকানের নিয়ন্ত্রক যুবলীগ নেতা বাপ্পী।
আরও জানা গেছে, রূপনগর থানা-পুলিশের নাম ভাঙিয়ে রূপনগরের ফুটপাত নিয়ন্ত্রণ করছেন কাদির ওরফে হেরোইন কাদির। শিয়ালবাড়ী মোড় থেকে দোয়াড়ীপাড়া, আবাসিক মোড় থেকে মিল্কভিটা পর্যন্ত প্রায় ১৫শ দোকানের নিয়ন্ত্রক তিনি। লাইনম্যান রাজু, রোহান, সজীব ও বেবীকে দিয়ে প্রতিদিন দোকানপ্রতি ১শ থেকে ২শ টাকা করে তুলছেন এই কাদির। মিরপুরের রাইনখোলা বাজার থেকে চিড়িয়াখানা পর্যন্ত প্রায় ৩০০ দোকানের নিয়ন্ত্রক মান্নান শেখ। মিরপুর-১ থেকে টেকনিক্যাল, আনসার ক্যাম্প, টোলারবাগ এলাকার রাস্তার দুপাশে প্রায় ১১০০ দোকান থেকে নেওয়া হচ্ছে দোকানপ্রতি ২০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত। নিয়ন্ত্রক হলেন সমন্ধী মনসুর ও হ্যাপী। কল্যাণপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে টেকনিক্যাল পর্যন্ত ২০০ দোকানের নিয়ন্ত্রকও মনসুর। মিরপুর মডেল থানাধীন ৬০ ফিট রোডের দুধার, গ্রামীণ ব্যাংকের হেড অফিস পর্যন্ত প্রায় এক হাজার দোকান থেকে দৈনিক নেওয়া হচ্ছে গড়ে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত। এখানকার নিয়ন্ত্রক গাজী সোহাগ।
মিরপুর-১৩ নম্বর মোড় থেকে নতুন বাজার শিশু কবরস্থান পর্যন্ত রাস্তার দুধারে ১০০ দোকান থেকে দৈনিক দোকানপ্রতি ৫০ থেকে ১০০ টাকা তোলেন হিরো ও মোক্তার। মিরপুর-১৪ নম্বর থেকে কচুক্ষেত মোড় পর্যন্ত ৪ শতাধিক দোকান থেকে দৈনিক ভিত্তিতে দোকানপ্রতি টাকা তুলছেন কিলার আব্বাসের অনুসারী আকাশ। মিরপুর-১২ নম্বর থেকে অরজিনাল-১০ পর্যন্ত রাস্তার দুধার ও অলি-গলির প্রায় দেড় হাজার দোকানপ্রতি দৈনিক ১০০ থেকে ৩০০ টাকা তুলছেন যুবলীগ নেতা বাপ্পীর অনুসারী ইকবাল, ইউসুফ, হাসান, সোহেল, জিয়া ও সাইফুল। পুরবী সিনেমা হল থেকে কালশী মোড় হয়ে লালমাটিয়া টেম্পোস্ট্যান্ড, বাউনিয়া বাঁধসহ রাস্তার দুপাশের ফুটপাতের দেড় হাজার দোকান থেকে দৈনিক ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা আদায় করছেন স্থানীয় প্রভাবশালী নান্নু, ফারুক, নুরু ইসলাম, জাকির মোল্লা, মিলন ঢালী, শাহ আলম, শুক্কুর, লাভলু ও আড্ডু-গুড্ডুর অনুসারীরা। সুত্র: দৈনিক আমাদের সময়
- আইপিএল নিলামে ঝড় তুলে বিশাল পারিশ্রমিকে দল পেলেন নাহিদ রানা
- আইপিএল নিলামে দল পেল মুস্তাফিজের দুই সতীর্থ, দেখেনিন সাকিবের অবস্থান
- 2025 IPL নিলাম: অবিশ্বাস্যভাবে এইমাত্র শেষ হলো মুস্তাফিজের নিলাম, দেখেনিন সাকিবের অবস্থান
- ব্রেকিং নিউজ: ১০ কোটি রুপিতে দল পেলেন নাহিদ রানা, দেখেনিন সাকিব ও মুস্তাফিজের অবস্থান
- IPL 2025 নিলামে নতুন চমক: আকাশ ছোয়া মুল্যে দল পেলেন মুস্তাফিজের দুই সতীর্থ, দেখেনিন সাকিবের অবস্থান
- IPL 2025 নিলাম শেষ হওয়ার দুই দিন পর মুস্তাফিজের উদ্দেশ্যে বার্তা পাঠালো চেন্নাই
- IPL 2025 নিলাম : এইমাত্র শেষ হলো সাকিবের নিলাম
- চলছে IPL নিলাম : আকাশ ছোয়া মূল্যে দল পেলেন মুস্তাফিজের সতীর্থ, দেখেনিন নাহিদ রানার অবস্থান
- চলছে IPL নিলাম, দেখেনিন সাকিব মুস্তাফিজের অবস্থান ও এখন পর্যন্ত দল পেলেন যারা
- ব্রেকিং নিউজ :শেষ হলো সাকিব, রিশাদ ও মুস্তাফিজের নিলাম, দেখেনিন লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়ের অবস্থান
- ২০২৫ IPL নিলামে চমক দেখিয়ে রেকর্ড দামে দল পেলেন সাকিব
- ব্রেকিং নিউজ : IPL নিলাম: সাকিব মুস্তাফিজ নয় ইতিহাস গড়ে রেকর্ড বিডে যে দলে রিশাদ হোসেন
- 2025 IPL নিলাম: আকাশ ছোয়া মূল্যে দল পেলেন লিটনের সতীর্থ, দেখেনিন সাকিব মুস্তাফিজের অবস্থান
- এইমাত্র পাওয়া: অনেক বড় সুখবর পেলো টাইগার স্পিনার রিশাদ আকাশ ছোয়া মূল্যে পেলো দল
- আইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়ে ৪কোটি রুপিতে যে দলে মুস্তাফিজ