৬ এপ্রিল, শুক্রবার সকালে যোধপুর বিমানবন্দরে প্রীতিকে দেখতে পাওয়া যায়। যদিও বিমানবন্দর থেকে যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে যাওয়ার সময় এবং সেখান থেকে ফেরার সময় গণমাধ্যমের নজর থেকে নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা করেন প্রীতি। মাথায় পরা বড় সাদা টুপিতে নিজের মুখ আড়াল করে রেখেছিলেন তিনি। তবে গণমাধ্যমের ক্যামেরায় ধরা পড়েন প্রীতি।

সালমানের বিপরীতে একাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। বর্তমানে স্বামী জেন গুডএনাফের সঙ্গে সানফ্রান্সিস্কোতে বাস করেন তিনি। বছরে কয়েকবার মুম্বাই আসেন প্রীতি। গত সপ্তাহে আইপিএলের কারণে দেশে ফিরেছেন তিনি। এরই মধ্যে দুঃসংবাদ আসায় প্রীতি ছুটে গেলেন সালমানের কাছে। প্রায় আধ ঘণ্টা জেলে সালমানের সঙ্গে সময় কাটান প্রীতি।

সালমানের সঙ্গে দেখা করার জন্য প্রীতির এভাবে ছুটে যাওয়াকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ভক্তরা। সালমানের সঙ্গে প্রীতির বন্ধুত্ব সবারই জানা। প্রথম তারকা হিসেবে প্রীতি সালমানের সংকটের সময় তার পাশে দাঁড়াতে যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে গেলেন। তাদের বন্ধুত্বের তুলনা দিয়ে ইনস্টাগ্রাম ও টুইটারে চলছে পোস্টের ঝড়। অনেকেই সালমানের পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রীতিকে। ১৯৯৮ সালে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ সিনেমার শুটিংয়ের সময় দুটি বিরল প্রজাতির কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার দায়ে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে সালমানের। আদালতের এই রায়ে খুশি নন সালমানের বন্ধু ও সহকর্মী তারকারা। রানি মুখার্জি, জয়া বচ্চন, সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা সালমানের বিপক্ষের এই রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তবে সশরীরে সালমানের সঙ্গে দেখা করতে যোধপুরে পৌঁছে যান একমাত্র প্রীতি জিনতাই।

সূত্র: এনডিটিভি