| ঢাকা, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫, ২২ পৌষ ১৪৩১

২০ থেকে ২২ বছরের মধ্যে বিয়ে না হলে মেয়েদের যে সাত গোপন সমস্যা হয়

লাইফস্টাইল ডেস্ক . স্পোর্টস আওয়ার ২৪
২০১৮ আগস্ট ২৮ ২১:১৯:৩২
২০ থেকে ২২ বছরের মধ্যে বিয়ে না হলে মেয়েদের যে সাত গোপন সমস্যা হয়

কোনও মেয়ের বয়স বাড়লেই পরিবার, আত্মীয়, বন্ধু-বান্ধব, পাড়া প্রতিবেশী সকলেই বিয়ের ব্যাপারে এত প্রশ্ন করে যা অনেক সময় চরম বিরক্তিকর হয়ে পড়ে অবিবাহিত মেয়েদের কাছে। এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক ২৫ পেরোন অবিবাহিত মহিলার সমস্যার সাতকাহন৷

প্রথমত বাড়ির ভিতরেই সকালে ঘুম থেকে উঠে টেবিল থেকে রাতে শুতে যাওয়া পর্যন্ত বার বার বাবা-মাকে হা হুতাশ করতে শোনা যায় মেয়ের বিয়ে দিতে মনা পারার জন্য৷ওদের অমন অবস্থা দেখে নিজেকেই অপরাধী মনে হয় মেয়েদের৷

দ্বিতীয়ত, বাড়ির বাইরে কর্মক্ষেত্রে গেলেই চার পাশে লোকজনের বিয়ের গল্প চলে তখনই আবার আইবুড়ো মেয়েদের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় কেন এখনও তার বিয়ে হল না? যা অবশ্যই অস্বস্তির কারণ৷

তৃতীয়ত কোনও বিয়ে অথবা অনুষ্ঠান বাড়িতে যাওয়ার উপায় নেই৷ সেখানে মনের আনন্দে সেজে গুজে গিয়ে খাওয়া দাওয়া করার উপায় নেই৷সেখানেও শুনতে হচ্ছে সেই একই প্রশ্ন কেন সে এখনও বিয়ে করছে না?

চতুর্থত, বয়স হয়ে কিছুটা অথচ বিয়ে না হওয়ায় কেমন পোশাক পরবেন তা নিয়েও একটা ধন্দ থাকে৷ বেশি জমকালো পোশাক পরলেও কেউ কটাক্ষ করে তো তা না পরার জন্যও কেউ কেউ হাসাহাসি করে থাকেন৷

পঞ্চমত বেশি বয়েস হয়ে গেলে কোনও অনুষ্ঠান বাড়িতে গিয়ে আড়ষ্ঠতা থাকে কারণ সমবয়সী এমনকী ছোটরাও যেখানে স্বামীর অথবা বয়ফ্রেন্ডের হাত ধরে সেখানে যাচ্ছে সেখানে তিনি সঙ্গীবিহীন ৷ তখন নিজেকে অনেক অসহায় লাগে ।

ষষ্ঠত, বিয়ে না হওয়া ২৫ ঊর্ধ্ব নারীর নিরাপত্তাও অনেক সময় বিঘ্নিত হয় কারণ এই একা মহিলাদের অনেকেই সহজলোভ্য বলে মনে করে নানা রকম কুপ্রস্তাব দেন৷ এমনকী একা রয়েছেন বলে অনেক পুরুষের শিকার হয়ে যান একা নারীটি৷

সপ্তমত, কোন নারী বিয়ে না করে একা রয়েছেন এজন্য অনেকেই তাঁকে ভাল চোখে দেখেন না এবং ওই অবিবাহিত মহিলা সম্পর্কে মিথ্যা দুর্নাম রটানো হয়৷

সকল মেয়েদের জানা জরুরী! যে সকল খাবার গ্রহণে গর্ভের বাচ্চা নষ্ট হয়ে যায় !

অনাগত সন্তানের মা হওয়ার স্বাদটাই আলাদা। তবে প্রথমবার মা হওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে জানতে হবে অনেক কিছুই। আপনি জানেন কি প্রথম প্রেগন্যান্সিতে মিসক্যারেজ বা গর্ভপাতের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে? শারীরিক জটিলতার বাইরে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটা হয়ে থাকে অনভিজ্ঞতার কারণে। জেনে নিন গর্ভপাত এড়াতে কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন।

বার্লি- বার্লির অনেক ভাল গুণ থাকলেও গর্ভাবস্থার প্রথম অবস্থায় বার্লি খেলে মিসক্যারেজ হয়ে যেতে পারে।

কাঁচা পেঁপে- প্রেগন্যান্সির প্রথম তিন মাস অবশ্যই কাঁচা পেঁপে সেদ্ধ, রান্নায় পেঁপে বা পেঁপের চাটনি খাওয়া এড়িয়ে চলুন। পরের দিকেও পেঁপে খেলে গর্ভপাত না হলেও রক্তপাত হতে পারে।

