যদি বিশ্বকাপে কোটা পদ্ধতি না থাকতো তাহলে কী হতো?

এই যে বিশ্বকাপ ফুটবল। এখানে কিন্তু সবগুলো মহাদেশ থেকে মাইল ৩২টি দল অংশগ্রহণ করে। এশিয়া আফ্রিকা ইউরোপ আমেরিকার সহ ক্যারাবিয়ান দেশগুলোর ৩২টি দেশের মধ্যে কয়টি দেশ কোন জোন থেকে আসবে তা নির্ধারণ করে দেয় ফিফা। আফ্রিকা থেকে ৫ টা এশিয়া ও ওশেনিয়া থেকে ৫টা কিন্তু ইউরোপ থেকে ১৩ টা দেশ অংশ নিয়েছে এবার। ইউরোপ থেকে সর্বোচ্চ ১৩টা দেশ আসার পরও ইতালির মতো দেশ বিশ্বকাপে অংশ নিতে পারেনি। হয়তো অনেকেই বলতে পারেন এটা কোটা পদ্ধতির কুফল। শুধু কোটার কারণে ইতালির মতো দেশ বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়েছে।চিন্তা করেন যদি বিশ্বকাপে কোটা পদ্ধতি না থাকতো তাহলে কি হতো ? দেখতে এই বিশ্বকাপ ফুটবলে শুধু ইউরোপ, নর্থ আমেরিকার দেশগুলোই ৩২টা দেশের জায়গা দখল করে নিতো।
আফ্রিকা, এশিয়ার দেশগুলো আর বিশ্বকাপ ফুটবলে অংশ নিতে পারতো না। কোটা রাখাই হয়েছে পৃথিবীর সুবিধা বঞ্চিত অনগ্রসর দেশগুলোও যেন বিশ্বকাপে অংশ নিতে পারে সেইজন্য।কোটা পদ্ধতি রাখাই হয় সমাজের বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যকার বৈষম্য দূর করার জন্য। ঢাকা কিংবা বিভাগীয় শহরগুলোর ছেলে মেয়েরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে যে সুযোগ সুবিধা পায় তা গ্রামের ছেলে মেয়েরা এখনো পায় না। আর না পাওয়ার সংখ্যাই বেশি।
যদি চাকুরীতে কোটা না থাকে তাহলে সরকারি চাকুরী থেকে বেশি বঞ্চিত হবে মফস্বলের সুবিধা বঞ্চিত এই বিশাল অংশই।কোটা বিরোধী আন্দোলন নিয়ে করা রাজনীতির ফাঁদে যারা পা দিয়েছেন কিংবা দিচ্ছেন তারা বিষয়গুলো ভেবে দেখবেন।চাকুরী ক্ষেত্রে কোটা প্রথার বিরুদ্ধে অনেকেই আন্দোলন করেছেন। এখনো গোপনে গোপনে আবার জটিলতা পাকানোর চেষ্টা করছেন কেউ কেউ।কেউ এই আন্দোলনে বুঝে গিয়েছেন কেউ না বুঝে গিয়েছেন। কেউ হুজুগে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। কিন্তু এই কোটা প্রথা না থাকলে এই ভয়াবহ দিকটি কি হবে তা একটি উদাহরণ দিলেই বুঝে যাবেন।এই যে বিশ্বকাপ ফুটবল।
এখানে কিন্তু সবগুলো মহাদেশ থেকে মাইল ৩২টি দল অংশগ্রহণ করে। এশিয়া আফ্রিকা ইউরোপ আমেরিকার সহ ক্যারাবিয়ান দেশগুলোর ৩২টি দেশের মধ্যে কয়টি দেশ কোন জোন থেকে আসবে তা নির্ধারণ করে দেয় ফিফা। আফ্রিকা থেকে ৫ টা এশিয়া ও ওশেনিয়া থেকে ৫টা কিন্তু ইউরোপ থেকে ১৩ টা দেশ অংশ নিয়েছে এবার। ইউরোপ থেকে সর্বোচ্চ ১৩টা দেশ আসার পরও ইতালির মতো দেশ বিশ্বকাপে অংশ নিতে পারেনি।
হয়তো অনেকেই বলতে পারেন এটা কোটা পদ্ধতির কুফল। শুধু কোটার কারণে ইতালির মতো দেশ বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়েছে।চিন্তা করেন যদি বিশ্বকাপে কোটা পদ্ধতি না থাকতো তাহলে কি হতো ? দেখতে এই বিশ্বকাপ ফুটবলে শুধু ইউরোপ, নর্থ আমেরিকার দেশগুলোই ৩২টা দেশের জায়গা দখল করে নিতো। আফ্রিকা, এশিয়ার দেশগুলো আর বিশ্বকাপ ফুটবলে অংশ নিতে পারতো না। কোটা রাখাই হয়েছে পৃথিবীর সুবিধা বঞ্চিত অনগ্রসর দেশগুলোও যেন বিশ্বকাপে অংশ নিতে পারে সেইজন্য।কোটা পদ্ধতি রাখাই হয় সমাজের বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যকার বৈষম্য দূর করার জন্য।
ঢাকা কিংবা বিভাগীয় শহরগুলোর ছেলে মেয়েরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে যে সুযোগ সুবিধা পায় তা গ্রামের ছেলে মেয়েরা এখনো পায় না। আর না পাওয়ার সংখ্যাই বেশি। যদি চাকুরীতে কোটা না থাকে তাহলে সরকারি চাকুরী থেকে বেশি বঞ্চিত হবে মফস্বলের সুবিধা বঞ্চিত এই বিশাল অংশই।কোটা বিরোধী আন্দোলন নিয়ে করা রাজনীতির ফাঁদে যারা পা দিয়েছেন কিংবা দিচ্ছেন তারা বিষয়গুলো ভেবে দেখবেন।
লেখক: প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রটারি (ফেসবুক থেকে)
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- লাফিয়ে বাড়লো সোনার দাম, আজ থেকে রেকর্ড দামে স্বর্ণ বিক্রি
- টিউলিপ বড্ড পল্টিবাজ : বাংলাদেশকে লুটে খেয়ে এখন না চেনার ভান
- মালয়েশিয়ায় ৫ শতাধিক বিদেশি গ্রেপ্তার, বেশির ভাগই বাংলাদেশি
- আইপিএল 2025 : পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে উঠে শাস্তি পেলো গুজরাটের ক্রিকেটার
- নাসুমকে চড় মারার চাঞ্চল্যকর অভিযোগের জবাবে মুখ খুললেন হাথুরু-সাথীরা
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর