| ঢাকা, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

বাংলা সিনেমার নায়কদের একাল-সেকাল

বিনোদন ডেস্ক . স্পোর্টস আওয়ার ২৪
২০১৭ জুলাই ১২ ২২:৫০:০৬
বাংলা সিনেমার নায়কদের একাল-সেকাল

সালমানের মৃত্যুর পড়েই শুরু হয় রিয়াজ যুগের, হৃদয়ের আয়না সম্ভবত তার প্রথম ব্রেক হিট মুভি। সব থেকে বেশী লাইম লাইটে এলেন প্রানের চেয়ে প্রিয় মুভিতে, যতটা মুভিটার জন্য। তার থেকে বেশী “পড়েনা চোখের পলক” গানটার জন্য। সালমানের সাথে চেহারা এবং অংগভঙ্গীতে মিল থাকার কারনে পরিচালকেরা লুফে নিলো রিয়াজকে।

শাবনুর-রিয়াজ নতুন জুটি। প্রেমের তাজমহল এইজুটির সব থেকে সফল চলচিত্রে। এছাড়া কাজের মেয়ে, শশুরবাড়ি জিন্দাবাদ, দিল, মোল্লা বাড়ির বউ( মৌসুমি), নারীর মন, বিয়ের ফুল (শাকিল খান) এই জুটির উল্লেখ্য যোগ্য ছবি। কিছু পড়েই তৈরি হলো রিয়াজ-পুর্নিমা, ছবি আসলো, মনের মাঝে তুমি (সব থেকে বড় হিট), হৃদয়ের কথা, নিঃশ্বাসে তুমি বিশ্বাসে তুমি( শাবনুর), শাস্তি, মেঘের পড়ে মেঘ। পপির সাথেও রিয়াজের একটা ছোট খাট জুটি হয়েছিল, চারিদিকে বিদ্রোহ, ক্ষ্যাপা বসু দুই একটা ছবিও তাদের এসেছিল।

হুট করে একসময় রিয়াজ হারিয়ে গেলো। কেন হারালো? বলছি নিচে।

রিয়াজের পরপরই নাম আসে ফেরদৌসের। তার আগমনও সালমানের মুভিতেই, তবে সালমানের সাথে না। সালমানের ফেলে রাখা অর্ধেক কাজ তিনি করেন, দুর্ঘটনাতে আহত সালমান প্লাস্টিক সার্জারি করে ফেরদৌসে পরিণত হয় (বুকের ভেতর আগুন)। তার পড়েই আসলো ফেরদৌসের সব থেকে বড় হিট আজ অবধি, হটাৎ বৃষ্টি। এই বাংলা না ওই বাংলা, দুই বাংলাতে পা দিয়ে চলতে গিয়ে ফেরদৌস দিশেহারা। ওই বাংলাতে ভালো কিছু করতে পারলেন না, আশা যাওয়াতে থাকলেন। এইখানেও অনেক চেষ্টা করল। ভালো হিট না দিতে পারলেও, অভিনয় প্রতিভাতে তিনি ছাপিয়ে গেলেন রিয়াজকে। তিনটি জাতীয় পুরস্কার যার স্বাক্ষী। ব্যাচেলার, কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি, এই মন চাইযে (রিয়াজ,শাবনুর), মেহের নেগার, নন্দিত নরকে, গেরিলা তার উল্লেখযোগ্য সফল চলচিত্র। বাংলাদেশে তার সব থেকে বড় সাফল্য খায়রুন সুন্দরী (মৌসুমি), সালমান পরবর্তি নায়কদের ভেতর তিনি সব থেকে সফল অভিনেতা। তবে রিয়াজকেও খাটো করে দেখা যাবে না, দুই দুয়ারি, শ্যামল ছায়ার, হাজার বছর ধরের মত চলচিত্রেও তিনি অনেক সাবলিল অভিনয় করেছেন।

