এইমাত্র পাওয়াঃ তদন্তে নেমেছে জাতিসংঘের ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দল’
জাতিসংঘের একটি ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং দল বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা নিয়ে কাজ করছে। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) তারা তদন্ত শুরু করেন।
সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকারের আমন্ত্রণে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দল বাংলাদেশে এসেছে। শুরুতে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বা পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে দেখা করবে দলটি।
দলটি গত ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্ত করবে বলে জানানো হয়েছে। এটি ঘটনার মূল কারণগুলি পর্যালোচনা করবে এবং ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে দীর্ঘমেয়াদী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে সে সম্পর্কে সুপারিশ করবে।
এর আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্ক বলেছেন, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক ছাত্র বিক্ষোভের সময় বিক্ষোভকারীদের হত্যার তদন্ত করবে জাতিসংঘ।
এদিকে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস) জানিয়েছে যে ১৬ জুলাই থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আন্দোলনে মোট ৮৭৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহতের সংখ্যা ৩০ হাজারের বেশি। নিহতদের মধ্যে ৭৭ শতাংশ গুলির আঘাতে মারা গেছে।
এইচআরএসএস প্রতিবেদনটি তৈরি করতে ১২টি জাতীয় দৈনিক, নিজস্ব ডেটা গবেষণা ইউনিট এবং সারা দেশ থেকে স্বেচ্ছাসেবকদের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করেছে। গণমাধ্যম, হাসপাতাল এবং বিভিন্ন মাধ্যমে পাওয়া নির্ভরযোগ্য তথ্য অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে ১০০০ হবে।
এইচআরএসএসের রিপোর্ট অনুসারে, মোট ৭৭২ জন মারা গেছে। এর মধ্যে ৫৯৯ জনের বেশির ভাগ অর্থাৎ ৭৭ শতাংশকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ৬১ (৮ শতাংশ) পুড়ে মারা গেছে। ৮৫ জনকে (১১ শতাংশ) পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ২৭ (৪ শতাংশ) অন্যান্য কারণে মারা গেছে।
কোন ধারায় কতজন নিহত হয়েছেন? এ ছাড়া চট্টগ্রামে ৯১ জন, খুলনায় ৮১ জন, রাজশাহীতে ৬৪ জন, ময়মনসিংহে ৩৮ জন, রংপুরে ২৯ জন, সিলেটে ২০ জন এবং বরিশালে ১৩ জন নিহত হয়েছেন।
এইচআরএসএসের প্রতিবেদনে বয়স, পেশা এবং মৃত্যুর কারণ দ্বারা নিহত মানুষের অনুপাতও বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে বলা হয়, ১৬ জুলাই থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত ৩২৭ জন এবং ৪ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৫৪৮ জন নিহত হয়েছেন (সরকারের পতনের পর চিকিৎসার সময় অনেকেই মারা গেছেন), যাদের মধ্যে ৫২ শতাংশ শিক্ষার্থী। নিহতদের ৭৭ শতাংশই গুলিবিদ্ধ। নিহতদের মধ্যে ৫৩ শতাংশের বয়স ১৯ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে।
এইচআরএসএস অনুসারে, ৮৭৫ মৃতের মধ্যে ৭৪৩ জনের নাম শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ছাত্র, কর্মী, সাংবাদিক, পেশাজীবী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, শিশু ও নারী ছাড়াও অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের নেতা ও সমর্থকরা। বিক্ষোভে কমপক্ষে ১০৭ শিশু, ৬ সাংবাদিক, ৫১ জন আইন প্রয়োগকারী কর্মী এবং ১৩ জন নারী ও মেয়ে নিহত হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর সারাদেশে থানা (পাঁচ শতাধিক), সরকারি ভবন ও সংখ্যালঘু ভবনে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়।
এইচআরএসএস জানিয়েছে যে ৮৭৫ জন নিহতদের মধ্যে ৬১৯ জনের বয়স অজানা ছিল। এই ৬১৯ জনের মধ্যে ১০৭ জন শিশু (১৮ বছরের নিচে)। উপরন্তু, ১৯ থেকে ৩০ বছর বা তার কম বয়সী ৩২৭ (৫৩ শতাংশ), ৩১ থেকে ৫০ বছর বয়সী বা মধ্যবয়সী লোকদের ১৫৮ (২৬ শতাংশ), এবং ৫০ বছর বয়সী ২৭ (৪ শতাংশ) লোক রয়েছে বা পুরোনো। বয়স উল্লেখ করা হয়েছে। অর্থাৎ ৬১৯ জনের ৭০ শতাংশের বয়স ৩০ বছরের নিচে।
এছাড়াও এইচআরএসএস মারা যাওয়া ৩৫২ জনের পেশা সম্পর্কেও তথ্য পেয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৮৪ জন ছাত্র (৫২ শতাংশ), ৭০ জন কর্মী (২০ শতাংশ), এবং ৫১ আইন প্রয়োগকারী কর্মী (৫ শতাংশ)।
- রণ*ক্ষেত্রে পরিনত : ভয়া*বহ সং*ঘর্ষ, আ*হ*ত ৪০,সেনাবাহিনীর........
- ব্রেকিং নিউজ: হেলিকপ্টার দু*র্ঘ*ট*না*য় সেনা প্রধান নি*হ*ত
- ব্রেকিং নিউজ : দুটি বাসের ভ*য়াবহ দু*র্ঘ*ট*না,৫২ জনের মৃ*ত্যু,দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়......
- চরম দু:সংবাদ : বাংলাদেশেই নি*হ*ত ৪৯৭ জন, আ*হ*ত ৭৪৭
- ব্রেকিং নিউজ : ঢাকার অবস্থা ভ*য়া*ব*হ খারাপ
- ব্যাপক উ*ত্তেজ*না : শত শত সে*নাসহ জে*নারেল আ*টক
- প্রায় ৯০ হাজার ভারতীয়কে আ*ট*ক, কপালে চিন্তার ভাঁজ,,,,,,,
- পরিস্থিতি থ*ম*থ*মে : ব্যাপক সং*ঘ*র্ষ, ভা*ঙ*চু*র ও লু*টপা*ট, ৩৫ বাড়িতে আ*গুন, র্যা*ব মোতায়ন
- বাংলাদেশ ক্রিকেটে নতুন দু;সংবাদ : সৌম্য সরকার নেই
- হাসিনা নয় : সামনে এলো আসল তথ্য, যার নির্দেশে সাঈদীকে পরিকল্পিতভাবে হ*ত্যা করা হয়েছিল
- আইপিএল থেকে এলো মুস্তাফিজের জন্য অবাক হওয়ার মতো খবর
- ব্রেকিং নিউজ : ভয়া*বহ হা*ম*লা
- আজ ১৯/১২/২৪ তারিখ, দেখেনিন আজকের সৌদি রিয়াল রেট
- এইমাত্র পাওয়া: সারা দেশে শোকের কালো ছায়া, মারা গেলেন উপদেষ্টা......
- দফায় দফায় সং*ঘর্ষ, ভাঙ*চুর, লু*ট*পাট ও অ*গ্নি*সংযোগ,ব্যাপক পু*লিশ মোতায়েন,,,,,,,