মেসিদের হারের পিছনে নাকি এই দুই তরুণী! আন্তর্জাতিক প্রচারমাধ্যমে তোলপাড়
.jpg&w=315&h=195)
আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে প্রি কোয়ার্টার ফাইনালে স্রেফ গতিতে নাস্তানাবুদ করে ছেড়়েছিলেন মেসির জাতীয় দলের সতীর্থদের। ওটামেন্ডি, রোহো হোক বা বার্সেলোনায় খেলা জেভিয়ের মাসচেরানো— এপবাপের সঙ্গে গতিতে পাত্তাই পাননি তারকা ডিফেন্ডাররা। কিন্তু তাঁর এই চমকপ্রদ উত্থানের নেপথ্যে কী? আন্তর্জাতিক প্রচারমাধ্যমের এখন নয়নের মণি এমবাপে। একাধিক প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, এমবাপে সমর্থন জুগিয়ে চলেছেন তাঁর বান্ধবী এলিসিয়া এইলিস, যিনি আবার প্রাক্তন ‘মিস ফ্রান্স’!
মিস ফ্রেঞ্চ গায়ানা হওয়ার পরে এলিসিয়া। — তরুণীর ইনস্ট্গ্রামমাত্র ১৯ বছর বয়স। আর এই বয়সেই নাম লিখিয়ে ফেলেছেন কিংবদন্তিদের ব্র্যাকেটে। এর আগে টিনএজার হিসেবে বিশ্বকাপের কোনও ম্যাচে জোড়া গোল করার নজির ছিল স্বয়ং পেলের। টিনএজারদের সেই এলিট বন্ধনী এতদিন ফাঁকাই ছিল। তবে এমবাপে ঢুকে পড়েছেন আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে জোড়া গোলের সৌজন্যে। আর তারকা থেকে মহাতারকা হয়ে ওঠার পথে এমবাপেকে সারাক্ষণ ভরসা জুগিয়ে চলেছেন এলিসিয়া।
কাজান এরিয়ায় যখন মেসিকে ম্লাণ করে নতুন তারকা হয়ে ওঠার বার্তা দিলেন এমবাপে, তখন ভিআইপি গ্যালারিতেই দেখা গেল এলিসিয়াকে। আন্তর্জাতিক প্রচারমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, চলতি বছরের মে মাস থেকেই এমবাপে আর ‘সিঙ্গল’ নন। তিনি এখন ‘ইন আ রিলেশনশিপ’। মে মাস থেকেই ডেটিং শুরু করেছেন এমবাপে ও এলিসিয়া। এর আগে এমবাপে যে ক্লাবে খেলেন সেই প্যারিস সেন্ট জার্মাইন-এর খেলা দেখতে স্তাদ দ্য ফ্রান্সের গ্যালারিতেও একাধিকবার দেখা গিয়েছে এলিসিয়াকে।
ফুটবল মাঠে প্রায়ই দেখা যায় মিস ফ্রান্সকে। — এলিসিয়ার ইনস্ট্গ্রামফ্রান্সের তারকাকে সমর্থন করে চলা এলিসিয়া অবশ্য জন্মসূত্রে ফরাসি নন। ফ্রান্স অধিকৃত ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের মার্টিনিকে জন্ম কৃষ্ণ-বর্ণা সুন্দরীর। দু’বছর বয়সেই এলিসিয়ার বাবা-মা আলাদা হয়ে যান। মা মারি চ্যান্টালের সঙ্গে তিনি তখন পাড়ি দেন ফ্রেঞ্চ গায়ানার মাতৌরিতে। ২০১৬ সালে ‘মিস ফ্রেঞ্চ গায়ানা’ হন তিনি। তার পরের বছরেই জিতে নেন ‘মিস ফ্রান্স’-এর শিরোপা। ২০১৭ সালে মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতাতেও ফ্রান্সের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি।
বর্তমানে বিভিন্ন সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় অংশ নেন তিনি। অবশ্য বিজ্ঞান বিষয় নিয়ে স্নাতক স্তরে পড়াশুনাও করছেন তিনি। যাই হোক, এমবাপের মতো তারকার উত্থানে তিনি-ই নাকি অনুঘটক, এমনটাই বলছে সবাই। কাজান এরিয়ায় তাঁর পাশেই দেখা গিয়েছিল অন্য এক প্রাক্তন ‘মিস ফ্রান্স’ (২০০৭) রাচেল লেগ্রেন ত্রাপানি। যাঁর বয়ফ্রেন্ড স্বয়ং বেঞ্জামিন পাভার্ড। পাভার্ডের সোয়ার্ভিং শটই নাকি আর্জেন্টিনা বধের টার্নিং পয়েন্ট। দুই সুন্দরীই গ্যালারিতে বসে আর্জেন্টিনার হারের পরোক্ষ কারণ হয়ে থাকলেন। এটাই বা কম কী!
- কমলো সয়াবিন তেলের দাম, যা তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
- এক খবরেই পাল্টে গেলো পেঁয়াজের দাম
- ১০ মিনিটের শক্তিশালী বৈশাখী ঝড়ে লণ্ডভণ্ড যে উপজেলা
- স্বর্ণের ভরি আজ হঠাৎ কত হলো জানেন
- নাটকীয়ভাবে অবিশ্বাস্য সুখবর পেলো বাংলাদেশ
- নাসুমকে চড় মারার চাঞ্চল্যকর অভিযোগের জবাবে মুখ খুললেন হাথুরু-সাথীরা
- বিদেশি ফল নয়, ঘরেই লুকিয়ে আছে সমাধান এই ৫ দেশি খাবারেই পাবেন পর্যাপ্ত ভিটামিন সি
- শীর্ষে দিল্লি,২ নাম্বারে ঢাকা
- সিলেটে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে: উত্তেজনা চলছেই