তালিকায় রয়েছে ড. ইউনূস ও ট্রাম্প

সম্প্রতি বিশ্বের শীর্ষ ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ করেছে বিখ্যাত মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিন। এতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক জায়গা করে নিয়েছেন। তবে এ বছর একজন ভারতীয়ও এই তালিকায় স্থান পাননি বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
প্রভাবশালীর তালিকাএনডিটিভি জানিয়েছে, ২০২৪ সালের তালিকায় ছিলেন অভিনেত্রী আলিয়া ভাট এবং অলিম্পিকের কুস্তিগির সাক্ষী মালিকের মতো ব্যক্তিত্বরা। কিন্তু এবার এতে কোনো ভারতীয়কে দেখা যায়নি।
টাইম ম্যাগাজিন ১০০ প্রভাবশালীর যে তালিকা প্রকাশ করেছে সেটিকে কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছে। যার মধ্যে আছে ‘লিডার্স’, ‘আইকন’, ‘টাইটান’সহ আরও কয়েকটি ক্যাটাগরি। এরমধ্যে লিডার্স ক্যাটাগরিতে স্থান পেয়েছেন ড. ইউনূস, ট্রাম্প ও অন্যান্য বিশ্বনেতারা।
এনডিটিভি জানিয়েছে, ভারতীয় কোনো নাগরিক এবারের তালিকায় স্থান না পেলেও ‘লিডার্স’ ক্যাটাগরিতে রেশমা কেওয়ালরামানি নামে এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত নারী রয়েছেন। মুম্বাইয়ে জন্ম হলেও ১১ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান তিনি এবং দেশটির নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। রেশমা কেওয়ালরামানি ভারটেক্স ফার্মাসিউটিক্যালসের সিইও-র দায়িত্ব পালন করছেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত এ মার্কিনি প্রথম নারী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো পাবলিক ও বড় বায়োটেকনোলজি কোম্পানির সিইও হয়েছেন।
এদিকে প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় স্থান পাওয়া ড. ইউনূসকে নিয়ে টাইম ম্যাগাজিনকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্ট লেডি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, ‘ছাত্রদের নেতৃত্বাধীন অভ্যুত্থানে গত বছর বাংলাদেশের স্বৈরশাসক প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর, একজন চেনা নেতা: নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস দেশকে গণতন্ত্রের দিকে নেতৃত্ব দিতে এগিয়ে আসেন।’
‘কয়েক দশক আগে, ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ক্ষমতায়ন করতে ইউনূস বাংলাদেশে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। যা কয়েক লাখ মানুষকে নিজস্ব ব্যবসা শুরু, তাদের পরিবারকে টিকিয়ে রাখতে এবং তাদের মর্যাদা পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করেছে। এই ক্ষুদ্র ঋণের সুবিধা নেওয়া ৯৭ শতাংশই নারী।’
এরপর ড. ইউনূসের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ ও তার সঙ্গে কাজ করা নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন হিলারি ক্লিনটন। তিনি বলেছেন, ‘আমি ড. ইউনূসের সঙ্গে প্রথম দেখা করি যখন তিনি তার ক্ষুদ্র ঋণের মতো একইরকম প্রোগ্রাম চালু করতে তৎকালীন গভর্নর বিল ক্লিনটন (সাবেক প্রেসিডেন্ট) এবং আমাকে সহায়তা করতে আরকানসাসে আসেন। এরপর থেকে আমি বিশ্বের যেখানেই গেছি। সেখানেই তার কাজের অসাধারণ প্রভাব দেখেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন ড. ইউনূস তার দেশের ডাকে আরেকবার সাড়া দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে মুক্ত করতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, মানবাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করছেন, জবাবদিহিতার দাবি জানাচ্ছেন এবং একটি ন্যায়বিচার ও মুক্ত সমাজের ভিত্তি স্থাপন করছেন।
- ৮ রানে ৬ উইকেট বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে নতুন লজ্জার রেকর্ড
- নতুন ঘোষণা দিলেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান
- ভারতে আ’লীগ নেতাকর্মীদের জালজালিয়াতিতে অতিষ্ঠ কলকাতার প্রশাসন
- প্রবাসী কর্মীদের জন্য সুখবর দিলো আরব আমিরাত
- বড় সুখবর, ১০ লাখ শ্রমিক নিতে চাই যে দেশ
- হঠাৎ একি হলো পেঁয়াজের বাজারে
- স্বর্ণের দাম নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী, দেখেনিন দাম কমবে না বাড়বে
- বাংলাদেশকে নিয়ে সুর পাল্টালো ভারত
- ঢাকায় ফের আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, রাজপথে দলীয় কর্মীরা
- জর্দা না সিগারেট, মানুষের শরীরের জন্য সবচেয়ে ক্ষতি করে কোনটি, বাঁচতে চাইলে জেনেনিন
- আজ বাংলাদেশে ১৮ ক্যারেট, ২১ ক্যারেট, ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার দাম
- দুপুরের মধ্যেই ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার গতির ঝড়ের শঙ্কা
- মাঠে নামার আগে নাহিদ রানাকে চরম অপমান করলেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক
- আজকের সিঙ্গাপুরের ডলার রেট
- তালিকায় রয়েছে ড. ইউনূস ও ট্রাম্প