ফেরদৌস রিয়াজের মাঝে হালকা ভাবে বলতে হয়, শাকিল খানের কথা। প্রথম চলচিত্র “আমার ঘর আমার বেহেশত” দিয়ে আগমন, এটি তার একক সব থেকে সফল চলচিত্র। হিন্দি দিল সিনেমার রিমেক। বেশ কিছু চলচিত্র করলেন তার পড়ে হারিয়ে গেলেন। তার হারিয়ে যাবার পিছনে মুল কারন তিনি নিজে, তারকাখ্যাতি তার হজম হয়নি আরকি।

রিয়াজ ফেরদৌস শাকিল খান তিনজনেই লাভার বয় ইমেজের, এদেরকে ভাবা হতো সালমানের উত্তর সূরি। কিন্তু নকল সালমান দিয়ে আর কতদিন? এদিকে বাংলাদেশে সেই সময় ডিশ লাইনের জনপ্রিয়তা পেতে থাকলো (৯০ এর শেষ ভাগ), আমাদের দর্শকরা পরিচিত হতে লাগলো “এংরি ম্যান” টাইপের নায়কদের সাথে, হলিউড এবং বলিউড এর কল্যানে।

এই সব লাভার বয় নায়কদের ভেতর একজন এংরি ম্যান ঘুমিয়ে ছিলেন, তাকে জাগালেন কাজি হায়াত। নাম মান্না, চলচিত্র আম্মাজান। মান্নার প্রথম ব্রেক দাঙ্গা (কাজি হায়াত), রাজিবের সেই গা শিউরানো ডায়লগ, আমি কিন্তু মাইন্ড খাইসি, প্রথম যেদিন আমি এই ছবি দেখেছিলাম, শুধু রাজিবের ভয়ে আমি কেঁদে ফেলেছিলাম। একজন খলনায়ক কি পরিমান হিংস্র হতে পারে দাঙ্গা আর প্রমান।

আম্মাজানের পরে একে একে আসতে থাকলো,ঝড়, কষ্ট, বর্তমান, গুন্ডানাম্বার ওয়ান, কুখ্যাত খুনি, ধর, ভেজা বিড়াল, ইত্যাদ্দি। দর্শক লুফে নিলো মান্নাকে।

রিয়াজ, ফেরদৌস শাকিল খানের অবস্থা করুন, লাভার বয় আর চাচ্ছে না মানুষ, চাচ্ছে এংরি ম্যান। প্রতিবাদী একজন। যে তাদের হয়ে প্রতিবাদ করবে। মান্নার লুক লাভার বয়দের মত না, তাকে ছবিতে দেখলে সাধারন মানুষ মনে হতো। মানুষের মনে গেঁথে গেলো ব্যাপারটা।

মান্নার আবির্ভাবে শাকিল হারিয়ে গেলো, রিয়াজ , ফেরদৌস টিকে থাকল। এংরি ম্যান হতে গেলো, দর্শক নিলো না। আস্তে আস্তে রিয়াজ হারিয়ে গেলো বড়পর্দা থেকে, ফেরদৌস আবার ওই বাংলাতে ছুটল।

সম্রাজ্য দখলের পরে মান্না ভিন্ন ধাচের ছবিও অভিনয় শুরু করলো। তার লাভার বয় ইমেজের ছবিও আছে অনেক। দুইবধু এক স্বামী, শত্রু শত্রু খেলা, রিক্সা আলার প্রেম ইত্যাদি চলচিত্রেও অভিনয় করেছিলেন। লোকটা চেষ্টা করেছিলো সত্যি। অভিনয় এক ধাচের থাকলেও, প্রতিটা ছবিতে ভিন্নভাবে উপস্থাপনের ইচ্ছা ছিল তার মতন। একবার ভাবুন, এই মানুষটা কাবুলিওয়ালা মুভিতেও অভিনয় করেছে। মান্নার সব থেকে সফল জুটি কোনো নায়িকার সাথে না, মান্না-ডিপজল সেই সফল জুটি।

সাত বছর ছিল মান্নার রাজত্ব। বাংলা চলচিত্র মানেই মান্না। একদিন মান্না চলে গেলো।

মান্না পরবর্তি যুগে, রিয়াজ, ফেরদৌস দর্শক টানতে পারছিলো না। আগেই বলেছি,তারা লাভার বয় আর মান্না এংরি ম্যান। তাই পার্থক্য থেকে গেলো।

