লমহে: ১৯৯১ সালে মুক্তি পাওয়া ‘লমহে’ ছবিতে শ্রীদেবী ও অনিল কাপুরের অনস্ক্রিন রোম্যান্স পছন্দ করেছিলেন দর্শকরা। ছবিতে শ্রীদেবীর বিপরীতে অভিনয় করার জন্য তার রিয়েল লাইফ পার্টনার বনি কাপুরকে অফার করেছিলেন যশ চোপড়া। ছবিটি সাফল্য পায় বক্স অফিসে। দর্শকদেরও মন কারে।

মম: কামব্যাকের পর শ্রীদেবী অভিনীত সেরা ছবিগুলোর একটি রবি উদিয়া পরিচালিত ‘মম’। ছবিটি সন্তানের প্রতি অবিচারের বিরুদ্ধে একজন মায়ের লড়াইয়ের কাহিনি। মায়ের ভূমিকায় শ্রীদেবীর অভিনয় মুগ্ধ করে ২০১৭ মুক্তি পাওয়া এ ছবিটি।

খুদা গাওয়া: অমিতাভ বচ্চন ও শ্রীদেবীর ‘খুদা গাওয়া’ মুক্তি পায় ১৯৯২ সালে। নাজির আহমদ ও মনোজ দেশাইয়ের ‘খুদা গাওয়া’ বক্স অফিসে দারুণ সাড়া জাগায়।

চালবাজ: পঙ্কজ পরাশর পরিচালিত ‘চালবাজ’ ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৮৯ সালে। ছবিটিতে ‘অঞ্জু’ ও ‘মঞ্জু’ নামে যমজ বোনের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায় শ্রীদেবীকে। ছবিটিতে দুটি ভিন্ন চরিত্রের স্বাদ এনে দেন শ্রীদেবী। দর্শকরা যা মনভরে দেখেছে।

মিস্টার ইন্ডিয়া: আশির দশকে বক্স অফিস কাঁপানো ছবি ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’। সেই সময় শেখর কাপুরের ছবিটির কনসেপ্ট দর্শকমহলে খুবই জনপ্রিয় হয়। ১৯৮৭ সালে মুক্তি পাওয়া এ ছবির কথা আজও অনেকে ভোলেনি।

নাগিনা: এক ইচ্ছাধারী নাগিনের চরিত্রে শ্রীদেবীর অসাধারণ অভিনয় মুগ্ধ করেছিল দর্শককে। অমরেশ পুরীর বীণের তালে তালে ‘ম্যায় তেরা দুশমন’ গান এখনও মানুষের মুখে মুখে ফেরে। ১৯৮৬ সালে মুক্তি পাওয়া এ ছবিটি সাপের ছবিগুলোর মধ্যে সেরা মনে করেন অনেক দর্শক।

সদমা : ত্যাগরাজনের প্রযোজনায় ও বালু মহেন্দ্র’র পরিচালনায় ১৯৮৩ সালে তৈরি হয় সদমা। শৈশবে স্মৃতিশক্তি হারিয়ে যাওয়া এক মেয়ের চরিত্রে দেখা যায় বলি ডিভাকে। শ্রীদেবী ও কমল হাসান অভিনীত এই ছবিটি বলিউডে ক্ল্যাসিক ছবির তকমা পায়।

চাঁদনী: যশ চোপড়ার ‘চাঁদনী’ এক সময় বক্স অফিসে সব রেকর্ড ভেঙে দেয় ১৯৮৯ সালে মুক্তি পাওয়া এ ছবিটি। পর্দায় ঋষি কাপুর ও শ্রীদেবীর রোম্যান্স মুগ্ধ করেছিল কিশোর-যুবক থেকে অশীতিপরকেও।

ইংলিশ ভিংলিশ: বিয়ের পর অভিনেত্রীদের সেকেন্ড ইনিংস নাকি তেমন সফল হয় না। এই মিথকে ভেঙেছেন মিস ‘হাওয়া হাওয়াই’। ২০১২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত গৌরী শিন্ডের ‘ইংলিশ ভিংলিশ’ ছবিতে ‘শশী’ চরিত্রে শ্রীদেবীর অভিনয় মাতিয়ে দিয়েছিল সিনেপ্রেমীদের। বক্স অফিসে চূড়ান্ত সাফল্য পায় এই ছবি।