সাবধানঃ মেমোরি কিনছেন বাজারে বের হয়েছে নকল মেমোরি,আসল চিনবেন কিভাবে জেনেনিন

কিন্তু জনপ্রিয় এ মেমোরি কার্ড কেনার সময় আপনি হয়তো প্রায়ই দ্বিধার মধ্যে পরে যান। কেননা আলাদা আলাদা মডেল রয়েছে আর সঠিক মডেল এবং টার্মের দিকে বিশেষ গুরুত্ব রাখার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। যেমন-তেমন কোনো কার্ড কিনলে মনপুত পারফরমেন্স পাওয়া যায় না। ফলে মেমোরিকার্ড ব্যবহার করে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন অনেকেই। এজন্য সঠিক পারফরমেন্সের জন্য সঠিক মেমোরি কার্ড কেনার বিষয়ে কিছু টিপস দেওয়া হলো-
উপযুক্ত মেমোরি কার্ড নির্বাচন
যেকোনো মাইক্রো এসডি কার্ড যেকোনো মাইক্রো এসডি স্লটে সহজেই লাগানো গেলেও সব ফরম্যাট সব ধরনের ডিভাইজে কাজ করবে না। জেনে রাখা ভালো, তিনটি আলাদা কার্ড ফরম্যাট রয়েছে। এগুলো আলাদা স্ট্যান্ডার্ড এবং আলাদা ক্যাপাসিটির ওপর তৈরি। এসডি, এসডিএইচসি এবং এসডিএক্সসি-মাইক্রোএসডি এর ক্যাপাসিটি মাত্র ২জিবি পর্যন্ত হয়ে থাকে। যেকোনো এসডি কার্ড স্লটে এটি সমর্থিত হয়। মাইক্রো এসডিএইচসি ২ জিবি থেকে ৩২ জিবি পর্যন্ত ক্যাপাসিটি সমর্থন করে। যে ডিভাইসগুলো একে সমর্থন করে, শুধু সেখানেই এই কার্ডটি চলে। আর এসডিএক্সসি স্ট্যান্ডার্ডে ৩২ জিবি থেকে ২ টেরাবাইট পর্যন্ত মেমোরি কার্ড বানানো সম্ভব। আর সাপোর্টেড ডিভাইসই শুধু এই টাইপের কার্ড কাজে লাগাতে পারে। তাই নতুন মেমোরি কার্ড কেনার সময় স্টোরেজ ক্যাপাসিটি জেনে নেওয়া প্রয়োজন। কারণ বেশিরভাগ সময় একজন ইউজার কতো ক্যাপাসিটি মেমোরি কার্ড কিনবে, সেটা সঠিকভাবে নির্ধারণ করতে পারেন না। এর ফলে প্রয়োজনের তুলনায় হাই-ক্যাপাসিটির কার্ড কিনে ব্যবহার করলে ডিভাইস স্লো হয়ে যায়।
মেমোরি কার্ডের গতি
এসডিএইচসি এবং এসডিএক্সসি মেমোরি কার্ডগুলো আলট্রা হাই স্পিড বাস ইন্টারফেসকে সমর্থন করে। এই কার্ডগুলো অনেক দ্রুত ডাটা রিড রাইট করার ক্ষমতা রাখে। আলট্রা হাই স্পিডকে সাধারণত ইউএইচএস ধরা হয়। তবে ইউএইচএস থেকে সুবিধাগুলো পেতে অবশ্যই আপনার ডিভাইস এটিকে সমর্থন করতে হবে। এছাড়া মেমোরি কার্ড কতটা ফাস্ট হবে সেটা নির্ভর করে এর ক্লাস রেটিংয়ের উপর। মোট ৪টি ক্লাস রেটিং রয়েছে, ক্লাস ২— সর্বনিম্ন ২ মেগাবাইট/সেকেন্ড স্পিড; ক্লাস ৪— সর্বনিম্ন ৪ মেগাবাইট/সেকেন্ড স্পিড; ক্লাস ৬— সর্বনিম্ন ৬ মেগাবাইট/সেকেন্ড স্পিড এবং ক্লাস ১০— সর্বনিম্ন ১০ মেগাবাইট/সেকেন্ড স্পিড প্রদান করতে সক্ষম।
নকল কার্ড থেকে সাবধান
অনেকেই কম টাকা দিয়ে বড় বড় ক্যাপাসিটি মেমোরি কার্ড কিনে ফেলেন। জেনে রাখা ভালো, সেগুলোর ক্যাপাসিটি অনেক কম হয়ে থাকে। সেইসঙ্গে ক্লাস রেটিংও ভুল থাকে। দেখবেন মাত্র ২০০ টাকা দিয়ে ৩২ জিবি মেমরি কার্ড কিনেছেন। কিন্তু ৪ জিবি ডাটা লোড করার পরে ক্যাপাসিটি শেষ শো করবে বা প্যাকেটের গায়ে বা কার্ডের ফেক স্পিড রেটিং করা থাকে।
- যে পাঁচ জেলায় হচ্ছে চীনের অর্থায়নে অত্যাধুনিক ৫টি হাসপাতাল
- একাত্তরের গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে ও পাওনা টাকা দিতে বললো বাংলাদেশ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বিশাল রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- “সৌদি রাষ্ট্রদূতই আমার স্বামী ” আদালতে বিস্ফোরক মডেল মেঘনা
- শেষ হলো ৪৪ ওভারের খেলা,দেখেনিন বাংলাদেশের স্কোর
- প্রথম উইকেট হারালো বাংলাদেশ,দেখেনিন স্কোর
- শেষ হলো ৩৫ ওভারের খেলা,দেখেনিন বাংলাদেশের স্কোর
- শেষ ওভারে শেষ হলো বাংলাদেশ ওয়েস্ট ইন্ডিজের ম্যাচ, চোখের জলে ডুবলো বিশ্বকাপের স্বপ্ন
- ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, শেষ হলো ২ ওভারের খেলা,দেখেনিন স্কোর
- শেখ হাসিনাই দায়ী : ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন ঘিরে তোলপাড়
- ক্রিকেট বিশ্বে শোকের ছায়া : খেলার মাঠেই হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুবরণ করলেন
- ভারতে আ’লীগ নেতাকর্মীদের জালজালিয়াতিতে অতিষ্ঠ কলকাতার প্রশাসন
- আজকের সৌদি রিয়াল রেট (১৮ এপ্রিল)
- RAW প্রসঙ্গে হাসনাতের মন্তব্য ভাইরাল: এক ঘণ্টায় ১.১৬ লাখ রিয়াকশন
- প্রবাসী কর্মীদের জন্য সুখবর দিলো আরব আমিরাত