৫ বোলার, ৫ ব্যাটিং ও ১ অল-রাউন্ডার নিয়ে একটু পরেই মাঠে নামছে টাইগাররা

দক্ষিণ আফ্রিকা দলের অধিনায়ক এইডেন মারক্রামের নেতৃত্বে যেসব খেলোয়াড় সোমবার থেকে শুরু হওয়া শেরে বাংলায় বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ খেলবেন, তাদের কারওরই এই মাঠে টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা নেই। শেরে বাংলার পিচের চরিত্র এবং এখানে বলের গতি, বাউন্স, ও টার্নের বিষয়গুলো সম্পর্কে তাদের কোনো পূর্বধারণা নেই। এটি স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের জন্য বড় একটি সুবিধা।
বাংলাদেশ দল সেই সুবিধা কাজে লাগাতে চাইবে, বিশেষ করে পিচের স্পিন-বান্ধব চরিত্রকে ব্যবহার করে। টাইগার অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তও এদিকটা ইঙ্গিত দিয়েছেন। আজকের সংবাদ সম্মেলনে তিনি স্পিনারদের ভূমিকা নিয়ে কথা বলেন এবং উল্লেখ করেন যে, ঢাকা টেস্টে তিন থেকে চারজন স্পিনার খেলানোর পরিকল্পনা থাকতে পারে।
এই ধরনের স্পিন-ভিত্তিক বোলিং আক্রমণ দক্ষিণ আফ্রিকার তুলনামূলক অপ্রস্তুত ব্যাটসম্যানদের জন্য চ্যালেঞ্জ হতে পারে, বিশেষত যখন তারা উপমহাদেশের ধীর গতির এবং টার্নিং পিচে খেলার অভ্যস্ত নয়।
টাইগার অধিনায়কের এই কথার অর্থ হলো, বাংলাদেশ ঢাকা টেস্টে অন্তত তিন স্পিনার নিয়ে মাঠে নামবে। এমনকি চার স্পিনারও খেলানো হতে পারে। এখন প্রশ্ন হলো যদি চার স্পিনার খেলানো হয়, তাহলে পেসার থাকবেন কত জন?
নিশ্চয়ই চার স্পিনার খেলানো হলে তার সাথে দুই পেসার যুক্ত করার সুযোগ থাকবে না। তাহলে টিম কম্বিনেশনটা আবার বিদঘুটে হয়ে যাবে। খালি চোখে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশ কাল সোমবার ২ পেসার আর ৩ স্পিনার নিয়ে মাঠে নামবে।
স্কোয়াডে পেসার আছেনই ৩ জন (তাসকিন, নাহিদ রানা ও হাসান মাহমুদ)। তাদের মধ্যে কোন দু’জনকে বেছে নেয়া হবে? সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে জানা গেছে, শেরে বাংলার স্লো ও লো উইকেটে গতি নির্ভর ফাস্ট বোলার নাহিদ রানাকে বিশ্রামে রেখে অভিজ্ঞ তাসকিন আর সুইং বোলার হাসান মাহমুদকে খেলানোর সম্ভাবনাই বেশি।
সাথে স্পিনার কোটায় বাঁ-হাতি তাইজুল আর অফস্পিনার মেহেদি হাসান মিরাজতো থাকবেনই। তিন নম্বর স্পিনার হিসেবে বাঁ-হাতি হাসান মুরাদ আর অফস্পিনার নাঈম হাসানের একজনকে খেলানো হবে। এর বাইরে একাদশে বড় ধরনের কোনো রদবদলের সুযোগ নেই।
তবে শোনা যাচ্ছে জাকির হাসানের বদলে মাহমুদুল হাসান জয়কে ফিরিয়ে আনা হতে পারে। সাদমান ইসলামের সাথে মাহমুদুল হাসান জয়ের ওপেন করানোর সম্ভাবনাই বেশি। ওয়ান ডাউনে মুমিনুল, চার নম্বরে অধিনায়ক শান্ত, পাঁচ নম্বরে মুশফিক আর ছয় নম্বরে লিটন দাসের খেলা নিশ্চিত।
সাত নম্বরটা মিরাজের। এরপর তাইজুল, নাঈম হাসান আর হাসান মুরাদের একজন সঙ্গে তাসকিন ও হাসান মাহমুদ। আর যদি চার স্পিনার খেলানো হয়, তাহলে পেসার খেলানো হবে একজনকে। সেক্ষেত্রে অভিজ্ঞ তাসকিন না সুইং বোলার হাসান মাহমুদ খেলেন? সেটাই দেখার।
তবে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বৃষ্টি হওয়ার কথা বলা আছে। সে আলোকে এক পেসার খেলানোর চেয়ে ২ জন দ্রুত গতির বোলারে একাদশ সাজানোর সম্ভাবনাই বেশি।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সম্ভাব্য একাদশসাদমান ইসলাম, মাহমুদুল হাসান জয়, মুমিনুল হক, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম, লিটন দাস (উইকেটরক্ষক), মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, হাসান মুরাদ/নাঈম হাসান, তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদ।
- আবার লম্বা ছুটির সুযোগ সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য
- দেশ জুড়ে নেমে এলো শোকের ছায়া :মারা গেছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশে ১৮, ২১ ও ২২ ক্যারেট সোনার আজকের বাজার মূল্য
- শেষ পর্যন্ত কমল স্বর্ণের দাম! ভরিপ্রতি কমেছে ৫ হাজার টাকার বেশি
- সৌদিতে ভিসা নিয়ে নতুন জটিলতা
- হঠাৎ যেখানে গেলেন সেনাপ্রধান
- সামনে স্বর্ণের দাম বাড়বে নাকি কমবে, যে ভবিষ্যদ্বাণী
- বাড়লো আজকের সৌদি রিয়াল রেট (৩ মে ২০২৫)
- সরাসরি জড়িত ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা, আন্তর্জাতিক উত্তেজনা বাড়ছে
- প্রবাসীদের জন্য বিরাট সুখবর
- পিনাকী কেন দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন, অবশেষে জানা গেল
- আজ ঢাকার অবস্থা অনেক খারাপ
- বড় সুখবর পেঁয়াজের দাম নিয়ে
- এবার যে আতঙ্কে সৌদি প্রবাসী বাংলাদেশিরা
- পাকিস্তানের চাঞ্চল্যকর সিদ্ধান্ত, বন্ধ ৪৪৫টি মাদ্রাসা