ডিমের দাম প্রতি হালিতে কমেছে ১০ টাকা,জেনেনিন নতুন মূল্য

সরকারি সংস্থার নজরদারি বাড়ার ফলে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম রাজধানীর বাজারে উল্লেখযোগ্যভাবে কমে এসেছে। শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে প্রতি ডজন ডিমের দাম ছিল ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকার মধ্যে, যা কয়েক দিন আগেও ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছিল। এই পরিবর্তনের ফলে ডজনে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে।
তবে পাড়া-মহল্লার দোকানে ডিমের দাম এখনও কিছুটা বেশি রয়ে গেছে, যেখানে প্রতি ডজন ডিম ১৫৫ টাকার বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। মহাখালী কাঁচাবাজারের ডিম বিক্রেতা মো. রাজু মিয়া জানিয়েছেন, ডিমের দাম কমার সাথে সাথে ক্রেতাদের মধ্যে ডিম কেনার আগ্রহও বেড়েছে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সরবরাহ বাড়া ও নিয়মিত তদারকির কারণেই ডিমের দাম ভোক্তার নাগালে চলে আসছে। তদারকি কমলে ফের অস্থির হয়ে যেতে পারে ডিমের বাজার।
তিনি বলেন, ‘বাড়তি দামের কারণে এক সপ্তাহ পর শনিবার এক ডজন ডিম কিনেছি। এই দাম অনেকটাই সহনীয়।’ তবে ডিমের দাম ১৫০ টাকা ডজনের নিচে নামা উচিত বলেও তিনি মত দেন।কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সম্প্রতি ডিমের ‘যৌক্তিক দাম’ নির্ধারণ করে দেয়। নির্ধারিত দাম অনুসারে, প্রতিটি ডিমের দাম উৎপাদন পর্যায়ে ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ১১ টাকা ১ পয়সা এবং খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা (ডজন ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা) হওয়ার কথা।
তবে সরকার নির্ধারিত দরের চেয়ে এখনো খুচরা পর্যায়ে ডজনপ্রতি ৮ থেকে ১৩ টাকা পর্যন্ত বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কার্যালয়ে গত মঙ্গলবার ডিমের দাম ও সরবরাহ নিয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ডিম উৎপাদনকারী বড় কম্পানি ও ছোট খামারিরা সরকার নির্ধারিত দামে সরাসরি পাইকারি আড়তে ডিম পাঠাবেন। তারপর পোলট্রিশিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ কো-অর্ডিনেশন কমিটির (বিপিআইসিসি) সভায় সিদ্ধান্ত হয়, প্রতিদিন ঢাকার দুই পাইকারি বাজার তেজগাঁও ও কাপ্তানবাজারের আড়তে সরাসরি ১০ লাখ করে ২০ লাখ ডিম সরবরাহ করবে ১৫টি প্রতিষ্ঠান।
গত বুধবার রাত থেকে কাপ্তানবাজারে উৎপাদক কম্পানিগুলো সরাসরি ডিম সরবরাহ শুরু করে। আর বৃহস্পতিবার রাতে তেজগাঁওয়ে সরাসরি ডিম সরবরাহ শুরু হয়।
তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি আমানত উল্লাহ বলেন, ‘ডায়মন্ড, কাজী, পিপলস ও প্যারাগন গ্রুপ বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ে চার লাখ ডিম সরবরাহ করেছে। পরিবহন খরচসহ প্রতিটি ডিমের দাম পড়েছে ১০ টাকা ৯১ পয়সা। আমরা পাইকারিতে ১১ টাকায় বিক্রি করেছি। বড় কম্পানিগুলো প্রতিদিন ১০ লাখ করে ডিম দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। সেই অনুযায়ী ডিম না পেলে তো হবে না। কারণ প্রতি রাতে ১৫ লাখ ডিম বিক্রি হয় তেজগাঁওয়ে।’
অন্যদিকে বৃহস্পতিবার রাতে কাপ্তানবাজারে সাত লাখ ডিম সরবরাহ করে বড় বড় উৎপাদক কম্পানি। সেখানেও প্রতিটি ডিম ১০ টাকা ৯১ পয়সায় সরবরাহ করা হয়। সেই ডিম ১১ টাকা ১০ পয়সায় পাইকারি দরে বিক্রি করেছেন আড়তদাররা।
- ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- রাজস্থানে 'রক্তপাত' ভড়কে গিয়ে দ্রাবিড় যা বললেন...
- বৃদ্ধের ট্রেনের নিচে ঝাঁ-প দেওয়ার আসল কারণ জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশিদের ভিসা বাতিলের আসল কারণ ফাঁস
- ঢাকায় ভারতের কে এই RAW স্টেশন হেড, যা জানা গেল, কাঁপছে রাজনৈতিক অঙ্গন"
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন
- পাকিস্তানকে মাঝারি রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
- বন্ধ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের পথ