দরকার ছিল একজন এংরি ম্যান এবং লাভার বয়ের। এমন একজন নায়ক আছে যাকে দর্শক যাকে চেনে। প্রায় দশ বছর সে ফিল্ম করছে। অধিকাংশ দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় নায়ক। তাকে তুলে আনলেন ডিপজল। কোটি টাকার কাবিন দিয়ে ( তখনো মান্না বেঁচে ছিলেন)। মান্নার মৃত্যুর পর আর সাকিবকে পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি, দ্বিতীয় সালমান তৈরি হয়নি কিন্তু দ্বিতীয় মান্না ঠিকি পাওয়া গেলো। মান্না পরবর্তি বাংলা চলচিত্র বলতে সাকিব খানকেই বোঝানো হয়।

শাকিব খানকে পাল্লা দিতে শুরু করলেন, ডিপজল, খলনায়ক ডিপজল না, নায়ক ডিপজল। মনতাজুর রহমান আকবর এবং রসির সাথে মিলে ডিপজল একের পরে এক হিট ছবি দিতে থাকলেন। রসির বিয়ে এবং ডিপজলের রাজনৈতিক জীবন তাকে ঠেলে দিলো দূরে। তবে মানুষ ডিপজলকে আপন করে নিয়েছিলো, কারন তার সাধারনের মত চেহারা, আঞ্চলিক ভাষাতে কথা, এগুলো মানুষ পছন্দ করত।

সালমান শাহ পথ বন্ধ করে দিয়েছিল ওমর সানি, আমিন খান আর অমিত হাসানের। এই তিন প্রতিভা আর কখনো তাই বিকশিত হতে পারে নাই সেভাবে। এই তিনজনেরই চলচিত্রে অভিষেক সালমানের আগে। ওমর সানির চলচিত্র জীবনে সব থেকে বড় প্রাপ্তি মৌসুমি। অমিত হাসান আমিন খানের সব থেকে বড় প্রাপ্তি, মান্নার চলচিত্রে দ্বিতীয় নায়ক।

আরও একজন অমিত প্রতিভা ছিল, আমি তাকে বলি, সে বাংলা চলচিত্রে সব থেকে বড় অব্যাবহারিত প্রতিভা। চলচিত্রে এসেছিলেন ১৯৮৬ সালে, তিনি বাপ্পারাজ। আমার কথা বিশ্বাস না হলে চাপা ডাঙ্গার বউ, বাবা কেন চাকর, সন্তান যখন শত্রু, প্রেমের সমাধি, ঢাকা-৮৬, জিনের বাদশা চলচিত্র গুলো দেখেন। আফসোস, বাবার আড়ালেই লোকটাকে হারিয়ে যেতে হলো। সালমান পরবর্তি সময়ে বাবা কেন চাকর, প্রেমের নাম বেদনা, সন্তান যখন শত্রু, প্রেমের সমাধির মত হিট ছবি দিলেও এই সু অভিনেতা নজর কাড়তে পারেনি দর্শকদের।

এর পড়ে আরেকজন নায়কের নাম বলব, যিনি বর্তমানে কমিক হিরো হয়ে গেছে, কাজী মারুফ। মারুফের একটা ভাল ভবিষ্যৎ ছিল। কিন্তু সেটার পুরোটাই নষ্ট করেছে তার বাবা কাজী হায়াৎ( যিনি রোমান্টিক ডায়ালগ দিলেও মনে হয় ভাষন দিচ্ছেন)। মারুফের অন্য মানুষ, ইতিহাস চলচিত্র দেখেন সময় পেলে, অনেক ভালো অভিনয় করেছে। চোখে পানি এনে দিতে পারে তার এই দুই চলচিত্রের অভিনয়। তবে হ্যাঁ মান্নার ছোঁয়া আছে, এই সুযোগে একটু আফসোস ও আছে, কাজী হায়াৎ কেন হারিয়ে গেলেন তা আজো রহস্য। দাঙ্গা, আম্মাজান, ইতিহাসের মত কালজয়ী চলচিত্রের পরিচালক এখন ইভ টিজিং, সর্বনাশা ইয়াবার মত হাস্যকর চলচিত্র পরিচালনা করেন। আফসোস।

