পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচের আগেই ভারতকে রীতিমত অপমান করলেন ওয়াসিম আকরাম

ওয়াসিম আক্রম তার মন্তব্যে স্পষ্টই জানালেন যে স্পিনিং পিচে এবার ভারতকে পরাজিত করা পাকিস্তানের জন্য সহজ হবে। অক্টোবরে দুই দেশের টেস্ট পারফরম্যান্স ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত। পাকিস্তান যেখানে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্পিন বোলিংয়ের উপর নির্ভর করে সিরিজ জিতে নিয়েছে, সেখানে ভারত নিউজিল্যান্ডের কাছে তাদের ঘরের মাঠেই প্রথমবারের মতো হোয়াইটওয়াশ হয়েছে।
পাকিস্তানের স্পিনার সাজিদ খান ও নোমান আলি দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন, আর এই জুটিই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টানা দুই টেস্টে জয়ের মূল অবদান রেখেছে। অপরদিকে, ভারতীয় দল স্পিনের বিরুদ্ধে দুর্বলতা দেখিয়েছে, বিশেষ করে নিউজিল্যান্ডের স্পিনার মিচেল স্যান্টনার, আজাজ প্যাটেল এবং অনিয়মিত বোলার গ্লেন ফিলিপসের ঘূর্ণিতে তারা কুপোকাত হয়েছে। রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি নিজেদের ক্যারিয়ারের অন্যতম বাজে হোম সিরিজ পারফর্মেন্স প্রদর্শন করেছেন।
মেলবোর্নে পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ চলাকালীন ধারাভাষ্যকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাইকেল ভন ও ওয়াসিম আক্রম, যেখানে আক্রমের এই মন্তব্য স্পিন-নির্ভর ম্যাচে পাকিস্তানের আস্থা ও ভারতের সাম্প্রতিক স্পিন-বিরোধী দুর্বলতাকে ইঙ্গিত করে।
ভন বলে দেন, "ভারত পাকিস্তানের একটা টেস্ট সিরিজ দেখতে চাই।" প্রত্যুত্তরে আক্রম বলে দেন, "এটা বড় ব্যাপার হবে। ক্রিকেট পাগল দুটো দেশের জন্য ক্রিকেটের জন্য এটা বিশাল ব্যাপার।" সেই সময়েই ভন বলে দেন, "পাকিস্তান এখন ভারতকে স্পিনিং ট্র্যাকে হারানোর সামর্থ্য রাখে।" আক্রম সেই যুক্তিতে সায় দিয়ে বলেন, "ওঁরা ঘরের মাঠেই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ০-৩ হেরেছে। স্পিনিং ট্র্যাকে পাকিস্তানের বড় সুযোগ থাকবে ভারতকে হারানোর।"
মুলতানের পাটা পিচে প্ৰথম ম্যাচে পাকিস্তান ধসে গিয়েছিল ইংল্যান্ডের সামনে। তারপর দলে একাধিক বড় বদল আনে পাকিস্তান। বাবর আজম, শাহিন আফ্রিদি, নাসিম শাহদের সটান বাদ দেওয়া হয়। আর দলে এসেই বাবরের জায়গায় নেমে শতরান করে যান কামরান গুলাম। নোমান আলি এবং সাজিদ খান মুলতান এবং রাওয়ালপিন্ডিতে পরের দুই টেস্টে ৪০ উইকেটের মধ্যে শিকার করেন ৩৯টি। দুই স্পিনারের ঘূর্ণিতে ভর করে পাকিস্তান ২০২১-এর পর হোম সিরিজে জয়লাভ করে।
২০০৮-এ শেষবার ভারত-পাকিস্তান দুই দল মোকাবিলা করেছিল। পাকিস্তান ভারত সফরে এসে তিনটে টেস্ট খেলে। ভারত সেই সিরিজে ১-০ ব্যবধানে জয়লাভ করে। প্ৰথম টেস্টে দিল্লিতে জেতার পর কলকাতা এবং পুনেতে বাকি দুই টেস্ট ড্র করে দুই দল। সবমিলিয়ে দুই দল ৫৯ টেস্টে মুখোমুখি হয়েছে। পাকিস্তান ১২ টি এবং ভারত ৯টি ম্যাচে জয়লাভ করেছে। বাকি ৩৮ ম্যাচই ড্র হয়েছে।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