| ঢাকা, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

দেখেনিন ব্রাজিল দলের পূণাঙ্গ পরিসংখ্যান

খেলাধুলা ডেস্ক . স্পোর্টস আওয়ার ২৪
২০১৮ জুন ১৭ ২৩:২৩:২৪
দেখেনিন ব্রাজিল দলের পূণাঙ্গ পরিসংখ্যান

’ মাঠে নান্দনিক ফুটবল আর গ্যালারিরে সাম্বা না হলে বিশ্বকাপের অর্ধেক আনন্দই যেন মাটি। নান্দনিক ফুটবলের অনুপম প্রদর্শনীতে মোহাচ্ছন্ন হয়ে ওঠে বিশ্ব। তার সঙ্গে গ্যালারির সাম্বায় মাতোয়ারা হয় বিশ্ববাসী। এবারও বিশ্বকে মোহাচ্ছন্ন করার সকল উপকরণ নিয়েই প্রস্তুত ব্রাজিলিয়ানরা।

সামর্থ্য থাকার পরেও ব্রাজিল চৌদ্দবার বিশ্বকাপ জেতেনি। তারপরও বিশ্বকাপ থেকে সাম্বা দেশের যা অর্জন, তার ধারেকাছেও নেই কেউ। সর্বাধিক পাঁচবার বিশ্বকাপ জিতেছে তারা। সবার আগে তিনবার বিশ্বকাপ জেতার সুবাদে জুলে রিমে ট্রফি চিরস্থায়ীভাবে নিজেদের করে নিয়েছে সেলেসাওরা। এমনকি প্রতিটি বিশ্বকাপে অংশ নেয়া একমাত্র দেশটিও ব্রাজিল।

বিশ্বকাপের প্রায় চার মাস আগে ইনজুরিতে দলের সেরা খেলোয়াড় নেইমার। ইতোমধ্যেই অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। এমনকি সুস্থও হয়ে উঠছেন। বিশ্বকাপের আগেই সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। ব্রাজিলের পোস্টার বয় বলা হচ্ছে তাকে। কিন্তু কোচ তিতে দলটাকে কোনো নির্দিষ্ট ফুটবলার নির্ভর করে গড়ে তোলেননি। গ্যাব্রিয়েল জেসুস, ফিলিপ কৌতিনহো, রবার্তো ফিরমিনো, উইলিয়ান, ডগলাস কস্তা, পওলিনহো, মার্সেলো, আলভেজ, মিরান্দা, ডেভিড সিলভার মত বিশ্বসেরা ফুটবলার রয়েছে তার স্কোয়াডে। তার চেয়েও বেশি, তিতে জানেন দলকে একতাবদ্ধ করে কিভাবে সাফল্য বয়ে নিয়ে আসা যায়। এ কারণে, রাশিয়ায় বিশ্বকাপের টপ ফেবারিটের তালিকায় বার বার উঠে আসছে ব্রাজিলের নাম। রাশিয়া থেকে যদি ১৫ জুলাই ট্রফিটা ব্রাজিল উঁচিয়ে ধরে, তাহলে অবাক হওয়ার কিছুই নেই।

গ্যাব্রিয়েল হেসুসতার বিশ্বকাপে আসাটা অনেকটা রূপকথার গল্পকে হার মানাবে। সাও পাওলোতে জন্ম হওয়া এই তারকা ফুটবলারের ছোটবেলাটা কেটেছে স্ট্রিট ফুটবল খেলে। সেখান থেকে ২০১৩ সালে যোগ দেন ব্রাজিলিয়ান ক্লাব পালমেইরাসের যুব দলে। ওই বছরে ৫৪ ম্যাচে ৪৮ গোল করে ক্লাবের সর্বোচ্চ গোলদাতা হন। ২০১৪ সালে পালমেইরাসের মূল দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন হেসুস।

সেই বছরেই ব্রাজিলে বসেছিল বিশ্বকাপ ফুটবলের আসর। বন্ধুদের সঙ্গে রঙ নিয়ে নেমে পড়েন রাস্তায়। আশেপাশের সব দেয়ালগুলোতে রঙ দিয়ে দেয়ালে ফুটিয়ে তোলেন বিশ্বকাপের বিভিন্ন চিত্র। দেয়ালে রঙ দেওয়া সেই ছেলেটিই চার বছর পর ব্রাজিলের বিশ্বকাপ দলে। সাহস,ধৈর্য এবং হেরে না যাওয়ার প্রবণতা প্রতিনিয়ত দেখা গেছে হেসুসের চরিত্রে।

