জেনে নিন মেসির কয়েকটি অজানা তথ্য
১৯৮৭ সালের ২৪ জুন আর্জেন্টিনার সান্তা ফে রাজ্যের রোজারিও শহরে জন্মগ্রহণ করেন মেসি। কিন্তু মাত্র ১১ বছর বয়সে দেখা দেয় তার গ্রোথ হরমোন সমস্যা। যেটার চিকিৎসা ব্যায় মাসে ৯০০ ডলার।
ওই সময় বার্সার স্পোর্র্টিং ডিরেক্টর কার্লেস রেক্সাসের চোখে পড়েন। বার্সা তার চিকিৎসা এবং ফুটবল ট্রেনিংয়ের দায়িত্ব নেয়ার কথা জানায়। তখনই মেসির বাবার সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন হয় বার্সা কর্মকর্তার।
২০০৮ সাল থেকেই আনতোনেল্লা রোকুজ্জোর সঙ্গে প্রেম মেসির। ২০১২ সালে একসঙ্গে থাকা শুরু করেন। ২০১৭ সালে এসে বিয়ে করেন তারা। এর মধ্যে তিনটি সন্তানেরও বাবা-মা হয়েছেন মেসি ও রোকুজ্জো। এ তিনজনের নাম থিয়াগো মেসি, মাতেও মেসি এবং সিরো মেসি।
৩৫তম জন্মদিন এমন এক সময়ে পালন করছেন, যখন দুর্দান্ত একটি দল নিয়ে কাতার বিশ্বকাপে খেলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।
মেসির জন্মদিনে ভক্তদের জন্য তুলে ধরা হলো তার ক্যারিয়ারের ১০টি অজানা দিক।
১. মেসিকে তার ক্ষিপ্রতা, তৎপরতা এবং গতির কারণে ডাকা হয় ‘দ্য ফ্লি’ নামে।
২. বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ফুটবলারদের একজন মেসি।
৩. কার্লেস রেক্সাস, বার্সেলোনার প্রথম স্পোর্টিং ডিরেক্টর। তিনি যখন আর্জেন্টিনায় ছোট্ট মেসির ফুটবল স্কিল দেখেন, খুব অভিভূত হয়ে যান এবং তাৎক্ষনিক তার বাবার সঙ্গে মেসির ব্যাপারে চুক্তি সাক্ষর করেন। সেখানো কোনো কাগজ না থাকায় ন্যাপকিন বা টিস্যু পেপারে চুক্তির স্বাক্ষর করেন।
৪. ২০০৩ সালে এস্পানিওলের বিপক্ষে প্রথম বার্সেলোনার হয়ে লা লিগায় অভিষিক্ত হন মেসি। ওই সময় তার বয়স ছিল ১৭ বছর। বার্সার ইতিহাসে তৃতীয় সর্বকণিষ্ট ফুটবলার হিসেবে অভিষেক হয় তার। শুধু তাই নয়, ক্লাবের হয়ে সবচেয়ে কম বয়সে গোল করার রেকর্ডও গড়েন তিনি।
৫. মেসির রয়েছে দুটি পাসপোর্ট। একটি আর্জেন্টিনার নাগরিক হিসেবে। অন্যটি স্পেনের নাগরিক হিসেবে। ২০০৫ সালে স্পেনের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন তিনি।
৬. ২০০৮ সালে বার্সার আরেক আইকনিক ফুটবলার, ব্রাজিলিয়ান রোনালদিনহোর কাছ থেকে ১০ নম্বর জার্সি গ্রহণ করেন।
৭. ২০০৯ সালে তিনি প্রথম ফিফা প্লেয়ার অব দ্য ইয়ার পুরস্কার অর্জন করেন। একই বছর জয় করেন ব্যালন ডি’অরও। ২০১৯ সালে জয় করেন ফিফা বেস্ট মেন্স প্লেয়ার অব দ্য ইয়ার। ৬ বার জয় করেন ইউরোপিয়ান গোলেন সু। ২০১৪ বিশ্বকাপে জেতেন সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার গোল্ডেন বল।
৮. দ্য রয়্যাল স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন মেসিকে স্পেন জাতীয় দলের হয়ে খেলার জন্য অনুরোধ করেছিল। যেহেতু তাকে স্পেনের নাগরিকত্ব দেয়া হয়েছে। কিন্তু মেসি নিজের দেশ আর্জেন্টিনাকেই বেছে নেন জাতীয় দলে খেলার জন্য। জাতীয় দলের হয়ে ২০২১ সালে জয় করেন কোপা আমেরিকা ট্রফি। ২০১৪ বিশ্বকাপ, ২০১৫ এবং ২০১৬ কোপা আমেরিকার ফাইনালে উঠলেও শিরোপা জিততে পারেননি।
৯. মেসি নিজের নামে প্রতিষ্ঠা করেন ‘লিও মেসি ফাউন্ডেশন’। এই ফাউন্ডেশনের উদ্দেশ্য হচ্ছে অবহেলিত এবং সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষা এবং চিকিৎসা সুনিশ্চিত করা।
১০. বার্সেলোনায় প্রায় ২১ বছর কাটিয়েছেন মেসি। ক্লাবটির জার্সিতে খেলেছেন ৫২০ ম্যাচ। গোল করেছেন ৪৭৪টি। এরপর ২০২১-২২ মৌসুমে যোগ দেন প্যারিসের ক্লাব পিএসজিতে।
- এইমাত্র পাল্টে গেলো বিপিএল ফাইনাল ম্যাচের সময়
- ধানমন্ডির ৩২ নম্বর ও দেশজুড়ে ভাঙচুর হওয়ার পর ফেসবুকে পোস্ট দিলেন আজহারী
- ভারতের সংসদে শেখ হাসিনাকে নিয়ে আলোচনা
- BPL 2025 : ফাইনাল ম্যাচের সময় সূচি ঘোষণা
- ধানমণ্ডি ৩২ নাম্বার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
- ধানমন্ডির ৩২ নম্বর নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট করলেন : আসিফ মাহমুদ
- ভিসা চালু : ২ লাখ শ্রমিক নেয়ার ঘোষণা
- ১৪৪ ধারা জারি
- ৬ হাজার ৫৩১ জন সহকারী শিক্ষকের নিয়োগ বাতিল
- ফাইনালে মাঠে নামার আগে নতুন বিপদে চিটাগাং
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিলো ১১-২০ গ্রেডের সরকারি চাকরিজীবীরা
- ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়ি ভাঙচুরের কারন
- দাম কমলো দুইটি জনপ্রিয় মোটরসাইকেলের
- ৮টি স্থলবন্দর বন্ধের সিদ্ধান্ত: নৌ উপদেষ্টার ঘোষণা
- আবারও বাড়লো মালয়েশিয়ান রিংগিত রেট