অবিশ্বাস্য জয়ে পয়েন্ট টেবিল জমিয়ে দিলো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
লিগে সিটির বিপক্ষে টানা তিন হারের পর জয়ের স্বাদ পেল ইউনাইটেড। এবারের আসরে প্রথম দেখায় গত অক্টোবরে ইতিহাদ স্টেডিয়ামে ৬-৩ গোলে হেরেছিল তারা। ওই ম্যাচে সিটির দুই হ্যাটট্রিকের একটি করা আর্লিং হলান্ড এবার ছিলেন নিজের ছায়া হয়ে।
প্রথমার্ধে বল দখলে সিটি আধিপত্য করলেও সুযোগ তৈরিতে এগিয়ে ছিল ইউনাইটেড।
বের্নার্দো সিলভার দুর্বল ব্যাক-পাসে দশম মিনিটে প্রথম সুযোগ পায় স্বাগতিকরা। ক্রিস্তিয়ান এরিকসেনের পাসে দুরূহ কোণ থেকে ফের্নান্দেসের শট লক্ষ্যে থাকেনি। ২৩তম মিনিটে ইউনাইটেডের বক্সে হলান্ডের শট প্রতিহত হয় রক্ষণে।
৪ মিনিটের ২ গোলে সিটিকে হারাল ইউনাইটেড৩৪তম মিনিটে ফের্নান্দেসের পাস বাঁ দিকে খুঁজে পায় র্যাশফোর্ডকে। তাকে আটকাতে পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসেন এদেরসন। সিটির গোলরক্ষককে পাশ কাটিয়ে দুরূহ কোণ থেকে ইংলিশ ফরোয়ার্ডের শট ফিরিয়ে দেন ডিফেন্ডার মানুয়েল আকনজি।
চার মিনিট পর এদেরসনের দৃঢ়তায় বেঁচে যায় সিটি। বাঁ দিক দিয়ে বক্সে ঢুকে র্যাশফোর্ডের নেওয়া শট এগিয়ে এসে রুখে দেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক। বিরতির আগে ৩৫ গজ দূর থেকে সিটির ডিফেন্ডার কাইল ওয়াকারের জোরাল শট পোস্টের বাইরে দিয়ে যায়।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে একটি পরিবর্তন আনেন ইউনাইটেড কোচ। অঁতনি মার্শিয়ালের জায়গায় নামান ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড আন্তোনিকে।
৫৪তম মিনিটে কেভিন ডে ব্রুইনের ক্রসে বক্সে সিলভার হেড ক্লিয়ার করেন রাফায়েল ভারানে। পরক্ষণে ফিল ফোডেন ডি-বক্সে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের চ্যালেঞ্জে মাটিতে পড়ে গেলে পেনাল্টির আবেদন করে সিটি, তবে রেফারির সাড়া মেলেনি।
৫৭তম মিনিটে ফোডেনের বদলি নামার পরপরই জালের দেখা পান গ্রিলিশ। রিয়াদ মাহরেজ বক্সে খুঁজে নেন ডে ব্রুইনেকে। ডান দিকের বাইলাইনের কাছাকাছি থেকে বেলজিয়ান মিডফিল্ডারের ক্রসে লাফিয়ে হেডে ঠিকানা খুঁজে নেন ইংলিশ মিডফিল্ডার।
৭৮তম মিনিটে ঘটনাবহুল এক গোলে সমতা ফেরায় ইউনাইটেড। মাঝমাঠ থেকে কাসেমিরো পাস দেন র্যাশফোর্ডের উদ্দেশ্যে। পরিষ্কার অফসাইডে ছিলেন তিনি, তবে স্পর্শ না করে বলের পেছনে পেছনে এগিয়ে চলে যান ডি–বক্সের মুখে, এরপরই ছুটে গিয়ে জোরাল শটে ঠিকানা খুঁজে নেন ফের্নান্দেস।
লাইন্সম্যান শুরুতে অফসাইডের পতাকা তোলেন, ভিএআরে পাল্টায় সিদ্ধান্ত।
চার মিনিট পরই আবার উল্লাসে মাতে ওল্ড ট্র্যাফোর্ড। ডি-বক্সে আলেহান্দ্রো গারনাচোর শট রক্ষণে প্রতিহত হওয়ার পর বল ফিরে আসে তার কাছেই। সঙ্গে লেগে থাকা আকনজির বাধা এড়িয়ে তিনি পাস দেন গোল মুখে, বাকিটা স্লাইডে সারেন র্যাশফোর্ড।
২০০৮ সালে ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর পর ইউনাইটেডের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা সাত ম্যাচে গোল করলেন এই ইংলিশ ফরোয়ার্ড। সেই গোলই গড়ে দিল ব্যবধান।
১৮ ম্যাচে ১২ জয় ও দুই ড্রয়ে ৩৮ পয়েন্ট নিয়ে তিনে আছে ইউনাইটেড। সমান ম্যাচে তৃতীয় হারের স্বাদ পাওয়া সিটি ১ পয়েন্ট বেশি নিয়ে দুইয়ে আছে।
১৭ ম্যাচে ৪৪ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আর্সেনাল।
- বিয়ের দুদিন পরেই সারজিসের জীবনে নেমে এলো শোকের ছায়া
- পরিচয় পাওয়া গেলো সুবাকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়া সেই তরুণের
- সৌদি, কাতার, ও ওমানে প্রবাসীদের জন্য বড় সুখবর
- ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- ফিরছেন সাকিব আল হাসান
- অ্যান্দ্রে রাসেলকে ফাঁদে ফেলেছে খুলনা টাইগার্স
- এভাবে মাঠে নামিয়ে দেয়া উচিত হয়নি : আশরাফুল
- ভারতীয় ভিসা চালু নিয়ে ভারতীয় দূতাবাসের বিশেষ বার্তা
- বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ২৪ ক্রিকেটার
- বেড়ে গেলো সৌদি রিয়াল রেট
- ফেসবুকে রহস্যময় স্ট্যাটাস দিলেন তাওহীদ হৃদয়
- বেড়ে গেলো সিঙ্গাপুরের ডলার রেট,দেখেনিন আজকের রেট কত
- দেখা মিলল পালিয়ে যাওয়া সাবেক ৪ এমপি-মন্ত্রীর
- বেড়ে গেলো মালয়েশিয়ান রিংগিত রেট
- সরকারি কর্মকর্তাদের তথ্য হালনাগাদে কড়া নির্দেশনা