বাংলাদেশের জন্য এটা লজ্জার বিষয় :শুধুমাত্র একটি কারনেই বিপিএলে আগ্রহী নন ওয়ার্নার

২০১৯ সালে সিলেট সিক্সার্সের হয়ে বিপিএলে খেলার পর ডেভিড ওয়ার্নারকে আর এই টুর্নামেন্টে দেখা যায়নি। সম্প্রতি, তিনি জানিয়েছেন কেন তিনি পরবর্তী আসরগুলোতে বিপিএলে খেলতে আসেননি। কিছুদিন আগে, জিম-আফ্রো টি-টেন লিগে একসঙ্গে খেলার সুযোগ হয়েছিল ওয়ার্নার এবং সাব্বির রহমানের। তখন সাব্বিরের সঙ্গেই তিনি বিপিএলে না খেলার কারণটি শেয়ার করেছেন।
তবে, ঠিক কী কারণে তিনি বিপিএলে আর অংশগ্রহণ করেননি, তা এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি। এটি নিশ্চিত যে ব্যক্তিগত কারণ অথবা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যস্ততার জন্য তিনি আসতে পারেননি।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সাব্বির রহমান ক্রিকফ্রেঞ্জিকে বলেন, 'আমি, বিজয়, ওয়ার্নার এবং নিশাম সবসময় একসঙ্গে সকালের নাস্তা করতাম। বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলতাম। আমি ওয়ার্নারকে জিগ্যেস করেছি যে তুমি আমার সঙ্গে ২০১৯ সালে সিলেট সিক্সার্সের হয়ে খেলেছো, এরপর তুমি বিপিএল খেলতে আসোনি কেন?'
'সে বলেছে, 'দেখো সাব্বির, তখন একটা পরিবেশ ছিল খেলার জন্য। একসময় এবি ডি ভিলিয়ার্সের মতো ক্রিকেটাররা তোমাদের এই টুর্নামেন্টে খেলতে যেত। এখন যে বিপিএল হয় তোমাদের দেশে, ওই পরিবেশে হয় না আসলে। ওরকম পেশাদারিত্ব থাকে না। টুর্নামেন্টটিকে তোমাদের আরও ভালো করতে হবে। পিএসএল বিপিএলের অনেক পরে শুরু হয়েছে। কিন্তু এখন দেখো পিএসএল কোথায় আছে আর বিপিএল কোথায় আছে।' কথা শুনে লজ্জা লাগে আসলে।'
২০১৯ সালের বিপিএলে ডেভিড ওয়ার্নারের মতো খেলতে এসেছিলেন স্টিভ স্মিথও। তিনি খেলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স দলে। ২০১৮ সালে সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে বল টেম্পারিং কেলেঙ্কারির কারণে এক বছরের জন্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হন এই দুজন।
সুযোগ পেয়ে তখন বাংলাদেশে এসেছিলেন এই দুই অজি তারকা। এ ছাড়া সেই আসরে রংপুর রাইডার্সের হয়ে এবি ডি ভিলিয়ার্স, অ্যালেক্স হেলসের মতো তারকা ক্রিকেটাররাও এসেছিলেন। ক্যারিবিয়ান দানব ক্রিস গেইল তখন নিয়মিতই বিপিএলে খেলতেন।
- কমলো সয়াবিন তেলের দাম, যা তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
- স্বর্ণের ভরি আজ হঠাৎ কত হলো জানেন
- মালয়েশিয়ায় ৫ শতাধিক বিদেশি গ্রেপ্তার, বেশির ভাগই বাংলাদেশি
- নাটকীয়ভাবে অবিশ্বাস্য সুখবর পেলো বাংলাদেশ
- নাসুমকে চড় মারার চাঞ্চল্যকর অভিযোগের জবাবে মুখ খুললেন হাথুরু-সাথীরা
- বিদেশি ফল নয়, ঘরেই লুকিয়ে আছে সমাধান এই ৫ দেশি খাবারেই পাবেন পর্যাপ্ত ভিটামিন সি
- শীর্ষে দিল্লি,২ নাম্বারে ঢাকা