সবার ওপরে সেই রিয়াদ, সবার শেষে অধিনায়ক শান্ত
নাজমুল হোসেন শান্ত আবারো বাংলাদেশ দলের জন্য আক্ষেপের কারণ হয়ে উঠেছেন। ২০২২ সালে, রাজশাহীর এই ক্রিকেটার সিলেট স্ট্রাইকার্সের জার্সিতে দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন । স্বপ্নের মতো কেটেছে বছরটা। এরপর তিনি সাকিব আল হাসানের বদলি হিসেবে ২০২৩ সালের বিশ্বকাপে যান। তিনি সেখানে তার ছন্দ হারিয়ে ফেলেন। শান্তর পড়ার মডেল সেখান থেকেই শুরু। বিপিএলেও ছিলেন না চেনা ছন্দে।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পর এবার বিপিএলে ফর্মে না থাকা সিলেট স্ট্রাইকার্সের লড়াই। সব অধিনায়কের মধ্যে সবচেয়ে কম স্ট্রাইক রেট নিয়ে বিশ্বকাপে নামবেন শান্তন। বিশ্বব্যাপী শান্তর স্ট্রাইক রেট কমেছে। সব দেশের মধ্যেও বাংলাদেশ অধিনায়কের অবস্থা নাজুক। 15 সদস্যের বিশ্বকাপ দলে সব ব্যাটসম্যানের মধ্যে শান্তর স্ট্রাইক রেট সবচেয়ে কম। ২০২২ সালের পর থেকে শান্তর পরিসংখ্যান রীতিমত ভয় ধরানো। এসময় দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন তিনি। যেখানে তার গড় ২৬.৬৪। আর স্ট্রাইকরেট মোটে ১১৪.৪১।
সারাবিশ্বে ওয়ানডাউনে নামা অন্য ব্যাটারদের তুলনায় শান্ত যে যোজন যোজন পিছিয়ে সেটা বুঝতে ‘রকেট সায়েন্স’ প্রয়োজন হয় না। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তার নাম টপঅর্ডার। ওপেনিং পজিশনে খেলার মত তিন ক্রিকেটারের কারোর অবস্থাই সুখকর না। অফফর্মে থাকা লিটনের স্ট্রাইকরেট ১২৭.২১। দুই বছরের মধ্যে তার রানই সবচেয়ে বেশি। তবে বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় তিনি ঠিক কতখানি কার্যকর, সেটাও একরকম ভাববার বিষয়। তানজিদ হাসান তামিম আরও একবার বিশ্বকাপে যাচ্ছেন অভিজ্ঞতার অভাবকে পুঁজি করে।
জিম্বাবুয়ে সিরিজের ৫ ম্যাচই তার ভরসা। সিরিজে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোরার এই ব্যাটার। কিন্তু তার ওপেনিংয়ে ধারাবাহিকতার অভাব দলকে দুশ্চিন্তায় ফেলতে পারে। ৪০ গড় আর ১২৩ স্ট্রাইকরেট নিয়ে বিশ্বকাপে যাচ্ছেন তিনি। সৌম্য সরকার নিজেকে সম্প্রতি অপরিহার্য করে তুলেছেন। তবে অতীত রেকর্ড তাকে খুব একটা সঙ্গ দিচ্ছে না। মাত্র ১৭.৫৭ গড় আর ১১৯ স্ট্রাইকরেট তার সম্বল। তবে বাংলাদেশের ভরসা হতে পারে মিডলঅর্ডার। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তাওহীদ হৃদয় আর সাকিব আল হাসানকে নিয়ে গড়া এই মিডলঅর্ডার বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আশ্রয়।
স্ট্রাইকরেট বা গড়, দুদিকেই সবার চেয়ে এগিয়ে রিয়াদ। নিজের ৮ম বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া রিয়াদের গড় ৪৭.৬৬ আর স্ট্রাইইকরেড় ১৪৮.৯৫। যার অর্থ বাংলাদেশ দলের কারোরই টি-টোয়েন্টি স্ট্রাইকরেট ১৫০ এর বেশি নেই। রিয়াদের পর আছেন হৃদয়। তার স্ট্রাইকরেট ১৩৪ ছুঁইছুঁই। ৩২ এর বেশি গড় নিয়ে সাকিবের স্ট্রাইকরেট ১২৯.৮৩।
ফিনিশার হিসেবে বাংলাদেশের ভরসা দুজন। রিশাদ হোসেন এবং জাকের আলী অনিক। দুজনেই যাচ্ছেন নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপে। তরুণ দুজনের ওপর প্রত্যাশাও বেশি। এদের মধ্যে এগিয়ে রিশাদ। লেগস্পিনার এই অলরাউন্ডারের স্ট্রাইকরেট ১৩১.৬৬। আর জাকেরের স্ট্রাইকরেট ১২৮ এর কিছুটা কম।
- বিয়ের দুদিন পরেই সারজিসের জীবনে নেমে এলো শোকের ছায়া
- পরিচয় পাওয়া গেলো সুবাকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়া সেই তরুণের
- সৌদি, কাতার, ও ওমানে প্রবাসীদের জন্য বড় সুখবর
- ফিরছেন সাকিব আল হাসান
- অ্যান্দ্রে রাসেলকে ফাঁদে ফেলেছে খুলনা টাইগার্স
- এভাবে মাঠে নামিয়ে দেয়া উচিত হয়নি : আশরাফুল
- ভারতীয় ভিসা চালু নিয়ে ভারতীয় দূতাবাসের বিশেষ বার্তা
- ফেসবুকে রহস্যময় স্ট্যাটাস দিলেন তাওহীদ হৃদয়
- বেড়ে গেলো সৌদি রিয়াল রেট
- বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ২৪ ক্রিকেটার
- দেখা মিলল পালিয়ে যাওয়া সাবেক ৪ এমপি-মন্ত্রীর
- বেড়ে গেলো সিঙ্গাপুরের ডলার রেট,দেখেনিন আজকের রেট কত
- সরকারি কর্মকর্তাদের তথ্য হালনাগাদে কড়া নির্দেশনা
- গোল্ডেন ভিসা দেয়ার সিদ্ধান্ত আরব আমিরাতের
- সোয়া কোটি টাকার ট্যুরিস্ট, আন্ড্রে রাসেলদের নিয়ে রংপুরকে তীব্র খোঁচা তামিমের