অপাস্তুরিত দুধ- স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে না খেলে সব থেকে বেশি ব্যাকটেরিয়া দুধ থেকেই ছড়ায়। সব সময়ই দুধ ভাল করে ফুটিয়ে খাওয়া উচিত্। বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় অপাস্তুরিত দুধ গর্ভপাত পর্যন্ত ডেকে আনতে পারে।

কাঁকড়া, চিংড়ি- গর্ভাবস্থায় কাঁকড়া, চিংড়ি অথবা খোলসওয়ালা সি ফুড খাওয়া একেবারে ছেড়ে দিন। এই ধরনের খাবার থেকে অ্যালার্জি হওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে।

কচ্ছপের মাংস- কচ্ছপ খাওয়া বেআইনি হলেও এখনও অনেকেই খান।

গর্ভাবস্থায় কিন্তু কচ্ছপ খুবই বিপজ্জনক হতে পারে।

কাঁচা ডিম- অনেকে ডিম কাঁচা খান। যদি আপনার এই অভ্যাস থাকে তাহলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তা ত্যাগ করুন। হাফ বয়েল বা ডিমের পোচ খেলেও বিপদের সম্ভাবনা রয়েছে। ডিম সেদ্ধ বা ভাজি করে খান।

প্রসেসড মিট- প্রক্রিয়াজাত মাংস খাওয়া কখনই ভাল না। ক্যানসারও ডেকে আনতে পারে এই খাবার। গর্ভাবস্থায় তাই একেবারেই এড়িয়ে চলুন।

আধোয়া সবজি- শরীর সুস্থ রাখতে সবুজ শাক-সবজি খাওয়া যেমন জরুরি, তেমনই আধোয়া শাক-সবজি থেকে হতে পারে মিসক্যারেজ।

বিশেষ করে যে ধরনের সবজি কাঁচা খাওয়া হয় যেমন টম্যাটো, শশা, পেঁয়াজ, গাজর, কাঁচালঙ্কা, লেবু সেগুলো খাওয়ার আগে অবশ্যই ভাল করে ধুয়ে নেবেন। না ধুলে সবজি শরীরে বিষাক্ত জীবাণু ছড়ায় যা গর্ভস্থ সন্তানের ক্ষতি করে।

আনারস- গর্ভাবস্থায় সবচেয়ে ঝুঁকি ডেকে আনতে পারে আনারস। প্রথম তিন মাসে আনারস, আনারসের চাটনি খেলে গর্ভপাত হওয়ার ঝুঁকি বহু গুণ বেড়ে যায়। গর্ভবতীদের মধ্যে আনারস খেয়ে ডায়েরিয়া বা অ্যালার্জি হওয়ার উদাহরণও দেখা যায় প্রচুর।

চিজ- চিজ শরীরে ফ্যাট জমায়। জরায়ুতে ফ্যাট জমলে শিশুর বৃদ্ধিতে সমস্যা হয়। ফলে মিসক্যারেজ হয়ে যেতে পারে।

যে ৬ টি কাজে দ্রুত কেড়ে নিচ্ছে আপনার যৌবন!

একটি ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন? আগেকার যুগের মানুষের তুলনায় ইদানিংকার মানুষকে খুব অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যেতে দেখা যায়? বয়স ৩০ পার হতে না হলেই দেহ ও ত্বকে পড়ে যায় বয়সের ছাপ। শরীরে চলে আসে বার্ধক্য। মানুষের গড় আয়ুও কমে এসেছে অনেকখানিই। কিন্তু ঠিক কি কারণে এমনটি হচ্ছে?

এটি সত্য যে আগের মতো আবহাওয়া এবং খাবার পাওয়া দুঃসাধ্য ব্যাপার, কিন্তু অন্য সবাই তো এই অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়ার আওতায় পড়ে না।

তাহলে কিছু মানুষ কেন অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যান? এর পেছনে রয়েছে তাদেরই কিছু বদঅভ্যাস। কিছু বাজে অভ্যাস শরীর ও ত্বকের উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে থাকে যার কারণে এই অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়ার সমস্যায় পড়তে হয় অনেককে।

* অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

আপনি কি কখনো নজর করেছেন আপনি কি খাচ্ছেন? বাইরের তেলেভাজা খাবার ফাস্ট ফুড এই সবই আপনার ত্বকের বয়স বাড়ানোর জন্য দায়ী খাবার। চিনি জাতীয় খাবার অনেক পছন্দ? তাহলে জেনে নিন এই চিনি জাতীয় খাবারের কারণেই আপনার ত্বক হারাচ্ছে ইলাস্টিসিটি।

যার কারণে বুড়িয়ে যাচ্ছেন আপনি। কোমল পানীয় পানের অভ্যাস থাকলে জেনে রাখুন, নিজের হাতেই ক্ষতি করছেন দাঁত ও হাড়ের। এতে করে বার্ধক্য আসছে শরীরে।