যারা এতক্ষন পরছিলেন, ভাবছিলেন এই লোকটার নাম কেন আসেনি। এসেছেন তিনি।

বাংলা চলচিত্রের অক্ষয় কুমার ছিল রুবেল। তার চলচিত্র গুলো অনেক জনপ্রিয় ছিলো, তার চলচিত্রের ধাঁচ ছিলো পুরা ভিন্ন, তার দর্শক ছিলও সবাই। মানুষ পছন্দও করত রুবেলের অভিনয়, মারামারি, সাবলিল বাচন ভঙ্গি, নাচ। ঘৃণা, ভন্ড, বিচ্চু বাহিনী,যোদ্ধা, পাগলা ঘণ্টা, লম্পট এই চলচিত্র গুলো দেখলেই বুঝবেন, রুবেলের চলচিত্রের ভাইভ কেমন ছিল। রুবেলের বেশ কিছু চলচিত্র স্মরণীয় থাকবে,এটি এম শামসুজ্জামান, হুমায়ন ফরিদীর সাথে তাদের কমন কমিক ট্রাই এঙ্গেল এবং রাজিব অবশ্যই খল নায়ক।

রুবেলের উত্তরসূরি বানানো হলো তার হাতের ট্রেইন্ড আলেকজান্ডার বোকে। লোকটার প্রতিভার অভাব ছিলো না/ ম্যাডাম ফুলি বো’র একমাত্র সফলতা, গুরু রুবেল আর শিষ্য বো দুজনেই হারিয়ে গেলো অশ্লীলতার ভীরে। আমার মাথাতে আজো খটকা লাগে, রুবেল কেন অশ্লীল চলচিত্রে ঝুকে পড়লেন?

ইলিয়াস কাঞ্চনকে বাদ দিয়ে গেলাম। তিনি সালমানের অনেক আগের। তার সোনালী সময়ের সমাপ্তিও সালমান আসার আগেই। সালমান সমসাময়িক সময়ে তার দুটি হিট চলচিত্র। আদরের সন্তান, কমান্ডার।

গত দশ বিশ বছরে অনেক নায়ক এসেছিল বাংলা ছবিতে,আসছে এখনো। ওস্তাদ জাহাঙ্গীর আলম, শাহিন আলম, মেহেদি আসিফ ইকবাল,(এরা অশ্লীল ছবি করলেও সূচনা করেছিল ভালো ছবি দিয়েই) ফারদিন, নিরব, ইমন, আরেফিন শুভ এবং অনন্ত জলিল। এদের কয়েকজন এখনো চেষ্টা করে যাচ্ছে, পেরে ঊঠছে না।

যতগুলা নায়কের নাম আছে আমার লেখাতে তাদের ভিতরে মাত্র তিনজন পারিবারিক ভাবে চলচিত্রে এসেছেন বলে আমার জানা, মারুফ, রুবেল আর বাপ্পারাজ। অন্যরা প্রত্যকে নিজের কষ্টে খাটনিতে আজকের অবস্থানে এসেছে।

যেই বাংলা সিনেমাতে একসময় রাজ্জাক ওয়াসিম, ফারুক, সোহেল রানা,আলমগীর, জসিম, সালমান, রিয়াজ, মান্না রাজত্ব করেছে, সেখানে জায়েদ খান!!! বাপ্পি!!!! না আমি তাদের খারাপ বলছি না। অসন্মান ও করছি না, শুধু বলছি যে, তারা অভিনয় পারে না। জায়েদ খান ভিলেন হলে ভালো করত, আর বাপ্পি ভালো হতো (হয়ত) নায়িকা হলে। বিশ্বাস করেন, তাহসান তাদের থেকে অনেক ভালো বড় পর্দার নায়ক হতে পারবে।