পুরো নাম: গ্যাব্রিয়েল ফার্নান্দো ডে হেসুসজন্ম : ৩ এপ্রিল, ১৯৯৭বয়স : ২১উচ্চতা : ৫ ফিট, ৯ ইঞ্চিপজিশন : ফরোয়ার্ডব্রাজিলের হয়ে : ১৫ ম্যাচে ৯ গোল২০১৪ সালে পালমেইরাসের হয়ে এলাকার অনূর্ধ্ব-১৭ টুর্নামেন্টে করেন ৩৪ ম্যাচে ২২ গোল। তার এমন পারফরম্যান্সের ভূয়সী প্রশংসা করে ছাপানো হয় তখনকার পত্রপত্রিকায়। মাত্র ১৭ বছর বয়সেই পালমেইরাসের প্রধান দলের হয়ে খেলার ডাক পান হেসুস। ২০১৫ সালের মার্চ মাসে ক্লাবটির হয়ে অভিষেক হয় তার।

প্রথম গোলটি পেতে তাকে অপেক্ষা করতে হয় জুলাই পর্যন্ত। ক্রুজেইরোর বিপক্ষে তার অভিষেক গোলের কল্যাণে পালমেইরাস ওঠে কোপা ব্রাজিলের কোয়ার্টার ফাইনালে। সান্তোসের বিপক্ষে কোপা ব্রাজিলে ফাইনালে খেলেছিলেন হেসুস কিন্তু বিরতির পর মাঠ থেকে উঠে যান তিনি। কিন্তু দল ঠিকই জিতে নে শিরোপা। হেসুসও পান নিজের ক্লাব অধ্যায়ের প্রথম ট্রফি।

২০১৬ সালের হেসুস আরো পরিণত আরো ধারালো। সে বছর ক্লাবটির হয়ে ৪৬ ম্যাচে ২১ গোল করে নজরে পড়েন বিশ্বসেরা ক্লাবগুলোর। কিন্তু সবাইকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে হেসুসকে দলে টেনে নে ম্যানচেস্টার সিটি। ৩৩ মিলিয়ন ইউরোতে ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে তার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয় ম্যান সিটি। ওই মাসেই প্রিমিয়ার লিগে টটেনহ্যাম হটস্পার্সের বিপক্ষে অভিষেক হয় তার।

সিটির হয়ে খেলার আনন্দকে বেশিদূর বয়ে নিয়ে যী পারলেন না হেসুস। নিজের চতুর্থ ম্যাচেই ইনজুরিতে পড়েন তিনি। ফলে ঐ মৌসুমের পুরোটা সময় বসে থাকতে হয় তাকে। ২০১৭-১৮ মৌসুমকেই হেসুস বেছে নেন নিজেকে চেনানোর বছর হিসেবে। তার করা অতিরিক্ত সময়ের গোলেই মৌসুমের শেষ ম্যাচে সাউদাম্পটনের বিপক্ষে প্রিমিয়ার লিগে ১০০ পয়েন্টের মাইলফলক স্পর্শ করে ম্যানসিটি। গোল করে জার্সি খুলে তার বুনো উল্লাস এখনো সিটিজেনদের চোখে জাজ্বল্যমান। সিটিজেনদের হয়ে সব মিলিয়ে ৫৩ ম্যাচে করেছেন ২৪ গোল।

১লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সালে প্রথমবারের মোট ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক হয় তার। তবে তার আগে ২০১৬ সালেই কোপা আমেরিকার শতবর্ষী টুর্নামেন্টে খেলার জন্য ডাক পেয়েছিলেন হেসুস। শতবর্ষী কোপা আমেরিকাতে ব্রাজিলের প্রাথমিক দলে ছিলেন শুরুতে। পরে ডগলাস কস্তার ইনজুরির কারণে ডাক পান মূল দলে; কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভিসা জটিলতায় সেই টুর্নামেণ্টে খেলা হয়নি তার।

ইকুয়েডরের বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের নিজের প্রথম ম্যাচেই জোড়া গোল করে সামর্থ্যকে জানান দেন এই ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার। মূলতঃ তার অসাধারণ নৈপূণ্যেই ব্রাজিল লাতিন আমেরিকার বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে শীর্ষে থেকে সবার আগে রাশিয়া বিশ্বকাপ নিশ্চিত করে। সেই বাছাইপর্বে ব্রাজিলের হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতাও ছিলেন তিনি।

