পালিয়ে গেলেন গু*লি ছুড়তে ছুড়তে, দুই পু*লি*শসহ চারজন আ*হ*ত

চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী থানার শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদকে ধরতে পুলিশের অভিযান নাটকীয় মোড় নেয়। বুধবার রাতের অভিযানে সাজ্জাদ গুলি চালিয়ে এবং পাশের ভবনে লাফ দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে দুই পুলিশ সদস্যসহ চারজন আহত হন। অভিযানের পর তার স্ত্রী পরিচয়ধারী এক নারীকে আটক করেছে পুলিশ, যাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
### **অভিযানের বিশদ বিবরণ:**- **অভিযানের স্থান:** অক্সিজেন মোড়ের জালালাবাদ পেট্রোল পাম্পের পেছনের একটি ভবন।- **অস্ত্র ব্যবহার:** পুলিশের ৬ রাউন্ড গুলির জবাবে সাজ্জাদ গুলি চালিয়ে পালায়।- **আহত:** দুই পুলিশ সদস্যসহ চারজন আহত হয়েছেন।- **আসামির তথ্য:** সাজ্জাদের বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক হত্যা, ডাকাতি, এবং চাঁদাবাজি মামলা। সর্বশেষ, বায়েজিদ বোস্তামী ও হাটহাজারী সীমান্তে সংঘটিত দ্বৈত হত্যা মামলার প্রধান আসামি তিনি।
### **পুলিশের বক্তব্য:**পুলিশ উপ-কমিশনার (অপরাধ) রইস উদ্দিন জানান, সাজ্জাদের অবস্থান নিশ্চিত হওয়ার পর অভিযান চালানো হয়। পালানোর সময় তিনি গুলি ছোড়ে। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষেও উত্তেজনা ছড়ায়।
### **অভিযোগের পেছনের প্রেক্ষাপট:**- **ঘটনা:** গত ২৯ আগস্ট অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়কে মাসুদ কায়সার এবং মোহাম্মদ আনিস হত্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন সাজ্জাদ।- **মোট মামলা:** একাধিক হত্যা ও চাঁদাবাজি মামলা রয়েছে তার বিরুদ্ধে।- **প্রভাব:** চান্দগাঁও ও বায়েজিদ বোস্তামী এলাকাসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি ও প্রভাব খাটানোয় কুখ্যাত।
এ ঘটনা এলাকায় সন্ত্রাস দমনে পুলিশের অভিযানের প্রাসঙ্গিকতা এবং চট্টগ্রামের আইনশৃঙ্খলার ওপর আলোকপাত করে।
চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী থানায় সাজ্জাদকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান তার অপরাধ প্রবণতার বিপজ্জনক মাত্রা এবং স্থানীয় এলাকায় তার আধিপত্যের বিষয়টি তুলে ধরে। তার বিরুদ্ধে থাকা একাধিক মামলার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো চাঞ্চল্যকর ২৯ আগস্টের অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়কের দ্বৈত হত্যা মামলা। এই ঘটনাগুলো প্রমাণ করে সাজ্জাদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ এলাকার শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি।
অভিযানে পুলিশ তার অবস্থান নিশ্চিত করলেও সাজ্জাদের পালানোর কৌশল পুলিশের কার্যক্রমে নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে। তার বিরুদ্ধে থাকা মামলা ও অপরাধের তালিকা ইঙ্গিত করে যে, স্থানীয় এলাকায় তার অবৈধ কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে।
এ অভিযানে চারজন আহত হওয়া এবং সাজ্জাদের পলায়ন পুলিশি কার্যক্রমের সীমাবদ্ধতাও ইঙ্গিত করে। তবে, তার সহযোগী হিসেবে সন্দেহভাজন এক নারীকে আটক করা হয়েছে, যা ভবিষ্যতে তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
এ ধরণের অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা না গেলে, তা সমাজে ভয়ভীতি ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে। পুলিশের এই অভিযান জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলেও, এর সফলতা নির্ভর করছে দ্রুত সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার ও তাকে বিচারের মুখোমুখি করার ওপর।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