একটা সময় ছিল, ৪০ টাকা দিয়ে ডিভিডি ভাড়া করে, ডিস্ক ভাড়া করে এনে বাড়ি বসে বাংলা ছবি দেখতাম। আমি এখনো বাংলা ছবি দেখি বসে বসে, হাসি লাগে তাও দেখি। শাহরুখ খানকে চেনার আগে সালমান শাহ ওমর সানি, ইলিয়াস কাঞ্চন, জাফরইকবাল এদেরকেই চিনেছি। বাংলা ছবির প্রতি আমার টান অদম্য, আমি চাই বাংলা সিনেমার সুদিন ফিরুক। আমাদের পরবর্তি প্রজন্ম বাংলা ছবি কে হাস্যকর উপাদান না ভেবে আমোদের উপকরন ভাবুক, ভাবুক অবসরের বিনোদনের উপলক্ষ।

বাংলা চলচিত্র, বাংলাদেশের নায়কেরা আমাদের গর্ব। হলিউড, বলিউডের নায়কেরা আমাদের গর্ব নয়। পাশের দেশের ছবি দেখে সবাই যখন হাততালি দেই, আমাদের চলচিত্র দেখে সেখানে সবাই হাসে। খুব খারাপ লাগে।

কারা দায়ী ? দর্শক দায়ী হবার কথা না, দর্শককে যা গিলাবেন তাই গিলবে। দায়ী মানহীন পরিচালকেরা, মানহীন কাহিনীকারেরা, দায়ী স্বার্থপর প্রযোজকেরা, অভিনেতা প্রফেশনাল, যত টাকা তত নাচ। সেই সময়কার পরিচালকেরা হারিয়ে গেছে। শহিদুল ইসলাম খোকন, মতিন রহমান, ছোটকু রহমান, এম এ হান্নান, কাজি হায়াত, এরা হারিয়ে গেছেন। নতুন পরিচালক এসেছে, কিন্তু তারা পারেনি এদের শুন্যস্থান গুলো পূরণ করতে, তারা ভাবে ক্যামেরার পিছনে দাঁড়ালেই সম্ভব পরিচালক হওয়া। টাকা থাকলেই সম্ভব চলচিত্র প্রয়োজক হওয়া, বাপ কোটিপতিতেই হয়ে যাওয়া যায় সিনেমার নায়ক।

আমি বাংলা চলচিত্রের একজন পুরাতন দর্শক, সুতরাং থেকে সর্বনাশা ইয়াবা সবিই দেখি। আর অপেক্ষা করি বাংলাদেশের চলচিত্র ( মেইন ফ্রেমের) সুদিন একদিন আসবে। তবে মহানায়ক সালমানের ফাঁকা স্থান অপূরণীয় থাকবে আজীবন, ফাঁকা থাকবে এংরি ম্যান মান্নার জায়গাও। দুটি মৃত্যি কি তাহলে পুরা বাংলা চলচিত্রের মৃত্যু??

ক্রিকেট

বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের: দ্বিতীয় সেশনে লড়াইয়ে এগিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের: দ্বিতীয় সেশনে লড়াইয়ে এগিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

অ্যান্টিগার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার প্রথম টেস্টে দ্বিতীয় সেশন শেষে ...

জ্বলে উঠেছেন তাসকিন, 2 উইকেট তুলে নিলো বাংলাদেশ,সর্বশেষ স্কোর

জ্বলে উঠেছেন তাসকিন, 2 উইকেট তুলে নিলো বাংলাদেশ,সর্বশেষ স্কোর

মিডল-লেগ স্টাম্পে করা তাসকিনের বলে ফ্লিক করতে গিয়ে মিড অনে ক্যাচ দিলেন কেচি কার্টি। রানের ...

ফুটবল

পয়েন্ট টেবিল প্রকাশ : ২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করতে আরও যত পয়েন্ট দরকার ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার

পয়েন্ট টেবিল প্রকাশ : ২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করতে আরও যত পয়েন্ট দরকার ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার

২০২৪ সালের আন্তর্জাতিক ফুটবল সূচির প্রায় শেষ প্রান্তে এসে নিজেদের বছরের শেষ ম্যাচ খেলেছে দক্ষিণ ...

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা পেতে আরও যত পয়েন্ট দরকার আর্জেন্টিনার

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা পেতে আরও যত পয়েন্ট দরকার আর্জেন্টিনার

লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে আর্জেন্টিনা। পেরুর বিপক্ষে ১-০ গোলের জয়ে ২৫ ...



রে