৬,৬,৬,৬,৬,৪,৪ চার ছক্কার ঝড়ে সেঞ্চুরীর কাছাকাছি ইমরুল কায়েস

জাতীয় ক্রিকেট লিগের তৃতীয় রাউন্ডে ঢাকা মেট্রোর বিরুদ্ধে অসাধারণ পারফর্ম করল খুলনা বিভাগ। ম্যাচে দুই ইনিংসেই শেখ মেহেদী হাসান তুলে নিয়েছেন ৫ উইকেট করে, যদিও তার বোলিং নৈপুণ্যের পরও ঢাকা মেট্রো দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৭২ রানের বড় সংগ্রহ গড়তে সক্ষম হয়। তবে শেষ পর্যন্ত এনামুল হক বিজয় ও ইমরুল কায়েসের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে খুলনা বিভাগ ৯ উইকেটে জয় ছিনিয়ে নেয়।
শেখ মেহেদীর জাদুকরী স্পিন বোলিংপ্রথম ইনিংসে ৬২ রানে ৫ উইকেট নেয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসেও মেহেদী দুর্দান্ত বল করেন এবং মাত্র ৮৮ রানে ৫ উইকেট তুলে নেন। ঢাকা মেট্রোর হয়ে মার্শাল আইয়ুব ১৫২ রানের চমৎকার ইনিংস খেলেন, এবং আমিনুল ইসলাম বিপ্লব করেন ৭৩ রান। তবে শেষ পর্যন্ত মেহেদীর ঘূর্ণিতে ৩৫৮ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর ১৪ রান যোগ করতেই অল আউট হয়ে যায় ঢাকা মেট্রো।
খুলনার আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের জবাব২০৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকেই ওয়ানডে মেজাজে খেলতে থাকেন এনামুল হক বিজয়। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সপ্তম ওভারে ফাহিম হাসানকে দুটি ছক্কা হাঁকিয়ে রান রেট বাড়িয়ে দেন বিজয়। তিনি মাত্র ২৮ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন এবং ৪৭ বলে ৭১ রানের আক্রমণাত্মক ইনিংস খেলেন, যার মধ্যে ছিল ১০টি চার ও ২টি ছক্কা। তবে সেঞ্চুরির পথেই আমিনুল ইসলামের বলে আউট হয়ে যান বিজয়।
ইমরুলের পরিণত ইনিংসবিজয়ের বিদায়ের পরও জয়ের পথে খুলনার আত্মবিশ্বাস টিকে থাকে ইমরুল কায়েসের ব্যাটিংয়ে। তিনি ৮০ বলে অপরাজিত ৮৩ রানের ইনিংস খেলে দলকে মাত্র ৩৫ ওভারেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন। তার ইনিংসে ছিল ৭টি চার ও একটি ছক্কা। প্রথম ইনিংসে বিতর্কিত আউটে ৪৬ রানে থেমে যাওয়া ইমরুল এবার নির্ভুল ব্যাটিং করে দলকে জিতিয়েছেন।
প্রথম জয় পেল খুলনাএই জয়ের মাধ্যমে এবারের আসরে প্রথম জয় পেল খুলনা বিভাগ। আগের দুই রাউন্ডে রাজশাহী ও বরিশালের বিপক্ষে ড্র করে মাঠ ছেড়েছিল নুরুল হাসান সোহানের দল। এবার জাতীয় ক্রিকেট লিগের গুরুত্বপূর্ণ জয়টি এনে দিলেন শেখ মেহেদী, এনামুল হক বিজয়, এবং ইমরুল কায়েস।
ঢাকা মেট্রোর শেষ দিনের সংগ্রামশেষ দিন ৪ উইকেটে ২৯৭ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামে ঢাকা মেট্রো। আমিনুল ইসলাম ও মার্শাল আইয়ুবকে নিয়ে তারা বড় সংগ্রহ গড়ার পরিকল্পনা করেছিল। আমিনুল ১১৯ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেন এবং মার্শাল ২৩৫ বলে দেড়শ রান ছুঁয়ে যান। তবে ১৫২ রান করে সালমান হোসেনের বলে আউট হন মার্শাল। আমিনুলও এরপর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি; ১৭১ বলে ৭৩ রান করে মেহেদীর বলে এলবিডব্লিউ হন।
ঢাকা মেট্রোর বোলারদের বিপক্ষে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে প্রতিটি শটেই আত্মবিশ্বাসী ছিল খুলনার ব্যাটাররা। এনামুল হক বিজয়ের তীব্র আক্রমণাত্মক ইনিংস ও ইমরুল কায়েসের অভিজ্ঞতার সম্মিলনে খুলনা বিভাগ পেয়েছে গুরুত্বপূর্ণ একটি জয়।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