ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা

এর আগে ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের জের ধরে ভারতীয় চলচ্চিত্রের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে দেশটি। পরে ২০০৮ সালে এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় দেশটির আদালত। আবার নতুন করে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলো।
প্রধান বিচারপতি সাকিব নিসার বলেছেন, পাকিস্তানের দিকে বয়ে যাওয়া নদীতে ভারত বাঁধ দেয়ায় এই রায় যথাযথ হয়েছে। ভারত এসব বাঁধ অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। তবে ভারত এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
পাকিস্তানে ভারতীয় টিভি চ্যানেল ও সিনেমা জনপ্রিয়। কিন্তু, দুদেশের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হলে আগেও প্রতিবেশী দেশের চ্যানেল নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে পাকিস্তান।
লাহোর হাইকোর্টের দেয়া রায় বাতিল করে বিচারপতি নিসার বলেছেন, ওরা আমাদের পানি বন্ধ করে দিচ্ছে। আমরা কেন ওদের চ্যানেল বন্ধ করতে পারব না?
পাকিস্তানের ৮০ ভাগ কৃষিকাজ হিমালয় থেকে বয়ে আসা নদীর সেচের ওপর নির্ভরশীল। এর আগে কাশ্মির ইস্যুকে কেন্দ্র করে ২০১৬ সালে প্রতিবেশী দেশটির সব টিভি ও রেডিও চ্যানেল নিষিদ্ধ করে পাকিস্তান।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