গতকাল রোববার রাতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক এ বি এম এনামুল হাবীব জানান, নির্বাচনের বিধি অনুযায়ী জামানতের টাকা ফেরত পেতে হলে কাস্টিং ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোট পেতে হয়। এর কম পেলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যায়। সে অনুযায়ী ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী সাইফুল ইসলাম জামানত হারিয়েছেন।

এ ছাড়া ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী বেলাল হোসেন পান তিন হাজার ১৬৮ ভোট, সিপিবি কাস্তে প্রতীকের প্রার্থী কামরুজ্জামান পান ৬২৬ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি (এনপিপি) আম প্রতীকের প্রার্থী হুমায়ুন ইজাজ লেভিন পান ২৭৬ ভোট, ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) টেলিভিশন প্রতীকের প্রার্থী এ জি এম মাসুদ সরকার মজনু পান ১১২ ভোট। বিধি অনুযায়ী এ আসনের সবাই জামানত হারিয়েছেন। সুত্রঃ আমাদের সময়