এমবাপ্পের দুর্দান্ত গোলে সবার আগে নকআউটে বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা
এর আগে সর্বমোট ১৬ বার মুখোমুখি হয় দুদল। ফ্রান্সের আট জয়ের বিপরীতে ডেনমার্ক জিতেছে ছয়টি। অপর দুটি ড্র হয়। ফরাসিদের বিপক্ষে সবশেষ দুই ম্যাচে জয়ের সুখ স্মৃতি নিয়ে মাঠে নামে ডেনিশরা।
গুরুত্বপূর্ণ এ ম্যাচে চারটি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে ডেনমার্ক। রক্ষণভাগে কেজারের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পেয়েছেন নেলমন। চোটের কারণে এ ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছেন টমাস ডেলানি। তার বদলে সেরা একাদশে ফিরেছেন ড্যামসগার্ড। ওলসেন এবং ডলবার্গের বদলে আক্রমণভাগের দায়িত্ব পেয়েছেন লিন্ডস্ট্রম এবং কর্নেলিয়াস।
অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৪-১ গোলে জয়ের পরও পরিবর্তন এসেছে ফ্রান্সের একাদশে। রাইট-ব্যাক পাভার্ডের জায়গা পেয়েছেন বার্সা তারকা জুলসে কুন্দে। চোট কাটিয়ে একাদশে ফিরেছেন রাফায়েল ভারানে। আর ইনজুরি আক্রান্ত ভাই লুকাসের পরিবর্তে এ ম্যাচ খেলছেন থিও হার্নান্দেজ।
ম্যাচের ২২ মিনিটে গোলের সুযোগ পেয়েছিল ফ্রান্স। গ্রিজম্যানের ফ্রি-কিক থেকে বল পেয়ে, তা রাবিওর উদ্দেশ্যে বাড়ান ডেম্বেলে। রাবিওর হেড দুর্দান্ত ভঙিমায় রুখে দেন ড্যানিশ গোলরক্ষক ক্যাসপার স্মাইকেল।
৩৫ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাক থেকে গোলের সুযোগ পায় ডেনমার্ক। কিন্তু ফ্রান্সের দুর্দান্ত রক্ষণে তা নস্যাৎ হয়। ৪১ মিনিটে আবারও সহজ সুযোগ পায় ফ্রান্স। কিন্তু তা নষ্ট করেন ওসমানে ডেম্বলে।
প্রথমার্ধ গোলশূন্যভাবে শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে গোলের দেখা পায় ফ্রান্স। ম্যাচের ৬১ মিনিটে ডান প্রান্তে ডেনিশদের ডি-বক্সের কাছে থিও হার্নান্দেজে পাস দেন এমবাপ্পে। ছোট কাটব্যাকে ডি-বক্সের ভেতর এমবাপ্পেকে তা ফেরত দেন থিও। ডান পায়ের দুর্দান্ত শটে এমবাপ্পের লক্ষ্যভেদে এগিয়ে যায় ফরাসিরা (১-০)।
তবে সেই লিড সাত মিনিটের বেশি ধরে রাখতে পারেনি বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। ৬৮ মিনিটে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড তারকা ক্রিশ্চিয়ান এরিকসেনের কর্নার থেকে দুর্দান্ত হেডে ডেনমার্ককে সমতায় ফেরান ক্রিস্টাল প্যালেসের ডিফেন্ডার অ্যান্ডারসেন।
সমতায় ফেরার চার মিনিট পর আবারও গোলের সুযোগ পেয়েছিল ডেনিশরা। ডি-বক্সের ভেতরে বল পেয়ে ফরাসিদের পোস্টে জোরালো শট নেন লিন্ডস্ট্রম। কিন্তু দারুণ দক্ষতায় দলকে বিপদমুক্ত করেন গোলরক্ষক হুগো লরিস।
কিন্তু তখনো নাটকীয়তা অনেক বাকি। ম্যাচে ৮৬ মিনিটে গ্রিজম্যানের ক্রস থেকে দুই ডেনিশ ডিফেন্ডারকে বোকা বানিয়ে জোড়া গোলপূর্ণ করেন এমবাপ্পে। কাতার বিশ্বকাপে এটি পিএসজি তারকার তৃতীয় গোল। ফলে ইকুয়েডরের ভ্যালেন্সিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকার সবার উপরে উঠেছেন এমবাপ্পে। এই লিড ধরে রেখে জয় পায় ফ্রান্স। আর এতে সবার আগে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।
ডি-গ্রুপের দুই রাউন্ডে শেষ পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রয়েছে ফ্রান্স। দুই ম্যাচে এক জয় এবং এক ড্রতে ফরাসিদের পয়েন্ট চার। সমান ম্যাচে তিন পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দ্বিতীয়তে অস্ট্রেলিয়া। দুই পয়েন্ট নিয়ে ডেনমার্ক তিনে আর এক পয়েন্টে তিউনিসিয়া সবার নিচে।
- সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বাড়লো
- হঠাৎ পাল্টে গেল সয়াবিন তেলের বাজার
- ঢাকার অবস্থা ভয়াবহ খারাপ
- বর্তমানে যা হচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বাড়িতে
- বিপিএলে চমক দেখিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াডে জায়গা পেলো দুই টাইগার
- ঔষধ ছাড়াই ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরনে খেতে পারেন ৩টি সবজি
- বাদ পড়ছে শেখ হাসিনার নাম
- বেড়ে গেলো সিঙ্গাপুরের ডলার রেট,দেখেনিন আজকের রেট কত
- সরকারি চাকরির মেয়াদ ও পেনশন নিয়ে প্রস্তাব
- পাল্টে গেল স্বর্ণের বাজার দর
- ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মুখোমুখি খুলনা টাইগার্স ও চিটাগং কিংস
- আহত সারজিস আলম
- ক্যান্সার থেকে মুক্তি পেতে খেতে হবে ৩টি খাবার
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা
- আমি অনেক ভয় পেয়েছিলাম : মিরাজ