এবার নির্বাচনে যেসব চমক দিতে চায় আওয়ামী লীগ
আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, নির্বাচনী ইশতেহার ইতোমধ্যে চূড়ান্ত করে দলের সভাপতি শেখ হাসিনার কাছে দেওয়া হয়েছে অনুমোদনের জন্য। দলের সভাপতির নির্দেশনা অনুযায়ী বর্ণাঢ্য আয়োজনের মাধ্যমে ইশতেহার ঘোষণা করা হবে। তবে সেটা গণভবনে নয়, রাজধানীর যে কোনো সম্মেলনকেন্দ্রে হতে পারে। ইশতেহার ঘোষণা করবেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা।
ইশতেহারে গত ১০ বছরের সরকারের উন্নয়ন তুলে ধরার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য দীর্ঘমোদি পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়েছে। ২০০৮ সালে ‘দিন বদলের সনদ’ নামে নির্বাচনী ইশতেহারে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশের প্রতিশ্রুতি ছিল। টানা দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসতে ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের ইশতেহারের সেøাগান ছিল ‘শান্তি গণতন্ত্র উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।’ সেই ইশতেহারে ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করার ঘোষণা দিয়েছিল। টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসতে শত বছরের ডেল্টা প্ল্যান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে আওয়ামী লীগে নির্বাচনী ইশতেহারে।
এ ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা থাকছে একাদশ জাতীয় নির্বাচনী ইশতেহারে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদী মোকাবিলায় ১৪-দলীয় জোট সরকারের সফলতা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাসহ স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন শাসনামলের তুলনা করে রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের অপরিহার্যতা তুলে ধরা হয়েছে।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, ইশতেহারের কাজ শেষের দিকে। কীভাবে এ উন্নয়নের গতিকে আরও ত্বরান্বিত করতে পারি, সেটাই হবে আমাদের এবারের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রধান লক্ষ্য। দারিদ্র্য বিমোচন, তরুণদের কর্মসংস্থান এগুলো আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে থাকবে।
ইশতেহার তৈরির কাজের সঙ্গে যুক্ত দলের তথ্য গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন আমাদের সময়কে বলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য ড. রাজ্জাকের নেতৃত্বে কাজ করছি। তিনি আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিনিয়ত সংযোজন বিয়োজন করছেন। এভাবেই ইশতেহারের কাজ প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে এসেছে। তিনি বলেন, ২০০৮ সালের ইশতেহারে আমরা বলেছিলাম দিনবদলের সনদ। এর পর ২০১৪ সালের নির্বাচনে বলেছিলাম, শান্তি গণতন্ত্র উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ বিষয়গুলো সামনে রেখেই সরকার কাজ করে গেছে। জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছি। এখন আমাদের সামনে যেটা আছে তা হলো দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। এতে বাধা জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতা, দুর্নীতি। এগুলো অতিক্রম করার জন্য জাতিকে সুশাসন উপহার দিতে চাই। সেই বিষয়গুলো নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। এ ছাড়া ২০৪১ সালে বাংলাদেশ কোন পর্যায়ে নিয়ে যাবে, ২১০০ সালের ডেলটা পরিকল্পনা থাকবে। সংশ্লিষ্টরা জানান, এবারের ইশতেহারে কিছু বিষয়ে চমক রয়েছে। সেই চমক ইশতেহার ঘোষণার দিন দলের সভাপতির মুখ থেকেই উচ্চারিত হবে।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