যদিও সোমবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে মুঠোফোনে তিনি বলেন, ‘বাসায় গেলে বলতে পারব চিঠি এসেছে কি-না।’

চিঠি পেলে কী ব্যবস্থা নেবেন- জানতে চাইলে অপু বলেন, ‘কী আর ব্যবস্থা নেব। সে যদি এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে আমার আর কিছু করার থাকবে না। আমার পরিবারের লোকদের সঙ্গে বসে আলাপ করে সিদ্ধান্ত নেব। এমন কিছু হলে আমাদের দু’জনেরই ইমেজ নষ্ট হবে। আমাদের একমাত্র ছেলের জীবনটাও একটা ধাক্কার মধ্যে পড়বে। দেখা যাক কী হয়।’

শাকিব খান দেশের বাইরে থাকায় সবাই খোঁজ করছেন অপু বিশ্বাসের। এ নায়িকার বক্তব্য নেয়ার জন্য গণমাধ্যম কর্মীরা তার নিকেতনের বাসার সামনে হাজির হয়েছেন। কিন্তু আর বাসায় ফেরেননি অপু বিশ্বাস। এমনকি ফোনেও তাকে পাওয়া যাচ্ছে না।

আজ (সোমবার) সন্ধ্যায় নিকেতনের দুই নম্বর রোডে যে বাসায় অপু থাকেন সেখানে জড়ো হয়েছেন সাংবাদিকরা। অপু যে বাসায় ভাড়া থাকেন সেই বাসার দারোয়ান মিলন বলেন, ‘অপু ম্যাডাম গাড়ি ছাড়া বের হন না। বাসার পার্কিং এ ওনার গাড়ি নেই। তাই উনি বাসাতেও নেই।’

তিনি বলেন, ‘আমি দুপুর ২টায় ডিউটিতে এসেছি। তখন এসে দেখছি ওনার গাড়ি নেই বাসার পার্কিং। তার মানে উনি ২টার আগেই বাসা থেকে বের হয়েছেন। কোথায় গেছেন সেটা আমি জানি না।’

শাকিব-অপু গোপনে বিয়ে করেন ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল। বিয়ের ৮ বছরের মাথায় তাদের কোল জুড়ে আসে এক ছেলে সন্তান। তার নাম আব্রাহাম খান জয়। ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর কলকাতার একটি ক্লিনিকে সিজারের মাধ্যমে জয়ের জন্ম হয়।