সিইসির কাছে পাঠানো চিঠিতে যা লিখেছেন ড. কামাল, বিস্তারিত পড়ুন

চিঠিতে সিইসিকে ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘সালাম ও শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। গত ১ নভেম্বর বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সাথে আপনারা সাক্ষাৎ করেছেন। আমরা খুবই উৎসাহের সঙ্গে লক্ষ্য করেছি, বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সাথে আলোচনা শেষে আপনারা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে, দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে সরকারি জোটের সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক জোটের সংলাপের বিষয়টির প্রতি আপনাদের দৃষ্টি রয়েছে।’
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা বলেন, ‘আপনারা জানেন, গত ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গণভবনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সংলাপ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই সংলাপে বলেছেন, “তফসিল ঘোষণার বিষয়টি একান্তভাবেই নির্বাচন কমিশনের ব্যাপার।” আপনারা নিশ্চয় অবগত আছেন যে, প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সংলাপ অব্যাহত আছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন যে, “৮ নভেম্বরের পরে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সাথে প্রধানমন্ত্রীর সংলাপের বিষয়টি আবারও বিবেচনায় রয়েছে।” জাতীয় ঐক্যফন্ট প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আবার সংলাপে বসার ব্যাপারে ইচ্ছুক।’
গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন চিঠিতে উল্লেখ করেন, ‘রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে আপনারা জানিয়েছেন, “৪ নভেম্বর কমিশনের বৈঠকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।” আপনারা যেহেতু প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সংলাপের বিষয়টি অবগত আছেন এবং সেদিকে নজর রাখছেন—সে প্রেক্ষাপটে আমরা মনে করি যে, তফসিল ঘোষণার ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি চলমান রাজনৈতিক প্রক্রিয়া, বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সংলাপ শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের অপেক্ষা করাই শ্রেয়।’
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ‘তফসিল ঘোষণা নির্বাচনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। তফসিল ঘোষণার পরই রাজনৈতিক দলগুলো এবং প্রার্থীদের আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করেন। যেকোনো ধরনের নির্বাচনী রাজনৈতিক দল এবং প্রার্থীরা হচ্ছেন অন্ততম “স্টেক হোল্ডার”। তাদের কর্মকাণ্ড এবং কর্মসূচিকে আমলে নেওয়া নির্বাচন কমিশনের মৌলিক দায়িত্ব বলে আমরা মনে করি। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর সাথে সংলাপের মতো গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে এবং একটি সম্ভাব্য রাজনৈতিক সমঝোতা একাদশ জাতীয় নির্বাচনসহ দেশের রাজনৈতিক ক্ষেত্রে অনেক গুণগত পরিবর্তন আনতে পারে—যা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য আপনাদের প্রচেষ্টাকেও সহায়তা করবে।’
কামাল হোসেন বলেন, ‘এমতাবস্থায়, প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সংলাপ শেষ হওয়ার পর তফসিল ঘোষণার তারিখ নির্ধারণের অনুরোধ করছি। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, তফসিল ঘোষণার দিনক্ষণ নির্ধারণে আপনাদের এমন অপেক্ষা রাজনৈতিক দল এবং জনগণের মধ্যে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা বাড়ানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’ জুমবাংলানিউজ
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