জাতীয় দলের জার্সি গায়ে মাত্র ১৫ ম্যাচেই করেছেন ৯ গোল। রাশিয়া বিশ্বকাপের জন্য তিতের ঘোষিত ২৩ সদস্যের দলেও জায়গা হয়েছে তার। ক্লাবকে ছাড়িয়ে এবার বিশ্বমঞ্চে নিজেকে প্রমাণের পালা হেসুসের সামনে।

তিতেতিতে। ১৯৬১ সালের ২৫মে ব্রাজিলের ক্যাক্সিয়াস দো সাউল শহরে জন্মগ্রহণ করেন। পেশাদার ফুটবলে তিনি ছিলেন একজন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার। ১৯৭৮ সালে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব কাক্সিয়াসের হয়ে ফুটবলের হাতেখড়ি হলেও চার বছর পর যোগ দেন এস্পোর্তিভোতে।

পরের মৌসুমেই যোগ দেন আরেক ব্রাজিলিয়ান ক্লাব পর্তুগিজাতে। সেখানে এক মৌসুম খেলেই নিজের খেলোয়াড়ী জীবনের সবথেকে সর্বোচ্চ সাফল্য ব্রাজিলিয়ান সেরি আ লিগের রানার্সআপ হন। ১৯৮৬ সালে জুয়ারানি ক্লাবের হয়ে খেলার সময় হাঁটুর ইনজুরিতে পড়েই তাকে ক্যারিয়ারের ইতি টানতে হয় মাত্র ২৭ বছর বয়সে।

তিতের কোচিং ক্যারিয়ারের শুরু হয় ১৯৯০ সালে। তিনি এই ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি সাফল্য পান করিন্থিয়াসের কোচ থাকাকালীন। যদিও এর আগে অসংখ্য ক্লাবের কোচ হিসেবে ডাগ আউটে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। ১৯৯০ সালে জুয়ারানির কোচ হন।

এক মৌসুম পর যোগ দেন ভেরানোপলিস ক্লাবে। সেখানে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করে চলে যাসেন ইয়াপিরাঙ্গা দে এরেসিম ক্লাবে। এখানেও থিতু হওয়ার আগে ১৯৯৭ সালে যোগ দেন জুভেন্তুদ ক্লাবে। ১৯৯৯ সালে নিজের প্রথম সাফল্যের দেখা পান কাক্সিয়াস ক্লাবের হয়ে।

কাক্সিয়াসের হয়ে এক মৌসুমেই সবাইকে চমকে দিয়ে ২০০০ সালে স্যাম্পেনাতো গাউচো ট্রফি জিতে নেয় তার ক্লাব। রিও গ্রান্দে দো সাউল স্টেটের একটি টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয় রোনালদিনহোর গ্রেমিও ক্লাবের বিপক্ষে দুই লেগের ম্যাচে জিতে। সেখানে থেকেই সবার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন তিতে। ২০০১ সালেই তাকে গ্রেমিওর কোচ করা হয়। গ্রেমিওর হয়েও ২০০১ সালে গাউচো টাইটেল জয় করেন জুভেন্তুদকে হারিয়ে। ২০০১ সালে কোপা দো ব্রাজিলের ফাইনালে করিন্থিয়াসের কাছে হেরে বিদায় নিলে নিজের প্রথম অফিশিয়াল টাইটেল জয় থেকে বিরত থাকতে হয় তাকে।

পরের মৌসুমে গ্রেমিওর কোচ হিসেবে থাকলেও তেমন কোন সাফল্য না আসায় ক্লাব ছেড়ে যোগ দেন সাও সাইতানো ক্লাবে। সাইতানোকে লিগের চতুর্থ স্থানে উঠিয়ে কোপা লিবারতোদরেস টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ করে দেন তিতে। যদিও টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে বোকা জুনিয়র্সের কাছে হেরে বিদায় নিলে তিনিও ক্লাব ছেড়ে দেন।

