বিমানের টিকিট নিয়ে লিখিত অভিযোগ দিলেন আরব আমিরাত প্রবাসীর

এস এম মোদাচ্ছের শাহের অভিজ্ঞতা সত্যিই দুঃখজনক এবং এ ধরনের ঘটনা অনেকের জন্যই পরিচিত। টিকিটের দাম পরিবর্তন বা তারিখ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চার্জ নেওয়া একটি সাধারণ সমস্যা, যা অনেক সময় যাত্রীদের জন্য জটিলতা সৃষ্টি করে।
বাংলাদেশে বিমান সংক্রান্ত সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো একটি সাহসী পদক্ষেপ। প্রবাসীদের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তাঁরা বিদেশে বসে নিজেদের সমস্যা সমাধানের জন্য সীমিত অপশন পান। মোদাচ্ছের শাহের মতো যাত্রীরা যখন প্রকৃত সমস্যার মুখোমুখি হন, তখন তাঁদের সঠিকভাবে সহায়তা প্রয়োজন।
এমন পরিস্থিতিতে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উচিত দ্রুত এবং কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া, যাতে ভবিষ্যতে এই ধরনের সমস্যা কমে আসে এবং প্রবাসীরা নিরাপদে ও সাশ্রয়ী মূল্যে বিমান পরিষেবা গ্রহণ করতে পারেন।
প্রবাসীদের স্বার্থ রক্ষা করতে সক্রিয় পদক্ষেপ এবং নজরদারি জরুরি, যাতে তারা প্রতারণার শিকার না হন।
এটি অত্যন্ত হতাশাজনক যে বিমানের নিজস্ব অফিসগুলি যথাযথভাবে সেবা দিতে পারছে না, কিন্তু ট্রাভেল এজেন্সি সহজেই টাকা নিয়ে সমস্যার সমাধান করছে। এই ধরনের পরিস্থিতি প্রবাসীদের জন্য আরও বেশি চাপ তৈরি করে, যাদের কাছে সময় এবং অর্থ উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের দায়িত্ব হওয়া উচিত প্রবাসীদের সমস্যাগুলি দ্রুত সমাধান করা, বিশেষ করে যখন বিষয়টি তাদের নিজস্ব সেবার সঙ্গে জড়িত। যদি তারা তারিখ পরিবর্তনের জন্য অতিরিক্ত ফি নেওয়ার বিষয়টি এড়িয়ে চলে, তবে এতে যাত্রীদের মধ্যে আস্থার ঘাটতি সৃষ্টি হবে।
মোদাচ্ছের শাহের মতো যাত্রীদের অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখা এবং এর ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও বিমান কর্তৃপক্ষের উচিত সঠিক ব্যবস্থাপনা ও সেবার মান উন্নয়ন করা, যাতে ভবিষ্যতে এই ধরনের সমস্যা পুনরায় না ঘটে।
এ বিষয়ে দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে দেওয়া লিখিত অভিযোগে মোদাচ্ছের শাহ উল্লেখ করেছেন, “দুটি অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে পারি, ‘ট্রাভেল জোন’ নামক ট্রাভেল এজেন্সি টিকিট লক করে রেখেছে। সঙ্গে পিএনআর ব্লক করে রেখেছে। পরে তাদের এক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে পরিবর্তন করে দেবেন বলে জানান। তবে তার জন্য দিতে হবে ১৭ হাজার ৫০০ টাকা।’
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, ‘আমি টিকিট করে দেওয়ার জন্য চাপ দিলে অনেক বাকবিতণ্ডার পর টাকার পরিমাণ কিছুটা কমিয়ে ৮ হাজার টাকা দিতে বলেন। আমি কোনো উপায় না পেয়ে শেষ পর্যন্ত ৮ হাজার টাকা দিয়ে টিকিটের তারিখ পরিবর্তন করেছি। আমার মনে হয়েছে প্রবাসীদের জিম্মি করে টাকা হাতিয়ে নেওয়াটাই তাদের ব্যবসা।’
মোদাচ্ছের শাহ বলেন, প্রবাসীরা অনেকদিন ধরে এই কালোবাজারিদের কাছে জিম্মি। সিন্ডিকেটের সঙ্গে বিমানের অনেক কর্মকর্তা জড়িত। চট্টগ্রামের চিহ্নিত সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে বিচারের মুখোমুখি করার মাধ্যমে প্রবাসীদের স্বস্তি ফেরানো আমার মূল দাবি।
এদিকে মোদাচ্ছের শাহর দেওয়া লিখিত অভিযোগ আমলে নিয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল দুবাই।
- ৮ রানে ৬ উইকেট বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে নতুন লজ্জার রেকর্ড
- নতুন ঘোষণা দিলেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- চরম দু:সংবাদ : ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- আজ বাংলাদেশে ১৮ ক্যারেট, ২১ ক্যারেট, ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার দাম
- হঠাৎ একি হলো পেঁয়াজের বাজারে
- হাসিনার বিরুদ্ধে ফেটে পড়ল ভারত! বিস্ফোরক প্রতিবেদন প্রকাশ ভারতীয় সাংবাদিক
- ফাঁদে পড়লেন ওবায়দুল কাদের, এবার পালাবেন কোথাই
- বাংলাদেশকে নিয়ে সুর পাল্টালো ভারত
- ঢাকায় ফের আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, রাজপথে দলীয় কর্মীরা
- I Love You নয়, বলুন এই কথাগুলো – প্রেমে পড়বে সেকেন্ডেই
- পিএসএলে ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি, ভাঙলেন ওয়াহাব রিয়াজের রেকর্ড
- কঠিন সমীকরণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, হেরেও যেভাবে বিশ্বকাপে যাবে বাংলাদেশ
- লাহোর কালান্দার্স বনাম মুলতান সুলতানস: ম্যাচ শুরুর সময়, একাদশ ও পরিসংখ্যান
- ভয়াবহ ভূমিকম্প : বিধ্বস্ত ৮০ ভাগ সরকারি ভবন