এই চার জায়গায় অমিল ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার

রাশিয়া গিয়ে মেসিরা যেন ‘মাইন পোতা যুদ্ধ ক্ষেত্রে’ পড়েছেন। যেখানে ব্রাজিল ২ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট পেয়ে নক আউটের পথে। আর সেখানে আর্জেন্টিনা ২ ম্যাচে ১ পয়েন্ট পেয়ে বিদায়ের মুখে। অথচ ক্রোটদের বিরুদ্ধে ম্যাচে গোলকিপারের অত বড় ভুলের পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার আগে আর্জেন্টিনার খেলা কিন্তু ব্রাজিলের সঙ্গে বিশেষ ফারাক ছিল না।
আইসল্যান্ডের বিরুদ্ধে মেসিরা যেমন খেলেন, নেইমাররাও মোটামুটি সেভাবে খেলে সুইজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ড্র করেন। কোস্টারিকার বিরুদ্ধে ৯০ মিনিটের পর পরপর দুটো গোল করে জয়ের দেখা পায় ব্রাজিল। । বিপরীতে ম্যারাডোনার উত্তরসূরীরা হারে ০-৩ গোলে ক্রোয়েশিয়ার কাছে।
তবে পরিসংখ্যান খুটিয়ে দেখলে দেখা যাচ্ছে, আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিলের মধ্যে রাশিয়া বিশ্বকাপে খেলার মানে বড় কোনো ফারাক নেই। যদি ফুটবলে গোলটাই শেষ কথা হয়। তাহলে জয়টাই কিন্তু শেষ কথা।
এখন প্রশ্ন হলো খেলার মান যদি একই হয়, তাহলে ৪ পয়েন্ট পেয়ে নক আউটে ব্রাজিলে কেন ওঠার পথে আর আর্জেন্টিনা ২ ম্যাচে ১ পয়েন্ট পেয়ে কেন বিদায়ের পথে।
এক. ব্রাজিলের প্রতিপক্ষদের মান আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষদের থেকে বেশ কিছুটা কম: ব্রাজিল প্রথম ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ড্র করছে। আর্জেন্টিনাও প্রথম ম্যাচে আইসল্যান্ডের বিরুদ্ধে ড্র করে। কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষের নামটা ছিল ক্রোয়েশিয়া। যে ক্রোয়েশিয়া দলে আছেন লুকা মদরিচসহ ক্লাব ফুটবলে দাপিয়ে বেড়ান সব ফুটবলার। কাউন্টার অ্যাটাক থেকে ক্রোটরা এবার আন্ডারডগ। সেখানে ব্রাজিলের দ্বিতীয় ম্যাচের প্রতিপক্ষ ছিল উত্তর আমেরিকার কোস্টারিকা। কোস্টারিকা ভালো দল ঠিকই, কিন্তু ক্রোটদের মত বিপজ্জনক নয়। ফলে কাউন্টার অ্যাটাক থেকে যখন ক্রোটরা গোল করে গেল, তখন কোস্টারিকা একেবারে আক্রমণহীন। এতে ব্রাজিলের আক্রমণে লোক বাড়াতে সুবিধা হল।
দুই. পেনাল্টি মিসের ঘটনা ঘটেনি: দলের সবচেয়ে বড় ফুটবলার পেনাল্টি মিস করেন, আর সেই কারণে প্রথম ম্যাচে দল জিততে পারেনি। আইসল্যান্ডের বিরুদ্ধে মেসির পেনাল্টি মিসটা বড় বাধা হয়ে গেল আর্জেন্টিনার। অপরদিকে ব্রাজিলের সেসব চাপ হয়নি।
তিন. দুই দলের গোলকিপারের মধ্যে পার্থক্য: আর্জেন্টিনার গোলকিপার কাবালেরো মারাত্মক ভুল করেন। একজন গোলকিপার যখন এভাবে বিপক্ষকে গোল করতে দেন, সেটার সঙ্গে আর তুলনা চলে না। কাবালেরো আসলে ক্রোটদের বিরুদ্ধে আত্মঘাতী করেছিলেন। ব্রাজিলের ক্ষেত্রে এমনটা হয়নি।
চার.মেসির মত অত আকাশভেঙে পড়া চাপ নেইমারের নেই: নেইমারের থেকেও মেসির ওপর বিশ্বকাপ জয়ের চাপটা বেশি। কারণ ৩৪ বছরের মেসির এটাই হয়তো শেষ বিশ্বকাপ। যদিও তিনি তার ৩২তম জন্মদিনে বলেছেন বিশ্বকাপ না জিতে অবসার নিবেন না।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