সানি লিওন কিংবা মিয়া খলিফা যে থাকবে সেটাই স্বাভাবিক। তবে, এবছরের সমীক্ষায় পর্ণস্টারদের তালিকায় তিন নম্বরে রয়েছেন বলি অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ। অর্থাৎ, সানি কিংবা মিয়ার পাশাপাশি ক্যাটরিনার পর্ণ ছবিও সার্চ করেছেন ভারতীয়রা।

প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে সানি লিওন ও মিয়া খলিফা। কিম কার্দেশিয়ান চতুর্থ অর্থাৎ, তাঁকেও পিছনে ফেলে দিয়েছেন ক্যাটরিনা। তবে ক্যাটরিনা কেবলমাত্র ভারতীয়দের পছন্দের তালিকাতেই জায়গা করে নিয়েছেন। সানি ও মিয়া খলিফা কিন্তু বিশ্ব জুড়েও সমান জনপ্রিয়। বিশ্বের পছন্দের তালিকায় দ্বিতীয় মিয়া আর পঞ্চম সানি লিওন। এর আগেও একই স্থানে ছিলেন সানি।

এদিকে, ভারত এই নীলছবি দেখার ক্ষেত্রে বেশ খানিকটা উপরে উঠে এসেছে। গোটা বিশ্বের মধ্যে তিন নম্বরে রয়েছে ভারত। আমেরিকা আর লন্ডনের পরই ভারত। যেখানে পাকিস্তান প্রথম ২০তেই জায়গা করে নিতে পারেনি। এই ২০টি দেশ মিলে পর্ণ ছবির ৮০ শতাংশ ট্রাফিক দখল করে ফেলেছে। মোট ৬,৭৩২ পেটাবাইট ডেটা খরচ হয়েছে সারা বছরের পর্ণ ছবি দেখতে।

আর একটা মজার বিষয় হল ভারতীয়দের নীলছবি দেখার ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে আছে মহিলারা। মহিলা দর্শকের সংখ্যা সবথেকে বেশি বেড়েছে এদেশে। এক বছরে ১২৯ শতাংশ বেড়ে মহিলা দর্শকের সংখ্যা, যা বিশ্বের সব দেশের তুলনায় বেশি। মহিলা দর্শকের সংখ্যায় ক্ষেত্রে ভারতের আগে রয়েছে ফিলিপিন্স, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকা। অর্থাৎ বিশ্বে পর্নছবির মহিলা দর্শকের তালিকায় চতুর্থ ভারত। এমনকি মহিলা দর্শকের সংখ্যায় আমেরিকা-লন্ডনকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত। ভারত এই নীলছবি দেখার ক্ষেত্রে বেশ খানিকটা উপরে উঠে এসেছে। গোটা বিশ্বের মধ্যে তিন নম্বরে রয়েছে ভারত। আমেরিকা আর লন্ডনের পরই ভারত। যেখানে পাকিস্তান প্রথম ২০তেই জায়গা করে নিতে পারেনি। এই ২০টি দেশ মিলে পর্ন ছবির ৮০ শতাংশ ট্রাফিক দখল করে ফেলেছে। মোট ৬,৭৩২ পেটাবাইট ডেটা খরচ হয়েছে সারা বছরের পর্ন ছবি দেখতে।

অন্যদিকে, কিভাবে ভারতীয়রা পর্ণ দেখছে সেটাও রয়েছে এই সমীক্ষায়। ২০১৬-তে দেখা গিয়েছিল ৭০ শতাংশ পর্ণ দেখে স্মার্টফোনে। আর ২৮ শতাংশ দেখে ডেস্কটপে। বাকি ২ শতাংশ ট্যাবে। কিন্তু ২০১৭-তে দেখা গিয়েছে, ভারতীয়দের স্মার্টফোনে পর্ণ দেখার প্রবণতা বেড়েছে ৮৬ শতাংশ। আর ডেস্কটপে মাত্র ১৩ শতাংশ।