২০০৪ সালে করিন্থিয়াস, ২০০৫ সালে আটলেটিকো মিনেইরো, ২০০৬ সালে পালমেইরাস এবং ২০০৭ সাল আল-এইন ক্লাবের হয়ে দায়িত্ব পালনের পর যোগ ২০০৮ সালে ব্রাজিলের অন্যতম শীর্ষ ক্লাব ইন্টারন্যাসিওনালে যোগ দেন তিতে।

ক্লাবটিকে ২০০৮ সালে কোপা সুদামারিকানা জয়ের পাশাপাশি ২০০৯ সালে রিকোপা সুদামারিকানা জয় করান। তাছাড়া ২০০৯ সালের শুরুতে সুউগা ব্যাংক চ্যাম্পিয়নশীপ জয় লাভ করেন জাপানিজ ক্লাব ঐটা ত্রিনিতাকে হারিয়ে। পরের মৌসুমে ক্লাবের হয়ে তেমন কিছুই করতে না পারার দরুন বহিষ্কার হন তিতে।

২০১০ সালে কিছুদিনের জন্য আল-ওয়াহদা ক্লাবের কোচ থাকলেও ব্রাজিলের শীর্ষ ক্লাবগুলোর একটি করিন্থিয়ান্সের ডাকে আবার ব্রাজিলে ফিরে আসেন। করিন্থিয়ান্সের কোচ হিসেবে নিজের ক্লাব ফুটবল ক্যারিয়ারে সবথেকে বেশি সাফল্য পান তিতে। ২০১০ সালে ক্লাবটিকে ব্রাজিলিয়ান লিগ জয়ের খুব কাছাকাছি নিয়ে গেলেও তৃতীয় স্থানে থেকে সন্তুষ্ট থাকতে হয় তাদের।

কিন্তু কোপা লিবারতোদরেস টুর্নামেন্টে ঠিকই জায়গা করে নেয় তারা। লিবারতোদরেসের ভাগ্য তেমন ভালো না হওয়ায় এবারও তিতেকে খালি হাতেই ফিরতে হয়। ক্লাব তার উপর খুশি না হলেও চারদিক থেকে তাকেই কোচ হিসেবে রেখে দেওয়ার জন্য চাপ আসতে থাকার কারণে ক্লাব বাধ্য হয় তাকে কোচ হিসেবে রাখতে। এর সুফল আসে পরবর্তী বছরে।

২০১১ সালে করিন্থিয়াসকে ৫ম লিগ শিরোপা জয়ের পাশাপাশি কোপা লিবারতোদরেসের ফাইনালে বোকা জুনিয়র্সকে হারিয়ে জয় করেন প্রথম কোপা লিবারতোদরেস শিরোপা। ল্যাটিন আমেরিকার ক্লাব পর্যায়ের শীর্ষ এই শিরোপা জয়ের পর ২০১২ সালের ফিফা ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপ জয় লাভ করেন ফাইনালে চেলসিকে হারিয়ে। এটি করিন্থিয়ান্সের দ্বিতীয় ফিফা ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপ শিরোপা হলেও তিতের প্রথম।

২০১৩ সালে কোপা লিবারতোদরেস থেকে বিদায় নেওয়ার পাশাপাশি লিগ জয় না করতে পারার কারণে ২০১৩ সালের ১৪ নভেম্বর ক্লাবের কোচ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। করিন্থিয়ান্সের কোচের পদ থেকে বিদায়ের পর মনযোগ দেন ফুটবলের অন্যান্য কার্যকালাপে। ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে ব্রাজিলের ব্যর্থতার পর তিতের কোচ হওয়ার গুঞ্জন বাতাসে ভেসে আসলেও দুঙ্গাকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয় তারা।

এর ফাঁকে ২০১৫ সালে আবার করিন্থিয়ান্সে যোগ দিয়ে ক্লাবটিকে ব্রাজিলিয়ান লিগ শিরোপা জয় করান। শরবর্ষী কোপা আমেরিকাতে ব্রাজিলের বাজে পারফরম্যান্সে কপালে খুলে যায় তিতের। ২০১৬ সালে জুন মাসে ব্রাজিলের নতুন কোচ হিসেবে ঘোষণা করা হয় তিতের নাম। তার অধীনে ব্রাজিল ১৯টি ম্যাচের মাত্র ১টিতে হেরেছে। ব্রাজিলের কোচ হিসেবে প্রথম ম্যাচে ইকুয়েডরকে ৩-০ গোলে হারিয়েছেন তিনি। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের টানা সাতটি ম্যাচ জয় করে রাশিয়ার পর প্রথম দল হিসেবে বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ করে নেয় তিতের ব্রাজিল।

