বাড়ি অন্ধ্রপ্রদেশের বিজয়ওয়াড়ায়৷ কয়েকদিন আগেই কিশোর লাল জানতে পারেন তাঁর ব্যাংক একাউন্টে জমা পড়েছে ১৮ কোটি টাকা৷ একাউন্টটি তিনি খোলেন কয়েক দিন আগেই৷

“কয়েকদিন আগেই কিশোর লাল আহমেদাবাদের স্থানীয় শাখা শ্রী রেনুকা মাতা মাল্টিস্টেট কো-অপারেটিভ আর্বান ক্রেডিট সোশাইটি ব্যাংক খাতা খোলেন৷” তারপর তিনি কিছুই জানতেন না৷

হঠাৎই আয়কর দফতর থেকে নোটিশ পান তিনি৷ জানতে পারেন তাঁর ব্যাংক একাউন্টে জমা পড়েছে এক দুই হাজার নয় একেবারে ১৮ কোটি টাকা৷ সম্পূর্ণ ভুতুরে এই টাকার কথা জেনে তিনিও বুঝে উঠতে পারেননি কোথা থেকে এল এত টাকা৷

ডেকান ক্রনিকালের তথ্য অনুযায়ী, আয়কর দফতর অনুসন্ধান চালানোর পর সিদ্ধান্তে আসে “কিশোর লালের এমন কোনও আয়ের উৎস নেই যেখান থেকে তাঁর একাউন্টে এতগুলো টাকা আসবে৷ কিশোর লালের চেনাশোনা এমন কোনও ব্যক্তি বা আত্মীয়ও নেই যার থেকে তিনি ১৮ কোটি টাকা পেতে পারেন৷”

আয়কর দফতর মনে করছে এটি ব্যাংক গাফিলতির ফলেই হয়েছে৷ ব্যাংক কাছে সিসিটিভি ফুটেজও চেয়ে পাঠানো হয়েছে৷