* ধূমপান ও মদ্যপান

অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপান করার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। কিন্তু ধূমপান ও মদ্যপানের ফলে আপনার দেহ ও ত্বক দুটোরই বয়স বেড়ে যাচ্ছে অনেক।

গবেষণায় দেখা যায় যারা নিয়মিত ধূমপান করেন তাদের প্রতিবছরে দেহের যতোটা ক্ষয় হয় তা সাধারণত ৫ বছরে হয়ে থাকে। মদ্যপানের ফলাফল প্রায় একই রকম। তাই আপনি নিজেকেই নিজে বার্ধক্যের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন।

* শারীরিক পরিশ্রম না করা

গবেষণায় জানা যায় প্রতিবছর ধূমপানের ও মদ্যপানের কারণে যতো মানুষ মৃত্যুবরণ করেন ঠিক ততো মানুষই অলসতা ও অপরিশ্রমী হওয়ার জন্য করে থাকেন।

শুনতে অবাক শোনালেও এটি সত্যি। শারীরিক পরিশ্রম করার মাধ্যমে নানা রোগ ও শারীরিক সমস্যা দেহে বাসা বাঁধতে পারে না। কিন্তু দেহে অলসতা থাকলে কিংবা বসা কাজের কারণে শারীরিক পরিশ্রম না করতে দেহ বার্ধক্যের দিকে যেতে থাকে।

* অতিরিক্ত মানসিক চাপ নেয়া

ঘরে বাইরে আজকাল প্রায় সকলেরই মানসিক চাপটা একটু বেশি। কিন্তু এই মানসিক চাপের ফলে আপনার মস্তিষ্কের ক্ষতি করে চলেছেন আপনি নিজেই।

অল্পতেই অতিরিক্ত অস্থির হয়ে পড়া, মানসিক চাপ নেয়া আপনার মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা নষ্ট করে যা বয়সের সাথে সাথে হয়ে থাকে। সুতরাং একটু সর্তক থাকুন। দুশ্চিন্তা থাকবেই, সবকিছুর সাথে মানিয়ে চলার চেষ্টা করুন, স্বাভাবিকভাবে নিয়ে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখুন নিজেকে।

* উপুড় হয়ে ঘুমানো

অনেকেরই এই অভ্যাস রয়েছে। কিন্তু উপুড় হয়ে ঘুমানে মুখ বেকায়দাভাবে বালিশের উপর থাকে যা ত্বকে রিংকেল পড়ার অন্যতম প্রধান কারণ। এতে করে অল্প বয়সেই আপনাকে বেশ বয়স্ক মনে হয়। এছাড়াও খাবার হজমে সমস্যা এবং মেরুদণ্ডের ক্ষতি তো রয়েছেই। তাই সাবধান হয়ে যান এখনই।

* প্রোটেকশন না নিয়ে রোদে ঘোরাঘুরি

সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি ত্বকের যতোটা ক্ষতি করে অন্য কোনো কিছুই এতোটা ক্ষতি করতে পারে না। আপনি যদি সানস্ক্রিন না লাগিয়ে বেশি রোদে ঘোরাঘুরি করেন তাহলে বয়স ৩০ পার হতে না হতেই ত্বকে দেখা দেবে বয়সের ছাপ। এছাড়াও সানগ্লাস ব্যবহার না করার কারণে দৃষ্টিশক্তিরও সমস্যা দেখা দেয় অনেকাংশে।

ক্রিকেট

তামিমকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলানোর জন্য কঠিন সিদ্ধান্ত নিলেন বিসিবি বস

তামিমকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলানোর জন্য কঠিন সিদ্ধান্ত নিলেন বিসিবি বস

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব আল হাসানকে খেলানোর ব্যাপারে নতুন করে চেষ্টা চালাবে ...

৭ দিনের মধ্যে পদত্যাগ করছেন বিসিবি বস ফারুক, জানা গেল আসল সত্য

৭ দিনের মধ্যে পদত্যাগ করছেন বিসিবি বস ফারুক, জানা গেল আসল সত্য

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে এক অস্থির পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। কিছু রিপোর্টে ...

ফুটবল

পাল্টে গেলো ফুটবল বিশ্বের সকল অতীত : নতুন র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করল ফিফা

পাল্টে গেলো ফুটবল বিশ্বের সকল অতীত : নতুন র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করল ফিফা

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ফুটবলে সবচেয়ে বড় সাফল্য এসেছে নারী ফুটবল দলের হাত ধরে। ২০২২ সালের ...

মাঠে নামছে ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা, দেখেনিন সময় সূচি

মাঠে নামছে ব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা, দেখেনিন সময় সূচি

সম্প্রতি কঠিন সময় পার করছে ব্রাজিল ফুটবল দল। পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের জন্য ২০২৬ বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব রীতিমতো ...



রে