গোলরক্ষক : অ্যালিসন, এডারসন, ক্যাসিও

ডিফেন্ডার : ফ্যাগনার, দানিলো, মার্সেলো, ফিলিপে লুইস, মারকুইনস, মিরান্দা, থিয়াগো সিলভা, জেরোমেল।

মিডফিল্ডার : কাসেমিরো, ফার্নান্দিনহো, ফ্রেড, পউলিনহো, ফিলিপে কৌতিনহো, রেনাতো আগুস্তো, উইলিয়ান।

ফরোয়ার্ড : ডগলাস কস্তা, ফিরমিনো, গ্যাব্রিয়েল হেসুস, নেইমার, টাইসন।

প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ২০ সেপ্টেম্বর, ১৯১৪, বুয়েন্স আয়ার্সআর্জেন্টিনা ৩ : ০ ব্রাজিল

সবচেয়ে বড় জয়১৭ অক্টোবর, ১৯৭৫, মেক্সিকো সিটিব্রাজিল ১৪ : ০ নিকারাগুয়া

সবচেয়ে বড় হার১৮ সেপ্টেম্বর, ১৯২০, ভিনা ডেল মার, চিলিউরুগুয়ে ৬ : ০ ব্রাজিল৮ জুলাই, ২০১৪, বেলো হরাইজন্তেব্রাজিল ১ : ৭ জার্মানি

বিশ্বকাপে অংশগ্রণ : এবার নিয়ে ২১ বার (প্রতিটি বিশ্বকাপেই), চ্যাম্পিয়ন : ৫ বার (১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৭০, ১৯৯৪ ও ২০০২) কোপা আমেরিকায় অংশগ্রহণ : ৩৫ বার, চ্যাম্পিয়ন : ৮ বার (১৯১৯, ১৯২২, ১৯৪৯, ১৯৮৯, ১৯৯৭, ১৯৯৯, ২০০৪ এবং ২০০৭)ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে অংশগ্রহণ : ৭ বার, চ্যাম্পিয়ন : ৪ বার (১৯৯৭, ২০০৫, ২০০৯ ও ২০১৫)প্যান আমেরিকা চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণ : ৩ বার, চ্যাম্পিয়ন : ২ বার (১৯৫২, ১৯৫৬)সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলা খেলোয়াড় : কাফু (১৪২ ম্যাচ)সর্বোচ্চ গোলদাতা : পেলে (৭৭টি)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

ক্রিকেট

ব্রেকিং নিউজ : যে ক্রিকেটারকে বেশী টাকায় কিনে আফসোস করছে লখনউ-মালিক

ব্রেকিং নিউজ : যে ক্রিকেটারকে বেশী টাকায় কিনে আফসোস করছে লখনউ-মালিক

ঋষভ পন্থকে কিনে কি হাত কামড়াচ্ছেন সঞ্জীব গোয়েন্‌কা? ২৭ কোটি টাকায় ঋষভ পন্থকে কিনেছে লখনউ ...

আইপিএল নিলামের মাঝেই বিতর্কেরঝড়, প্রীতির পঞ্জাবের বিরুদ্ধে.........

আইপিএল নিলামের মাঝেই বিতর্কেরঝড়, প্রীতির পঞ্জাবের বিরুদ্ধে.........

আইপিএল নিলামের উত্তাপের মাঝে পুরনো দল পাঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন কর্নাটকের অলরাউন্ডার কৃষ্ণাপ্পা ...

ফুটবল

পয়েন্ট টেবিল প্রকাশ : ২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করতে আরও যত পয়েন্ট দরকার ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার

পয়েন্ট টেবিল প্রকাশ : ২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করতে আরও যত পয়েন্ট দরকার ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার

২০২৪ সালের আন্তর্জাতিক ফুটবল সূচির প্রায় শেষ প্রান্তে এসে নিজেদের বছরের শেষ ম্যাচ খেলেছে দক্ষিণ ...

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা পেতে আরও যত পয়েন্ট দরকার আর্জেন্টিনার

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা পেতে আরও যত পয়েন্ট দরকার আর্জেন্টিনার

লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে আর্জেন্টিনা। পেরুর বিপক্ষে ১-০ গোলের জয়ে ২৫ ...



রে